এটা কি হয়?  “আমি ঢাকা তে গেলাম, তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য সেই  রিক্সা ধরলাম। এখানে “সেই রিক্সা” বলতে চট্টগ্রামের রিক্সা বুঝানো হয়েছে” । কথা কি ঠিক?  আল্লাহ্‌ কখনোও নিজের কথার ভেতর ২ রকম করবেন এটা মুসলমান ভাবতে পারেনা।

সুরাহ দুখানে আছে কসম সুস্পস্ট কিতাবের, যা আমি নাজিল করেছি বরকতময় রাতে ………. রাতে প্রত্যেক চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থিরীকৃত হয় “

 

সবাই জানে কুরআন নাজিল হয়েছে রমজান মাসে, আর বরকতময় রাত তাহলে রমজানের শবে কদর,  তারপর নাকি ৪ আয়াতের এ রাতে প্রত্যেক চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থিরীকৃত হয় বলতে শাবান মাসের শবে বরাত বুঝানো হয়েছে।

দেখুন তাফসীর গুলো কি বলে

 

# শবে বরাত কি আসলে?

আরবী মাস ১৫ শাবান এর রাত এর নাম প্রচলিত “শবে বরাত” যার অর্থ ভাগ্য রজনী, কিন্তু তা তো রমজান মাসের লাইলাতুল কদর। আর সুরাহ দুখান এর লাইলাতুম মুবারাকায় কুরআন নাজিল করা হয়েছে বলা আছে, সবাই জানে কুরআন নাজিল করা হয়েছে রমজান মাসে, তাই রমজানের গুরুত্ব এত।, কিন্তু আমরা যা বলছি তার নাম আসলে তা নয়, তার  নাম হাদীস শরীফে এসেছে “লাইলাতুন নিসফে মিন শাবান” নামে, যার অর্থ – মধ্য শাবান এর রাত্রি, বা ১৫ শাবান এর রাত্রি। কিনতু তা সুরাহ দুখানের সেই আয়াতের লাইলাতুম মুবারাকাহ নয়। আমরা ভুল করে কদরের রাত কে শবে বরাতে নিয়ে এসেছি।

 

# শবে বরাতের আমল ২ টিঃ এ  রাতের বিষয়ে একটিই সহীহ হাদীস পাওয়া যায়। (পুরো শাবান মাস সম্পর্কে অনেক সহীহ হাদীস আছে, আমরা তার ধারে যাইনা) যাহোক,

হাদীস শরীফে এসেছে

“আল্লাহ্ তায়ালা এই রাতে তার সকল সৃষ্টিকুলের দিকে দৃষ্টিপাত করেন, ও সবাইকে ক্ষমা করে দেন মুশরীক ও হিংসুক ছাড়া” ।

 

কিন্তু অনেকে বলছেন সুরা দুখানের ৩ ও ৪ নং আয়াতে এসেছে

“আমি ইহাকে নাজিল করেছি বরকতময় রাতে, এ রাতে প্রত্যেক চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্থিরীকৃত হয়।”

আর এই বরকতময় রাত শবে বরাত, যেহেতু ভাগ্য রজনী। তারা এ রাতেই ইবাদত কবে। আয়োজন করবে।  কিন্তু সুস্পস্ট কিতাব অর্থাৎ কুরআন নাজিল হয়েছে রমজান মাসে, যা সুরা কদরের আয়াতে স্পষ্ট।

আল্লাহ্‌ বলেনঃ “আমি ইহা নাজিল করেছি কদরের রাতে”

অন্য যায়গাতে আল্লাহ্ বলেনঃ

“রমজান মাসেই আমি কুরআন নাজিল করেছি”

 

একটি কথা মনে রাখা দরকার, ইবাদত করার আগে সে বিষোয়ে জানতে হবে আলেম দের কাছ থেকে, নয়তো সহীহ কিতাব পড়ে। বাজারের বইতে ৩০০ রাকাত নামাজ , ১০০ রাকাত নামাজ, ৫০ রাকাত নামাজ, প্রতি রাকাতে ফাতিহা ৫০ বার, ফাতিহা ১০ বার, ইখলাস ২০ বার বা ১০ বার , এরকম কোন ইবাদতের প্রমান সুন্নাতে পাওয়া যায়না।


আর ইবাদত কবুলের ২ টা শর্ত।    ১। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, ২। মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।

ইবাদত আল্লাহর উদ্দেশ্যে হতে হবে, যা করেন না কেন তা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো পথে হতে হবে। মন মতো করলে হবেনা। তাই বিভ্রান্ত হবেন না। এই কোণ এক্টি না থাকলে তা কবুল হয়না, তা দান ও হতে পারে, ,রোজা ও হতে পারে। আর ১ এ ভুল হলে তো তা শিরক হয়ে যায়, আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্যকে দেখাতে করলে, যা নিচে বলেছি শিরকের পরিচয়ে।

শাবানের ১৫ তারিখ রাতে ,  এই রাতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজ পড়েছেন, সাহাবীরা , তাবেয়ীরা, তাবে তাবেয়ীরা বা কোন আলেম, ইমাম আবু হানিফা সহ কোন ইমাম নামাজ পড়েছেন তার প্রমান পাওয়া যায়না। যারা পড়েছেন তারা সারা বছর ই রাতে তাহাজ্জুদ পড়েন তাই পড়েন।


যেহেতু

“আল্লাহ্ তায়ালা এই রাতে তার সকল সৃষ্টিকুলের দিকে দৃষ্টিপাত করেন, ও সবাইকে ক্ষমা করে দেন মুশরীক ও হিংসুক ছাড়া” ।

প্রমানিত যে কোন নফল নামাজ এর কথা নাই, কোন নামাজ ছাড়াই ২ টি আমল করলে মাফ পাওয়া যাবে। প্রথমত শিরক ছেড়ে দেওয়া। দ্বিতীয়ত হিংসা ছেড়ে দেওয়া।

# ১ম আমলঃ শিরক ছেড়ে দেয়া।

শিরক কি? = শূধু মূর্তি পূজাই নয়, কেউ যদি মনে করে আমার হুজুর, আমার পীর, আমার শায়খ, বা কেউ আমার মনের কথা জানে এটাই শীরক হয়ে যাবে। অন্তরের ভেতর কি চিন্তা হচ্ছে তা একমাত্র আল্লাহ ই জানেন। আল্লাহ্ ছাড়া কেউ আর মনের কথা জানেনা এটা বিশ্বাস রাখাই আল্লাহর প্রতি একটি ইমান,। এভাবে আল্লাহর কোন গুণের সাথে অন্যকে টানলেই করলেই তা শীরক হবে।
আবার দান করলে ভোট পাবার জন্য করলে তা শীরক হবে, এমন ভাবে দান করতে হবে তা যেন পরকালে জমানোর জন্য দলেন, ডান হাত দিলে বাম হাত টের পেলোনা এমন ভাবে দিলেন,

আবার নামাজে শিরক হয়, , আত্মীয় বাড়ি বেড়াতে গেছেন, কখনো নামাজ পড়তে হবে মনে করেনা, অন্যেরা কি বলবে এই জন্য নামাজে গেলে তাও শীরক হলো।
তবে কারামত থাকতে পারে, কারামত আল্লাহর ইচ্ছায় হয়, ওলি দের ইচ্ছায় না, যারা আল্লাহর প্রিয় বান্দাহ তাদের দ্বারা মাঝে মাঝে এমন ঘটতে পারে যা আপনার অজান্তে আপনার সাথে মেলে, এর মানে এই নয় যে সে অন্তর্যামী। যেমন ওমরে রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। তিনি আল্লাহর একজ্ন প্রিয় বান্দাহ ছিলেন, একবার তিনি মদিনায় বসে ভাষণে ইরাকের সেনাবাহিনী কে “ইয়া সারিয়াল জাবাল, তোমরা পাহাড়কে সানে রেখে যুদ্ধ কর” বলেছিলেন,, কিন্তু এই ঘটনাএ সেই সেনাদল তাকে অন্তরের খব্র রাখেন বলেন নি, কোন সাহাবী রাও বলেন নি, নিজেও বলেন নি। এই ঘটনা তিনি সেখানে বসেই দেখেছিলেন, যদিও তিনি নিজের পেছনে কি আছে জানতেন না, একটু পর কি ঘটবে তাও জানতেন না।

 

# ২য় আমলঃ হিংসা ছেড়ে দেওয়াঃ

হিংসা কি? = অমুকের ছেলে যেন বৃত্তি না পায়, অমুক যেন ভোট না পায়, অফিসের কলিগ অমুক যেন প্রমোশন না পায়, তার দালান যেন না টেকে, তার টাকা যেন কমে যায় আমার বেশি হয়, তার রেজাল্ট যেন খারাপ হয়, এরকম চিন্তা ভাবনাই হিংসা। যার এক কথায় অর্থ হলো- অন্যের কল্যাণ কামনা না করা।

——————

# এই রাতের করনীয় কি?

তাওবা করে শিরক ও হিংসা ত্যাগ করা। সবাইকে ভাই ভাই মনে গেথে নেওয়া। আল্লাহ্‌ বলে দিয়েছেন মুমিনরা পরষ্পর ভাই। (সুরা হুজুরাত)।

সেখানে সবাইকে ভাই ভাই মনে করার অপশন কই, এজন্য বলছি সবাইকে ভাই ভাই মনে গেথে নেওয়া। সবার কল্যাণ চাওয়া। আপনার এই দায়িত্ব আপনি পালন করুন যদি  সবাই আপনার অকল্যাণ ও চায়।

# এই রাতের করনীয় নয় কি?

যারা নফল নামাজ পড়ছে পড়ুক, তাদের সাথে খারাপ আচরণ করণীয় নয়। বরং ভালো আচরণের মাধ্যমে বুঝানোর চেষ্টা করা।

ঝগড়া বিবাদে না যাওয়া। আপনার কাজ আপনি করুন।

এই রাতকে কেন্দ্র করে রাত জাগা করণীয় নয়। খাওয়া দাওয়া আয়জন কেন্দ্রিক ধর্ম ইসলাম নয়।


কেউ আবার দেখা যায়, কুরআন বা হাদীসে এই শব্দ আছে কিনা তা নিয়ে তর্ক করে, শব্দ টা আরবী নয় তাই নেই, আমি বলি অন্য কথা, যেটা মোট কথা –  

শবে বরাত এর মানে যদি ভাগ্য রজনী হয় তাহলে এই শব্দ টা ঠিক আছে কিন্তু তা শাবান মাসে নয়, রমজান মাসে লাইলাতুল কদরে।  



শাবানের পনেরতম রজনী উদযাপন, শরীয়তের দৃষ্টিভংগি – বাংলা – আব্দুল আযীয ইবন আবদুল্লাহ ইবন বায

                               https://islamhouse.com/bn/articles/169323/



 

34 thoughts on "শবে বরাত এর রাতে কোন নামাজ এর প্রমান নেই, আমল ২ টি   –আর ভাগ্য রজনী শাবান এর শবে বরাত নয়, ভাগ্য রজনী রমজানের শবে কদর।"

  1. Rohan Contributor says:
    alhamdulillah
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      Allah apnake uttom protidan din
    2. Md Khalid Author Post Creator says:
      vai ki arekTu dekhben?
  2. kzkhan Contributor says:
    Allah apnake uttom protidan din
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      Thank you via
  3. Fazlay Rabby Farhad Author says:
    Allah apnar Sohai Hok
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      Allah apnake uttom protidan din
    2. Md Khalid Author Post Creator says:
      vai ki dekhben last ta arekbar
  4. Asikur Contributor says:
    একদম ঠিক, সবে বরাত পালন করা
    সম্পর্কে কোরআন আন হাদিসে
    কেথাউ লিখা নাই। সবে বরাত
    সম্পর্কে আমার পোস্ট link ↓↓
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      dekhchi vai
  5. Asikur Contributor says:
    asikurbd.com
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      khub pochondo holo o valo laglo, but amar onek kotha chapa pore gelo ga!! jogajog korte parlam na
    2. Asikur Contributor says:
      ki kotha kotha chapa pore gelo??
      ki bolben??
    3. Md Khalid Author Post Creator says:
      amnite kotha boltam apnar skype ache? ekhane phone no debo na
    4. Asikur Contributor says:
      fb te asen f.com/abc24.ga
    5. Md Khalid Author Post Creator says:
      bolcilam je site ta sundor dekhe lekhar lov hoccilo 😮
  6. Mehedi Contributor says:
    ট্রিকবিডি তে অনেক দিন পর একটি মানসম্মত পোস্ট দেখলাম,,,,এর থেকে অনেক অজানা বিষয় জানতে পারলাম।
    লেখক কে ধন্যবাদ
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      Allah apnar sohay houn, vai last a dewa link ta dekhen kintu, onek kichu janbe. mufti gon likhechen
    2. Mehedi Contributor says:
      ভাই নিশ্চই যাবো,,,,,,
    3. Md Khalid Author Post Creator says:
      thank u
    4. Mehedi Contributor says:
      ওকে
    1. Asikur Contributor says:
      আপনাকেই #খালিদ, আপনি কোন মাযহাব এর অনুসারী??
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      apnake thanks —— Rony Hossian
  7. Asikur Contributor says:
    ভাই আপনি কোন মাজহাব??
    1. Md Khalid Author Post Creator says:
      kake bolen vai #AsikurAsikur
    2. Asikur Contributor says:
      আপনাকেই #খালিদ, আপনি কোন মাযহাব এর অনুসারী??
    3. Md Khalid Author Post Creator says:
      tar age prosno, majhab ki? o majhab er onusoron er hukum ki? …………… eta proyjon tai ask korchi
    4. Asikur Contributor says:
      আপনি আইলা হাদীস, না হানাফি?
    5. Md Khalid Author Post Creator says:
      আপনার প্রশ্ন এমন যে -মনে হচ্ছে আমার বলা সহীহ হাদীস সহীহ হাদীস এসব শূনে প্রশ্ন টি করছেন।
      ১। তাহলে কি আপনি ও আমি ২ জন, আহলে হাদীস হইলে শুধু হাদীস মানবো?
      ২। কি আপনি ও আমি ২ জন, হানাফী হইলে নবীর (সঃ) এর হাদীস মানবোনা?
      ৩। তাহলে কি হানিফা (রঃ) বাদে অন্য ইমাম গন ভূল ছিলেন? বা ইমাম শাফেয়ী (রঃ) বাদে অন্য ইমাম গণ ভুল ছিলেন?

      আপনার প্রশ্ন টা এমন হয়েছে যে – বাজারে ৩ জন সেরা ডাক্তার আছে, ৩ জন ই একই বিভাগে বিশেষজ্ঞ। আপনি কার কাছে যান?
      একজনের কাছে গেলে আপনি ভালো,অপরের কাছে গেলে খারাপ!

      উত্তর দিন্তারপর আমার ১ম ২ প্রশ্নের উত্তর দেননি, না জানলে দিতে পারবেনও না। সে উত্তর আমি আপনার পরের কমেন্টে দেব।
      ——————————————————————
      একটা কথা বলি –
      ১। যদি আপনি ও আমি ২ জন, আহলে হাদীস হই – আমি ইমাম শাফেঈ (রঃ) এর ৫০ টা মত আনতে পারি যা আপনি বা আমি কেউই মানিনা।
      ২। আর যদি আপনি ও আমি ২ জন, হানাফী হই – আমি ইমাম য়াবু হানিফা (রঃ) এর ৫০ টা মত আনতে পারি যা আপনি বা আমি কেউই মানিনা।
      তাহলএ কেন এই দাবি? ইমাম মালিক, ইমাম হাম্বল (রঃ) দের কথা আমরা বলিনা যাদের ১০০ এর উপর মত আমরা ২ জনেই মেনে চলি। যা আমরা অনেক এই জানিনা।

    6. Md Khalid Author Post Creator says:
      জানি উত্তর জানেন না, তাই দিতে পারবেন না। বাঙ্গালী রা মাযহাব নিয়ে এক ধরণের প্রান্তিকতায় ভোগেন। আর আপনি হাদিস নাম বিকৃত করে একটা পাপ করেছেন। কবিরা গুনাহ যা সুরাহ হুজুরাতে নিষেধ আছে ১১ নং আয়াতে। যাহোক আমার প্রশ্নের উত্তর লিখছি। মুফতি পাইলে জেনে নিবেন।

      ১। মাযহাব অর্থ মত । দুনিয়ার সব ডাক্তার এক রোগ বিশেষজ্ঞ হইলেও যেমন তাদের কাজের ও মতের ধরণ ১০০% এক হয়না। এক হইলে তারা হতো রোবট, মানুষ না। আর ইসলামে এক কাজ বিভিন্ন পথে করার প্রমান করে যে ইসলাম জড় নয়। ইসলাম এর জ্ঞানী গন আমাদের বুঝার সুবিধার জন্য যে সাহায্য করেছেন,তাই মাযহাব। ৪ ইমাম ই নয়, সকল মুফতি গন একেকটি মাযহাব।

      ২। মাযহাব মানা কি?
      সব ইমাম গন এর ও মত এক পাইনা তবে কাউকে ভুল বলার ইখতিয়ার নেই আমাদের। কারণ প্রতি ১০০০০ মাসায়েল এর ভেতর সর্বোচ্চ ১০ টা তে মতের পার্থক্য আছে। তাও তা মুস্তাহাব নিয়ে। যেমন রফাদাইন। একটা মুস্তাহাব। কেউ করলে সাওয়াব পাবে, না করলে পাপ নেই। কিন্তু এই নিয়ে আমরা মারামারি করছি, অথচ যে নামাজ পড়ছেনা তাকে নিয়ে কিছু বলছিনা, তার ভুল ও ধরছিনা। এখন যে ইমাম গন গবেষনা করেছেন, বিশেষ করে এই ৪ ইমাম ছিলেন আবেয়ী ও তাবে তাবেয়ীন দের ভেতরে। তারা কুরআন ও সুনাহ এর আলোকেই অবস্থার প্রেক্ষিতে মত দিয়েছেন। তাদের যে কাউকে একজন কেই মানতে হবে এমন কোন নির্দেশনায় শরিয়ত দেয়না। সাহাবীরা কোন মাযহাবের ছিলেন? তারা সুন্নাতের অনুসারী ছিলেন। তাদের মাঝে ইখতিলাফ ছিলো কিন্তু এই সব সামান্য কিছু তারা আমাদের মত বিরোধ বানাতেন না। মাযহাব বা কারো মত মানা আপনার ঐচ্ছিক। বুঝলে ভালো, না বুঝলে কারো মতের হেলপ নিলেন। তা নিয়ে সব কোন্দল থামাতে হবে।

    7. Md Khalid Author Post Creator says:
      apni ei link ta dekhben , Inshallah Madrasar stro soho sbar jonno upokari ———————— http://www.youtube.com/user/SunnahTrust
      প্লে লিস্ট এ গিয়ে তাওহীদ, শিরক, মাযহাব, মুনাজাত এসব দেখুন। আশা করা যায় আপনি যা খুজছেন তা পাবেন। ইন শা আল্লাহ
  8. alaminkalukhali Contributor says:
    Thank you it’s a good post

Leave a Reply