প্রিয় ট্রিকবিডি সাইটের সকল ভিজিটরকে আমার সালাম।আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আর আমিও এই সাইটের সাথে থেকে অনেক ভালো আছি। এবার টিউনে ফিরে আসি।

কারেন্সি ট্রেডের বিভিন্ন উপায়

কারেন্সি বিভিন্নভাবে ট্রেড করা যায়। এদের মধ্যে স্পট ফরেক্স, ফিউচারস, অপশন্‌স এবং এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (ইফটি) উল্লেখযোগ্য।

স্পট মার্কেট (Spot Forex Market)

কারেন্সি জায়গারটা জায়গায় ট্রেড হয় বর্তমান মার্কেট মুল্লে। স্প্রেড খুব কম থাকে। অ্যাকাউন্ট খোলাও খুব সহজ। আপনি স্পট মার্কেটে $১ দিয়েও ট্রেড শুরু করতে পারবেন।

আপনার ট্রেডের জন্য চার্ট থাকবে। এছাড়াও ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমানে খবর বের হয় তাই আপনার তথ্যর অভাব হবে না।

ফিউচার মার্কেট (Futures)

আপনি যে কোন সম্পত্তি (এই ক্ষেত্রে কারেন্সি) একটি নির্দিষ্ট মুল্লে ক্রয় অথবা বিক্রয় করতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে যেই চুক্তিপত্র থাকে তা স্ট্যান্ডার্ড আকারে থাকে। যেহেতু ফিউচার কেন্দ্রিয়ভাবে পরিচালিত হয়, তাই সব তথ্য সহজলভ্য।

অপশন মার্কেট (Options)

অপশন মার্কেটে আপনি একটা সম্পত্তি কিনতে পারবেন কিন্তু তার মালিকানা পাবেন না। আপনি যদি কিছু কিনেন অথবা বিক্রি করেন তাহলে আপনাকে ভবিষ্যৎ একটি সময়ে নির্দিষ্ট মুল্লে তা ছেরে দিতে হবে। অপশন মার্কেটের একটি অসুবিধা হল যে এটা ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে না।

এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড (Exchange Traded Fund)

এটা বেশীদিন হয়নি চালু হয়েছে। এটা ফরেক্সকে স্টকের সাথে মিলিয়ে বাজারে ছাড়া হয়। এতে ঝুকি কমে যায়। এগুল সাধারনত ফিনাঞ্চিয়াল ফার্মগুলো উপস্থাপন করে থাকে।

 

আজ এ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন এবং ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন পরবর্তী পর্বের জন্য।

 

বাংলাদেশের সোস্যাল জীবন পাতা থেকে আমি দ্বিতীয় বার পেমেন্ট পেলাম ৫ ডলার। আপনারা কাজ করে পেমেন্ট নিন।

 

পোস্টে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করে দিবেন।

ভুজতে সমস্যা হলে কমেন্ট করুন অথবা ফেচবুকে জানাবেন।

যুদি একটু সময় হয় তাহলে আমার সাইটে ঘুরে আসবেনঃ tricklikhun.com

One thought on "ফরেক্স শিখুন প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ( ৫ম পর্বঃ কারেন্সি ট্রেডের বিভিন্ন উপায়? ) ০১ – মার্কেট পরিচিতি"

Leave a Reply