*ঈশার নামাযের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত যে নফল নামায পড়া হয় তাকে ‘সালাতুল লাইল’ বা তাহাজ্জদুদের নামায বলা হয়। নফল নামাযের মধ্যে এই প্রকার নফল অর্থাৎ, তাহাজ্জুদের ফযীলত সবচেয়ে অধিক।

*ঈশার নামাযের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত তাহাজ্জুদের সময়।তবে শেষ রাতে তাহাজ্জুদের নামায পড়া উত্তম।
*তাহাজ্জুদের নামায দুই থেকে বার রাকাআত। নবী (সাঃ) সাধারণতঃ আট রাকাআত পড়তেন বিধায় এটাকেই উত্তম বলা হয়। পারলে আট রাকাআত নতুবা চার রাকাআত আর তাও হিম্মত না হলে দুই রাকাআত হলেও পাঠ করবে।
তাহাজ্জুদের নামাযের কাজা নেই, তবে রাতে পড়তে না পারলে পরের দিন দুপুরের পূর্বে অনুরুপ পরিমাণ নফল পড়ে নেয়া উত্তম।
*তাহাজ্জুদের নামায যে কোন সূরা দিয়ে পাঠ করা যায়, তবে কেরাত লম্বা হওয়া উত্তম।
দুই রাকাআত তাহাজ্জুদের নিয়ত এভাবে করা যায়-
বাংলাতেঃদুই রাকাআত তাহাজ্জুদের নিয়ত করছি।””””””””
অনেক কষ্ট করে পোষ্ট টি দিলাম সবাই শেয়ার করবেন।
মো ইয়াছিন হোসাইন★★★
সকল প্রয়োজনে ফেসবুকে আমি</a

16 thoughts on "তাহাজ্জুদের নামায সম্পর্কে! দয়া করে সবাই একবার post টি দেখেনিন।(Md Yasin)"

    1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
      Tnx
    1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
      Thanks
  1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
    ধন্যবাদ
  2. Woali Contributor says:
    সুন্দর
    1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
      tnx
    1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
      আপনাকে ও ধন্যবাদ ভাই!!!
    1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
      Tnx boro/
  3. IslamPriyo.Com Contributor says:
    Thanks for share
    1. Md Yasin Contributor Post Creator says:
      ধন্যবাদ/

Leave a Reply