অনেক দিন পর লিখলাম। কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন।
মাঝ-আকাশে মৃত্যু কারোরই কাঙ্ক্ষিত নয়। কিন্তু সেই ঝুলন্ত প্রবাসে দৈবের বশে যদি কারো জীবতারা খসে পড়ে, তার জন্য তাঁকে তো আর দোষ দেওয়া যাবে না! প্রতি বছর পৃথিবীতে ৩.৬ বিলিয়ন মানুষ বিমান সফর করেন। এর মধ্যে দু’একজনের মৃত্যু মাঝ-আকাশে ঘটতেই পারে। সেই সম্ভাবনার কথা কি মাথায় রাখে বিমান সংস্থাগুলো? কী পদক্ষেপ করেন বিমান কর্মীরা?
বেশ কিছু বিমানের নকশা এমনভাবে করা হয়, যাতে একটা দেহ তার কোনও এক জায়গায় শুইয়ে রাখা যায়। যতক্ষণ না পর্যন্ত বিমানটি অবতরণ করছে, ততক্ষণ এভাবেই রেখে দেওয়া হয় মৃতদেহ। এই ব্যাপারটা সহযাত্রীদের কাছে মোটেই সহনীয় নয়। তাই বেশ কিছু বিমান সংস্থা ভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছে। সিঙ্গাপুর এয়ার লাইন্সের বেশ কিছু বিমানে শবদেহ রাখার জন্য বিশেষ লকারের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। অন্য বিমানে যতটা পারা যায় লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখা হয় মৃতদেহকে।
প্রশ্নোত্তরের মুক্ত ওয়েব-মঞ্চ ‘কোরা’-য় বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা শুরু হলে সু জ্যাকম্যান নামের জনৈকা মহিলা জানান, তাঁর স্বামী লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে অকল্যান্ড যাওয়ার পথে এয়ার নিউজিল্যান্ড-এর বিমানেই মারা যান। বিমানে উপস্থিত এক চিকিৎসক তাঁকে পরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর দেহ বিজনেস ক্লাসের একটি স্লিপারে কম্বল দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। ডেথ সর্টিফিকেটে মৃত্যুর স্থান হিসেবে লেখা হয়— ‘অকল্যান্ড ও লস অ্যাঞ্জেলিসের মধ্যবর্তী কোনও এক স্থান’ ।
?
bro tar পরিচিত সবাইকে টিউনার বানায়।
only admin can see
dekhi…??