স্যামসাংয়ের ফোনগুলোতে কী কী
পরিবর্তন হবে, তা পরিষ্কার নয়। তবে
রিফ্রাবিশড ফোনগুলোতে সাধারণত
কেসিং ও ব্যাটারি পরিবর্তন করা
হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অ্যাপলের
এক বছরের পুরোনো ফোনগুলো
বিক্রির সময় ৬৯ শতাংশ দাম মেলে।
স্যামসাংয়ের ফ্ল্যাগশিপ
গ্যালাক্সি ফোনগুলোতে দাম
পাওয়া যায় ৫১ শতাংশ।
.
.
বাজার বিশ্লেষকেরা বলেন,
রিফ্রাবিশড ফোন বিক্রি শুরু করলে
ভারতের মতো বর্ধিঞ্চু বাজারে
নিজেদের অবস্থান বাড়িয়ে নিতে
পারবে স্যামসাং। কারণ, এসব
বাজারে হাইএন্ড ফোনের দাম ৮০০
মার্কিন ডলার পর্যন্ত হয়, যা
অধিকাংশ ক্রেতার নাগালের
বাইরে থাকে।
.
.
সম্প্রতি অ্যাপলও ভারতের বাজারে
রিফ্রাবিশড আইফোন বিক্রির
চেষ্টা চালিয়েছে। স্যামসাং যদি
এ ধরনের ফোন বিক্রি করে, তবে কম
দামি চীনা ব্র্যান্ডের অনেক
ফোনের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে
পারবে। কারণ, চীনা ফোনগুলো
স্যামসাংয়ের বাজার দখলে ভাগ
বসাচ্ছে।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ডিলোটির তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ব্যবহৃত
বা হাতফেরতা মোবাইলের বাজার
দাঁড়াবে ১ হাজার ৭০০ কোটি
মার্কিন ডলারের মতো। প্রযুক্তিগত
উদ্ভাবন খুব কম হওয়ায় ব্যবহৃত ফোনের
বাজার আরও দ্রুত বাড়বে।