এনকর টেক্সট হচ্ছে একটা ক্লিকযোগ্য টেক্সট যেটা
ইউজার দেখে।এখানে ইউজার ক্লিক করে একটা নতুন
পেজে যেতে পারে।এটা এনকর ট্যাগের মধ্যে
থাকে এনকর টেক্সট
এই এনকর টেক্সট এমন দেয়া উচিৎ যেটা দেখে
ইউজার এবং সার্চ ইন্জিন যেন বুঝতে পারে যে এই
লিংকে ক্লিক করে যে পেজে যাব সেই পেজে
কি ধরনের লেখা/আর্টিকেল/কনটেন্ট আছে।
যেমন ধরুন এই সাইটের মুল পাতায় নিচে দুটি লিংক
আছে,লক্ষ্য করলে দেখবেন লিংক দুটির লেখাগুলি
পড়লেই বোঝা যাচ্ছে যে এখানে ক্লিক করলে যে
পেজ আসবে সেখানে কি থাকতে পারে।
এভাবে না দিয়ে যদি দিতাম
“এখানে ক্লিক করুন” তাহলে এটা SEO friendly হতনা।
এনকর টেক্সট এমন দিবেননা যেটার সাথে লিংকড
(ক্লিক করলে যে পেজে যাবে) পেজের কোন
মিলই নেই।বরং এমন এনকর টেক্সট হওয়া ভাল যেটা
লিংকড পেজটির সরাংশ হয় অল্প কয়েকটি শব্দের
মধ্যেই।

একটা প্যারাগ্রাফ লিখে পুরোটার উপর লিংক
দিয়ে দিলেন এটা ভালনা।লিংকগুলিকে সিএসএস
দিয়ে রং একটু ভিন্ন দিন যাতে ইউজার সাধারন
টেক্সট আর লিংক টেক্সটের মধ্যে পাথর্ক্য করতে
পারে বা বুঝতে পারে যে এটা একটা লিংক।

এক্সএমএল লেখা কিভাবে শুরু করবেন??

এক্সএমএল ডকুমেন্টের শুরুতে একটা ডিক্লেয়ারেশন
দিতে হয়।

এই ডিক্লেয়ারেশন লাইন ডকুমেন্টের সবার উপরে

রাখতে হবে এবং এখানে কোন ভার্সন ব্যবহার করা
হচ্ছে এসব তথ্য রাখা হয়। যেমন আমরা ১.০ ভার্সন
দিয়েছি। এছাড়া encoding এ কোড এনকোডিং
পদ্ধতি ব্যবহার হবে সেটা দিতে পারেন যেমন
আমরা ইউনিকোড দিয়েছি। যাইহোক এরপর এক্সএমএল
কোড লেখা শুরু করতে হবে।

মুল এলিমেন্ট (root element)
যেকোন এক্সএমএল ডকুমেন্টে তৈরীর জন্য আগে
একটা মুল/রুট এলিমেন্টে তৈরী করে নিতে হয়। এই
এলিমেন্টের ভিতর বাকি সব এলিমেন্টগুলি
থাকবে। এই রুট এলিমেন্টকে অন্য সব এলিমেন্টের
প্যারেন্ট (parent) এলিমেন্ট বলা হয়। এই রুট
এলিমেন্টের ভিতর যেকোন সংখ্যক চাইল্ড,
সাবচাইল্ড এলিমেন্ট গুলি থাকবে।

books হচ্ছে এখানে রুট এলিমেন্ট।
কিভাবে এলিমেন্ট লিখতে হবে
এলিমেন্ট এর নাম ইচ্ছেমত দিতে পারেন তবে কিছু
নিয়ম অনুসরন করতে হবে তানাহলে শুদ্ধ হবেনা।

যেমন
– এলিমেন্ট এর নাম সংখ্যা দিয়ে শুরু হতে
পারবেনা।

– যদি একাধিক শব্দ দিয়ে এলিমেন্ট বানাতে চান
তাহলে মাঝে ফাকা স্পেস দেয়া যাবেনা,
ক্যামেল কেস (camel case) তথা প্রথম অক্ষর বড় হাতের
দিতে পারেন। যেমন বা
এভাবে হতে পারে।
– start বা শুরুর ট্যাগ এর সাথে end বা শেষের ট্যাগ এর
মিল থাকতে হবে। যেমন start ট্যাগে যদি সব ছোট
হাতের অক্ষর হয় তাহলে end ট্যাগেও সব ছোট
হাতে দিতে হবে অর্থ্যাৎ case sensitive
প্যারেন্ট, চাইল্ড, সাবচাইল্ড নিয়ে একটি উদাহরন
এখানে প্রথম লাইন হচ্ছে ডিক্লেয়ারেশন। এরপর

books হচ্ছে রুট এলিমেন্ট। তারপর bookName, authorNames
এগুলি হচ্ছে চাইল্ড এলিমেন্ট এবং author1 , author2
এগুলি হচ্ছে সাবচাইল্ড এলিমেন্ট।
এট্রিবিউট
এক্সএমএল এলিমেন্টের ভিতর সেই এলিমেন্টের
ডেটাকে আরও বোধগম্য করতে এট্রিবিউট ব্যবহার
করতে পারেন। প্রত্যেকটি এট্রিবিউটের আগে নাম
থাকবে এরপর সমান সমান (=) চিহ্ন দিয়ে
এট্রিবিউটের মান দিতে হবে। অবশ্যই এই মান
সিঙ্গেল অথবা ডাবল কোটেশনের ভিতর রাখতে
হবে। একটা এলিমেন্টে একাধিক এট্রিবিউট ব্যবহার
করতে পারেন তবে কখনও একই নামের দুটি
এট্রিবিউট ব্যবহার করতে পারবেন না।
দেখুন fields, fieldset ইত্যাদি এলিমেন্টগুলিতে name,
type, default এসব এট্রিবিউট ব্যবহার করেছি এবং
প্রতিটির মান য়ো আছে। জুমলাতে এভাবে
এক্সটেনশনের অপশন কনফিগার করতে এক্সএমএল ব্যবহার
করা হয়।

SEO শিখুন খুব কম টাকায় আর আপনার সাইটকে পরিপূর্ন ভাবে Google এ Submit করুন।।
যে কোন ডিজাইনের WordPress অথবা Wapka সাইট সল্প মূল্যে বানাতে যোগাযোগ করুন 01758143289 নাম্বারে। এবং সাইট থেকে আয় করুন প্রতিদিন 150-200 টাকা ইনকামের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে ইনশাল্লাহ। আমার সাইট:- SomaiBD.Com

Leave a Reply