ওয়েবসাইট হল এমন একটা প্লাটফরম
যেখানে আমাদের তথ্য গুলোকে
আমরা সাজিয়ে রাখি। কখনো তা
ব্যক্তিগত উদ্দ্যেশে কখনো বা টাকা
উপার্জন বা ব্যবসায়িক উদ্দ্যেশে।
ছোট খাটো ব্লগ যেগুলো আমরা
নিজেদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার
করি, সেগুলো ততটা ভারী ডিজাইন
এর হয় না। আমরা আমাদের ব্যক্তিগত
ব্লগ বা ওয়েবসাইট গুলোকে
সাধারনত নিজেরাই ডিজাইন করি।
এগুলোর সাইজ মানে ডিস্ক স্পেস খুব
কম হয়। এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলোতে
দৈনিক ১০ থেকে ৫০ জনের বেশি
ভিজিটর হয় না। ওয়ার্ড প্রেস থিম
দিয়ে ২০০- ৩০০ মেগাবাইট ডিস্ক
স্পেস দিয়ে এই ওয়েবসাইট গুলো
অনলাইন এ বেশ ভালো ভাবে
থাকতে পারে। এই জাতীয়
ওয়েবসাইট এর জন্য ১০ জিবি
ব্যান্ডউইথ যথেষ্ট। বর্তমানে ২০০-৩০০
মেগাবাইট ডিস্কস্পেস নিয়ে ১০
জিবি ব্যান্ডউইথ এর হোস্টিং এর
প্যাকেজ গুলো আজকাল ২০০ বা ৩০০
টাকার ভেতর পাওয়া যায়। আমরা
অনেক সময় দেখি, আজকাল ৫ জিবি,
১০ জিবি ব্যান্ডউইথ দিয়ে বিভিন্ন
হোস্টিং কোম্পানি তাদের
গ্রাহকদের হোস্টিং প্যাকেজ
অফার করছে। কখনো কখনো তারা
চালাকি করে ডিস্কস্পেস
বাড়িয়ে দিয়ে, ব্যান্ডউইথ কমিয়ে
দিয়ে গ্রাহকদের হোস্টিং
প্যাকেজ অফার। বস্তুত ৫ জিবি বা ১০
জিবি ব্যান্ডউইথ দিয়ে ছোটো
খাটো ব্লগ চালানো সম্ভব। অতএব,
আপনি যদি ব্যক্তিগত ব্লগ বা
ওয়েবসাইট এর জন্য হোস্টিং নিতে
চান, যেখানে ভিজিটর কম থাকবে,
সেখানে টাকা বাচানোর জন্য ৫
জিবি বা ১০ জিবি ব্যান্ডউইথ এর
হোস্টিং বেছে নিতে পারেন।
ব্যান্ড উইথ লিমিট শেষ হয়ে গেলে,
আপনার ওয়েবসাইট এ ঢুকলে নিচের
ছবিটার মত এরর দেখাবে।

মনে রাখবেন, “ওয়েবসাইট হোস্টিং
এর ক্ষেত্রে ডিস্ক স্পেস থেকেও
ব্যান্ডউইথ বেশি গুরুত্ব পূর্ণ।”
এতক্ষণ বললাম ব্যক্তিগত ব্লগ বা
সাধারন ওয়েবসাইট এর হোস্টিং এর
কথা। এবার একটু ব্যবসায়িক
উদ্দ্যেশ্যে তৈরি ওয়েবসাইট গুলোর
হোস্টিং সম্পর্কে ধারনা দিই।
ব্যবসায়িক উদ্দ্যেশ্যে বা টাকা
উপার্জনের উদ্দ্যেশ্যে আমরা যে
ওয়েবসাইট গুলো তৈরি করি তাদের
মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রচার করে টাকা
উপার্জন ভিত্তিক ওয়েবসাইট বেশি।
এই ধরনের ওয়েবসাইটে খুব বেশি
ডিস্ক স্পেস এর প্রয়োজন হয় না। ১
জিবি বা ২ জিবি ডিস্ক স্পেস এই
ওয়েবসাইট গুলোর জন্য যথেষ্ট। তবে,
বিজ্ঞাপন নির্ভর এই সাইট যত বেশি

বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে, তত বেশি
টাকা উপার্জন করবে। তাই, এই কথা
অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, এই ধরনের
ওয়েবসাইট এ পেইজভিউ বেশি হবে।
যত বেশি পেইজ ভিউ হবে,
বিজ্ঞাপন থেকে তত বেশি টাকা
পাওয়া যাবে এবং তত বেশি
ব্যান্ডউইথ খরচ হবে। ৫ জিবি বা ১০
জিবি ব্যান্ডউইথ দিয়ে এই ধরনের
ওয়েবসাইট হোস্ট করা বোকামি
হবে। সবচেয়ে ভালো হয় আন-
লিমিটেড আছে এমন হোস্টিং
প্যাকেজ নির্বাচন করা। অনেক
হোস্টিং কোম্পানি বলেন, ২০
জিবি বা ৫০ জিবি ব্যান্ডউইথ এই
ওয়েবসাইট এর জন্য ভালো হবে।
কিন্তু আপনার ভালো আপনাকেই
বুজতে হবে। কারন, কোনো কারনে
আপনি যদি মাসে ২০ জিবি লিমিট
ব্যান্ডউইথ খরচ করে ফেলেন, তাহলে
পরবর্তী প্রতি জিবি ব্যান্ডউইথ এর
জন্য আপনাকে মোটা টাকা গুনতে
হবে। এতে আপনার টাকা লস হবে
কিন্তু হোস্টিং কোম্পানির লাভ
হবে। এই কারনে বলছি, বাজেটের
ভেতর আন-লিমিটেড ব্যান্ডউইথ
হোস্টিং প্যাকেজ পেলে, সেখান
থেকে হোস্টিং নিন।

আজকাল অনেকেই নিউসপেপার
ওয়েবসাইট তৈরিতে বেশি আগ্রহ
প্রকাশ করেন। এই ধরনের ওয়েবসাইট
থেকে আসলেই বিজ্ঞাপন থেকে কম
সময়ে অনেক টাকা উপার্জন করা
যায়। আমি নিজেই এই মাসে আমার
ক্লায়েন্ট এর জন্য ৫ টা নিউসপেপার
ওয়েবসাইট এর ডিজাইন করছি। এই
ধরনের ওয়েবসাইট এ প্রচুর ভিজিটর
আসে। তাই নিউসপেপার ওয়েবসাইট
এর জন্য কখনো ২০ জিবি ৫০ জিবি
ব্যান্ডউইথ লিমিট করা আছে এমন
হোস্টিং নেওয়া উচিত নয়। সব সময়
আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ হোস্টিং
প্যাকেজ নিন। ডাউনলোড ভিত্তিক
ওয়েবসাইট এর জন্য আনলিমিটেড
ব্যান্ডউইথ আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর প্রতিও
আজকাল অনেকের আগ্রহ দেখা যায়।
তবে টাকা পয়সা নিয়েই এই ধরনের
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট তৈরি
করা উচিত। ভিপিএস বা
ডেডিকেটেড সার্ভার ই কমার্স
ওয়েবসাইট এর জন্য ভালো। তবে
টাকা পয়সা কম থাকলে শুরুতে
শেয়ারড হোস্টিং এর ভালো স্পীড
এর সার্ভার, আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ
প্যাকেজ গুলো দেখতে পারেন।
সার্ভার ভালো হলে, এগুলো বেশ
কাজ করে। তবে ভিজিটর বাড়তে
থাকলে, ভিপিএস এর দিকে ঝুকে
পড়া উচিত।
আশা করি আপনার ওয়েবসাইট এর ধরন
অনুজায়ী আপনি হোস্টিং
প্যাকেজ নির্বাচন করতে পারবেন।
একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলাই হয় নি।
“সার্ভার আপটাইম”। যে হোস্টিং
কোম্পানির সার্ভার আপটাইম যত
বেশি, তাদের সার্ভার এর মান তত
ভালো। ৯৯.৯৯৯% সার্ভার আপটাইম
আছে এমন হোস্টিং কোম্পানি
বেছে নিন। কারন ৯৯.৯% সার্ভার
আপটাইম থেকে ৯৯.৯৯৯% সার্ভার
আপটাইম বেশি ভালো। পাড়লে
৯৯.৯% আপটাইম কে এড়িয়ে চলুন। এই
ধরনের সার্ভার এ আপনার ওয়েবসাইট
মাসে ৪০ মিনিটের বেশি বন্ধ
থাকবে।
আজকাল অনেকেই নিউসপেপার
ওয়েবসাইট তৈরিতে বেশি আগ্রহ
প্রকাশ করেন। এই ধরনের ওয়েবসাইট
থেকে আসলেই বিজ্ঞাপন থেকে কম
সময়ে অনেক টাকা উপার্জন করা
যায়। আমি নিজেই এই মাসে আমার
ক্লায়েন্ট এর জন্য ৫ টা নিউসপেপার
ওয়েবসাইট এর ডিজাইন করছি। এই
ধরনের ওয়েবসাইট এ প্রচুর ভিজিটর
আসে। তাই নিউসপেপার ওয়েবসাইট
এর জন্য কখনো ২০ জিবি ৫০ জিবি
ব্যান্ডউইথ লিমিট করা আছে এমন
হোস্টিং নেওয়া উচিত নয়। সব সময়
আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ হোস্টিং
প্যাকেজ নিন। ডাউনলোড ভিত্তিক
ওয়েবসাইট এর জন্য আনলিমিটেড
ব্যান্ডউইথ আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর প্রতিও
আজকাল অনেকের আগ্রহ দেখা যায়।
তবে টাকা পয়সা নিয়েই এই ধরনের
প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট তৈরি
করা উচিত। ভিপিএস বা
ডেডিকেটেড সার্ভার ই কমার্স
ওয়েবসাইট এর জন্য ভালো। তবে
টাকা পয়সা কম থাকলে শুরুতে
শেয়ারড হোস্টিং এর ভালো স্পীড
এর সার্ভার, আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ
প্যাকেজ গুলো দেখতে পারেন।
সার্ভার ভালো হলে, এগুলো বেশ
কাজ করে। তবে ভিজিটর বাড়তে
থাকলে, ভিপিএস এর দিকে ঝুকে
পড়া উচিত।
আশা করি আপনার ওয়েবসাইট এর ধরন
অনুজায়ী আপনি হোস্টিং
প্যাকেজ নির্বাচন করতে পারবেন।
একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলাই হয় নি।
“সার্ভার আপটাইম”। যে হোস্টিং
কোম্পানির সার্ভার আপটাইম যত
বেশি, তাদের সার্ভার এর মান তত
ভালো। ৯৯.৯৯৯% সার্ভার আপটাইম
আছে এমন হোস্টিং কোম্পানি
বেছে নিন। কারন ৯৯.৯% সার্ভার
আপটাইম থেকে ৯৯.৯৯৯% সার্ভার
আপটাইম বেশি ভালো। পাড়লে
৯৯.৯% আপটাইম কে এড়িয়ে চলুন। এই
ধরনের সার্ভার এ আপনার ওয়েবসাইট
মাসে ৪০ মিনিটের বেশি বন্ধ
থাকবে।
কম দামে ডোমেইন হোস্টিং কিনতে কল করুন 01761423712 অথবা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখুন

Leave a Reply