নানা কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় ও শখের স্মার্টফোনটির র্যামের গতি কমে যেতে পারে। এতে স্মার্টফোনের গতিও কমে যায়। ফলে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন চালু করতে সময় নেয়। কারণ একাধিক অ্যাপ্লিকেশল ইন্সটল কিংবা চালালে র্যামের উপর প্রভাব পড়ে।
কাজের এই স্মার্টফোন গতিশীল না হলে চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। আর এই গতিশীল রাখার জন্য র্যামের সঠিক যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। নিচে কিভাবে র্যামের গতি বাড়ানো ও যত্ন নেওয়া যায় সেটি তুলে ধরা হলো।
১. যে অ্যাপগুলো খুব বেশি প্রয়োজন নয় সেগুলো আন-ইনস্টল করতে হবে। এতে ফোনের র্যাম ফ্রি থাকবে। ফলে স্মার্টফোন থাকবে গতিময়।
২. গুগল প্লে স্টোর থেকে টাস্ক কিলারের মতো কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো গতি বাড়ানোর নানা কাজ নিজেই করে নেয়। একটু পুরনো স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অটো টাস্ক কিলার অ্যাপটি বেশ উপযোগি। এটি নির্ধারিত সময়ের ব্যবধানে অ্যাপের প্রোসেস কিল করে স্মার্টফোনের র্যাম গতিশীল রাখে।
৩. স্টার্ট অ্যাপ ম্যানেজারের মতো কিছু স্মার্ট অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করা যেতে পারে। এ অ্যাপগুলোর মাধ্যমে কতো সময় পর ফোন বুট বা রিস্টার্ট হবে সেটি নির্ধারণ করে দেওয়া যায়। এছাড়া নির্ধারিত সময় পর কোনও অ্যাপ্লিকেশন সক্রিয় বা নিস্ক্রিয় হবে তা ঠিক করা যায়। এতে র্যামের উপর কিছুটা প্রভাব কমে।
৪. দীর্ঘক্ষন চলার পর স্মার্টফোনটিকে রিস্টার্ট করতে হবে। নতুনভাবে চালু হওয়ার ফলে ক্যাশ ফাইলগুলো ডিলিট হয়ে যায় ও বিভিন্ন অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বন্ধ থাকে। ফলে র্যামের গতি কিছুটা হলে বৃদ্ধি পায়।
৫. স্মার্টফোনের মেমরির দিকে সবসময় খেয়াল রাখতে হবে। মেমরি কমে গেলেও স্মার্টফোন ধীরগতির হয়ে পড়ে। ফলে স্মার্টফোনের গতি কমে যায়।
আশা করি, সময় পেলে আমার সাইট থেকে একবার ঘুরে আসবেনঃ BDprozukti.Tk
###rmv space
don't spam in comment of my post..
don’t spam in comment of my post..