মেক্সিকোর পূর্ব আঞ্চলিক এমন একটা জায়গা যেখানে মাইলের পর মাইল শুধুমাত্র বনভূমি। এত বিশাল ঘন জঙ্গল যে, এখানে দূর দূরান্ত পর্যন্ত লোকালয়ের অস্তিত্ব অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। আর এই ঘন জঙ্গলের ভিতরেই এমন একটি জায়গা রয়েছে
যেখানে পাথরের মাঝখান দিয়ে সরু একটি রাস্তা মাটির নিচে চলে গেছে। আরকোলোজিস এর একটি দল এই রহস্যময় অন্ধকার গুহার ভিতরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। তারা ধারণা করেছিল এই গুহার ভিতরে হয়তো অজানা অনেক কিছুর রহস্য লুকিয়ে রয়েছে,
যেটা তারা উদ্ধার করতে পারবে। তবে গুহার রাস্তা এতটাই শুরু এবং অন্ধকারচ্ছন্ন ছিল যে কোন প্রফেশনাল ইকুপমেন্ট ছাড়া ভিতরে প্রবেশ করা মৃত্যুকে ডেকে আনা ছাড়া আর কোন কিছুই নয়। কয়েক ঘন্টা অমানুষিক পরিশ্রম করার পর, মাটির ২৩০ ফুট নিচে আরক্লুজিস্টরা যেতে সক্ষম হন।
কিন্তু প্রথমে তাদের কাছে অস্বাভাবিক কিছুই নজরে পড়ছিল না। হঠাৎ করেই তারা লক্ষ্য করে সেখানে একটি চেম্বার রয়েছে। যেটির প্রবেশ মুখ বড় একটি পাথর দিয়ে বন্ধ করা। এখন নিশ্চয়ই আপনাদের মনে প্রশ্ন আসছে এমন একটি ব্রাণ ঘন জঙ্গলের ভিতরে মাটির এত গভীরে কারা গোহা তৈরি করেছিল।?
আর কেনই বা সেটি পরবর্তীতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল?! কি ছিল সেখানে? দর্শক আপনাদের এই রহস্যময় প্রশ্নের উত্তর জানাতেই আমাদের আজকের এই আয়োজন।
মেক্সিকোর পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত এই ঘন জঙ্গল টি ৩০ লাখ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে ব্রিস্তিত। পৃথিবীর বুকে সমুদ্রের অতলে মাইন সভ্যতার অনেক গোপন একটি রহস্য এখনো এখানে চাপা পড়ে রয়েছে। প্রাচীনকালে এক সময় এই ঘন জঙ্গল এলাকাটি মাইন সভ্যতার অধীনে ছিল।
যেখানে তারাই একের পর এক আশ্চর্যের শহর তৈরি করে ছিল। বলা হয়ে থাকে মাইন সভ্যতা লোক ছিল কল্পনাতীত লক্ষ, কারণ তারা প্রাচীন মিশরীয়দের মতো। পিরামিড বহু আগেই তৈরি করেছিল, এর সাথে তারা কৃষি, মিজ শিল্প, হাইরো, গ্লাবি রাইট, ক্যালেন্ডার মে কি, আ্যটমেটিক ও অসাধারণ সব শিল্প
উপকরণে পারদর্শী ছিল। আরকোলোজিস দের মতে প্রাচীন মায়া সভ্যতার এই জায়গাটিতে ষাইটটির ও বেশি শহর তৈরি করেছিল তারা। যেখানে ছিল বিশাল বিশাল সব প্রাসাদ, মন্দির আর প্রামিড এবং তাদের প্রত্যেক শহরে ছিল আলাদা আলাদা রাজা।
যাদেরকে মায়ানরা তাদের প্রভু বা ঈশ্বর মনে করত। এগুলোর মধ্যে এখনো কিছু কিছু সূত্র প্রাসাদ মাথা উঁচু করে কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যেগুলো হাজার হাজার টুরিস্ট কে আকর্ষণ করে প্রতিদিন। কিন্তু অবাক করা বিষয় হচ্ছে এই ঘন জঙ্গলে যেখানে নেই কোন যোগাযোগের ব্যবস্থা
সেখানে মায়ান সভ্যতা হাজার হাজার নিদর্শন প্রাসাদ এবং বিভিন্ন ইসট্যাক্সচার গোপনীয় সুরঙ্গ লুকিয়ে রয়েছে। যা মানুষকে এখনো রহস্যে ডুবিয়ে দেয়। কিছু কিছু সভ্যতা মাটির নিচে চাপা পড়ে গেছে। তো কিছু কিছু সভ্যতা এখনো গহীন বনে উঁকি দিয়ে মানুষের নজর কাড়ছে।
কিন্তু বর্তমানে মর্ডান টেকনোলজি ব্যবহার করেও মায়া সভ্যতায় লুকিয়ে থাকা পৌরাণিক শহর এবং এর রহস্য বের করে আনা সম্পূর্ণ সম্ভব হচ্ছে না। লিরার টেকনোলজি ব্যবহার করে সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে থাকা প্রাচীন মায়া সভ্যতার স্ট্রাকচার বের করা সম্ভব হয়েছে।
এইমাত্র কিছুদিন আগে।
লীরার মানে হচ্ছে লাইট ডিটেকশন এন্ড রেঞ্জিং,। এটা এমন একটি টেকনোলজি যার মাধ্যমে এরোপ্লেনের সাহায্যে নিচু ভূমিতে লেজার পালস নিক্ষেপ করা হয়। এই লেজার পালস গাছ গাছালির ভিতর দিয়ে মাটির ভিতরে প্রবেশ করে পুনরায় এরোপ্লেনের মধ্যে রাখা সেনসরে ফেরৎ যাই।
এবং পরবর্তীতে এই ডাটা গুলিকে প্রসেস করে মাটির নিচের এক ধরনের সেট তৈরি করে। সহজ করে বলতে গেলে মানব দেহের এক্সরে করার মাধ্যমে, যেমন দেহের ভেতরের সব কিছু স্পষ্ট একটি স্ট্রাকচারে চলে আসে, ঠিক তেমনি। আশ্চর্যজনকভাবে এখনো পর্যন্ত সাড়ে চার হাজারেরও বেশি
মায়া সভ্যতার ধ্বংসা বিশেষ পাওয়া গেছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা মনে করে মায়ানরা এর চেয়ে আর ও অনেক বেশি সভ্যতা তৈরি করেছিল। দর্শক এখন এটা জানা জরুরী নয় যে, মায়ানরা হাজার হাজার বছর পূর্বে তাদের কতগুলো শহর তৈরি করেছিল। বরং জরুরি এটা জানা যে এত শক্তিশালী একটি সভ্যতা তাদের তৈরি করা এত শহর হঠাৎ করে কেন হারিয়ে গেল।?
তারা কি কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে মাটির নিচে চাপা পড়েছে? নাকি এমন কোন ঘটনা ঘটেছিল যা তাদেরকে স্রেফ শুন্যে উড়িয়ে নিয়ে গেছে? এত বুদ্ধিমান ও দক্ষতা পূর্ণ সভ্যতা হওয়ার পরেও এমনকি ঘটেছে যে সভ্যতা থেকে মায়া সভ্যতা আজ ইতিহাসই হয়ে রয়েছে।
তাদের কোন চিহ্ন পর্যন্ত এই পৃথিবীর বুকেই নেই। লিডার টেকনোলজির সাহায্যে বিশেষজ্ঞরা প্রথমে এটা খুজে বের করে যে জঙ্গলের কোন কোন অংশে মায়ান সভ্যতার ধ্বংসা বিশেষ রয়েছে।
এবার সরাসরি তারা সেই জায়গায় পৌঁছে খনন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গবেষণা শুরু করে। মেক্সিকো উপসাগরের নিকটেই ইউ কাট অফ নামক জায়গায় বিশেষজ্ঞদের একটি টিম মায়ান সভ্যতার একটি ছোট্ট গ্রামের ধ্বংসা বিশেষ খুঁজে পায়।
গ্রামটির নাম হচ্ছে কিউ উই! এখানে আজ থেকে ১২শ বছর আগে, 800 সালে স্থানীয় রাজা বিশ হাজার পাথরের টুকরা দিয়ে ৩০ ফুট উঁচু একটি পিরামিড তৈরি করেছিল।
প্রাচীন মায়ানরা সাধারণত পিরামিডের একটি রয়েল চেম্বারের ভেতরে তারা রাজাকে সমাদিষ্ঠ করত। এর জন্য আর ক্লজিস্টরা এই পিরামিড এর উপর থেকে নিচ পর্যন্ত একটি খাত তৈরি করার সিদ্ধান্ত নেই। যেন তারা বুঝতে পারে এই পিরামিডের ভিতরে কোন রয়েল চেম্বার রয়েছে কিনা।
আর যদি থেকেই থাকে, তাহলে তার ভিতরে আরো কি কি জিনিস রয়েছে। ২১ ফুট খনন করার পর আর্কোলোজিস্ট দের নজর কাড়ে একটি পাথর। পাথরটির একপাশ একদম মসরিন ছিল ও পাথরটি ছিল অন্যান্য পাথর থেকে একদম আলাদা।
এবং এই ধরনের পাথর কোনো পিরামিড তৈরিতে ব্যবহার হতো না। বরং মায়ানরা তাদের বাসার ছাদ তৈরিতে ব্যবহার করত। আর এই পাথরই তাদের নিশ্চিত করে দেয় যে, পিরামিডের ভিতরে কোনো সমাজই রয়েছে। আরো বেশ কিছু কোদাই করার পর আর ক্লজিস্টরা যেই জিনিসটির খোঁজ করছিল, কাঙ্খিত সেই জিনিসটি তারা পেয়েও যায়।
কোদাই করার এক পর্যায়ে তারা রুমের মতো একটি ফাউন্ডেশন এবং সিঁড়ি দেখতে পায়। অবাক করা বিষয় হচ্ছে তারা যেমনটা আশা করছিল নানা ধরনের জিনিসপত্রের দেখা পাবে, সেই রকম নয়। বরং ভেঙ্গে যাওয়া মাটির পাত্রের টুকরাগুলো খুঁজে পায়।
কিন্তু এই ছোট মাটির পাত্রের টুকরাটি বিশেষজ্ঞদের ঘুম হারাম করে দিয়েছিল। কারণ রেডিও কার্বন রেটিং এর মাধ্যমে যখন এই পাত্রের টুকরাটির বয়স বের করা হয়েছিল, তখন দেখা যায় এটা বানানো হয়েছিল ৫০০ সালে, মানে আজ থেকে ১৫০০ বছর আগে।
কিন্তু অদ্ভুত বিষয় হচ্ছে এই পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিল ১২০০ বছর আগে। মানে এই মাটির পাত্রের টুকরাটি পিরামিডের চেয়েও আরো ৩০০ বছর আগেই তৈরি করা হয়েছে। আর ক্লজিস্টদের যেন চিনতাই ঘুম হারাম হয়ে যাওয়ার দশা।
কারণ এটা কোনভাবেই সম্ভব নয়!। কেনো সম্ভব নয় সেটা আপনাদের এখন জানাচ্ছি। ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় ইউ কাটান অঞ্চলকে উত্তর নিম্ন ভূমির অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু ১৫০০ সালে যখন ভিতরে চেম্বার তৈরি করা হয় তখন মায়ানরা এখানে ছিলই না। তাহলে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।
যদি মায়ানরা রয়েল চেম্বারটি তৈরিই না করে থাকে তাহলে কারা তৈরি করেছে?
এই প্রশ্নের উত্তর জানতে পিরামিডের ধ্বংস স্তুপের আশেপাশে গহীন জঙ্গলে নানা ধরনের খোঁজাখুঁজি শুরু করা হয়। পিরামিড থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে আর ক্লজিস্টরা একটি পথের সন্ধান পায়।
তারা যখন এগিয়ে যায় তখন গাছ গাছালির মধ্য দিয়ে পাতা দিয়ে ঢাকা একটি গোহা দেখতে পায়। গোহাটি রাস্তা ছিল অনেক শুরু। এবং এতটাই অন্ধকারচ্ছন্ন যে এর ভিতরে প্রবেশ করলে যেকোনো সময় বিপদ ঘনিয়ে আসতে পারে।
আর তাই প্রফেশনাল ইকুপমেন্ট সঙ্গে নিয়ে দুই থেকে তিনজন গুহা বিশেষজ্ঞ এর ভিতরে প্রবেশ করে। কয়েক ঘণ্টা পর তারা মাটির ২৩০ ফুট নিচে গুহার শেষ প্রান্ত পর্যন্ত পৌঁছে যায়। এবং সেখানে তারা একটি গোপন চেম্বার খুঁজে পায়।
চেম্বার প্রবেশের মুখে একটি বড় আকারের পাথর দিয়ে আটকানো ছিল। যখন চেম্বারের মুখ খোলা হয় তখন তারা এমন কিছু জিনিস দেখতে পাই যা তাদের কল্পনার বাইরে। জ্বী দর্শক! মাটির ২৩০মিটার নিচে উহার এত গভীরে তারা এই চেম্বারটির ভিতরে অসংখ্য আলো জালানোর মশাল খুঁজে পাই।
প্রাচীনকালে আলো জালানোর জন্য এগুলোকে ব্যবহার করা হতো। আগুন জালানো মশাল ছাড়াও সেখানে অসংখ্য মাটির পাত্রের টুকরা পড়েছিল। অবাক করা বিষয় হচ্ছে মাটির পাত্রের এই টুকরা গুলো হুবহু ১৫ কিলোমিটার দূরে পিরামিডের চেম্বারে পাওয়া টুকরোর মতনই।
এগুলো দেখে বিশেষজ্ঞরা নিশ্চিত হয় প্রাচীনকালে এখানে কোনো ধর্মীয় উপাসনা করা হতো। এমনও হতে পারে কোনো ধরনের ইচ্ছা পূরণের জন্য এখানে এসে তারা মাটির পাত্র ভেঙ্গে ফেলত। এখান থেকে যখন বেশ কিছু মাটির পাত্রের টুকরো জোড়া দেওয়ার চেষ্টা করা হয় তখন একটি অদ্ভুত জিনিস সবার নজরে আসে।
লক্ষ্য করা যেত জোড়া দেওয়ার পর কখনো মাটির পাত্রটি আর কমপ্লিট হচ্ছে না। কোনো একটি ছোট টুকরা অবশিষ্টই থেকে যেত। এই বিষয়টি কারো মাথায় আসছিল না যে প্রতিটা পাত্র জোড়া দেওয়ার পর একটি মাত্র পিস কেন মিসিং হয়ে যাচ্ছে!?
আর্কলোজিস্টরা ধারণা করে তারা ইচ্ছা পূরণ করার জন্য এখানে এসে মাটির পাত্র ভেঙে ফেলত। এবং সেখান থেকে একটি টুকরা নিজেদের সঙ্গে করে বাসায় নিয়ে যেত। ইউ কাটানের পিরামিডের ভিতরে বেজবেন্ডে যে মাটির টুকরা পাওয়া গিয়েছিল, সেই টুকরা এই গুহা থেকেই নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ কথা স্পষ্ট যে, কিউ উই গ্রামে এমন কিছু মায়া সভ্যতার বসবাস ছিল, যারা এই গুহার মধ্যে এসে নিজেদের ধর্মের অনুসরণ করত। এবং তাদের আচার-আচরণ অভ্যাসের সাথে মায়ানদের সভ্যতার অনেকটাই মিল রয়েছে।
গুহার ভিতরে যেখানে মাটির পাত্র ভেঙে ফেলা হতো সেখান থেকে আর ক্লজিস্টরা একটি সুরঙ্গের সন্ধান পায়। তারা আরো প্রমাণ সংগ্রহের জন্য এই সুরঙ্গের ভিতরে প্রবেশে সিদ্ধান্ত নেই।
এবং কিছুদূর এগিয়ে যাওয়ার পর তারা আরো একটি গোপন চেম্বারের সন্ধান পায়। যেখানে তারা দেয়ালে এমন কিছু পেন্ডিং এর সন্ধান পায়, যা দেখে তাদের চোখ কপালে উঠে যায়। সেখানে পাথরের উপরে একটি জাগুয়ারের থ্রি পেন্ডিং ছিল। আরেকটি পেন্ডিংয়ে দেখা যায়
একটি জাগুয়ার একটি হরিণ শিকার করছে। অবাক করা বিষয় হচ্ছে, বিশেষজ্ঞদের মতে এর আগেও মায়া সভ্যতার পেন্ডিং তারা দেখেছে সেই পেন্ডিংগুলো এর থেকে একেবারে ভিন্ন।
যখনই পেন্ডিং গুলোর ডিটেলস এনালাইসিস করা হয়, তখন দেখা যায় এগুলো হান্ড্রেড ডিসিতে বানানো হয়েছিল। তার মানে আজ থেকে ২১০০ বছর আগে। আরো অবাক করা বিষয় হচ্ছে দক্ষিণ অঞ্চল থেকে মায়ানদের এই অঞ্চলে আসার আরো ৮০০ বছর আগে এই পেন্ডিং তৈরি করা হয়েছে।
এ থেকে স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় কিউ উইক গ্রামে তখন দক্ষিণ অঞ্চল থেকে মায়ানরা এসেছিল, তার অনেক আগে এখানে অন্য একটি সভ্যতার রাজত্ব ছিল। তবে তাদের জীবন ব্যবস্থা এবং সংস্কৃতি অনেকটা মায়ান সভ্যতারই মতো।
এজন্যই বিশেষজ্ঞরা এই সভ্যতাটির নাম দিয়েছে আর্লি বা ক্লাসিক মায়া। এত বিশাল স্ট্রাকচার এবং আধুনিক শহর তৈরি করে যাদের বসবাস ছিল, ক্ষমতার দাপটে বুদ্ধিমান সভ্যতার রাজারা যেখানে রাজত্ব করেছে সেখানে কি হয়েছিল তাদের সাথে!?
যে আস্তাদের নাম ও নিশানা এই পৃথিবী থেকে চিরতরে মুছে গেল। এই প্রশ্ন এখনো পর্যন্ত পৃথিবীর বুকে এক বিরাট রহস্য।
পর্নোগ্রাফির মধ্যে গড়ে ওঠা এক জেনারেশন!দুই দিনের দুনিয়া মুভি রিভিউ ! সত্যি নাকি রূপকথা?
এতক্ষণে নিশ্চয়ই আপনারাও রহস্যের জগতে হারিয়ে গিয়েছিলেন মায়া সভ্যতার কোনো এক শহরে। এরকম আরো কিছু রহস্যময় ঘটনা নিয়ে যদি হাজির হতে বলেন পরবর্তী অধ্যায়ে, তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন_আমি অনামিকা চৌধুরি এবারের মত বিদায় নিচ্ছি -আল্লাহ হাফেজ।
এত বড় একটা গল্প কাউকে লিখতে আজ পর্যন্ত দেখিনি। ?
যদিও ভয়েস কপি করছেন।