সনি এরিকসন বলুন
বা স্যামসাং বেশির ভাগ স্মার্ট
ফোনের ওপারেটিং সেস্টেম হল এখন
এন্ড্রয়েড । মুলত সহজ আর ফ্রি এপ্লিকেশন
বা সফ্টওয়ারের জন্য এন্ড্রয়েড এর
খ্যাতি রয়েছে। এন্ড্রয়েড মার্কেট
(বর্তমান নাম গুগল প্লে)
থেকে ডাউনলোড করতে পারেন
অনেক কিছুই।
সুতরাং দেরি না করে ঝটপট
নামিয়ে নিতে পারেন বেশ কিছু
ব্যাটারী সম্পর্কিত সফ্টওয়ার।
অনেক মোবাইলে ব্যাটারীর চার্জ
কতটা অবশিস্ট
আছে তা শতকরা হিসেবে দেখায় না,
তাই বয়স ১৬ নাকি ২৬ নাকি ৩৬ থুক্কু
চার্জ ১৬ নাকি ২৬ নাকি ৩৬ বুঝা যায়
না। যে কোন এন্ড্রয়েড ফোনের এ
সমস্যা সমাধানে “Battery Indicator”
সফ্টওয়ার নামিয়ে নিন। বিশেষ কোন
কোম্পানির নাম বললাম না, আপনার
ফোনটির মডেল আর এন্ড্রয়েড এর কোন
ভার্সন ব্যবহার সে হিসেবে নিজেই
এন্ড্রয়েড মার্কেট (বর্তমান নাম গুগল
প্লে) থেকে battery saver
হিসেবে সার্চ করলে বেশ কিছু
সফটোয়ার পাবেন। যেগুলির
রেটিং ভাল এবং ডাউনলোড এর
পরিমান বেশি সেরকম battery saver কিছু
নামিয়ে নিন। তবে পয়সা দিয়ে কিছু
কিনবেন না, মাগনা যেটা পাবেন
সেটার মান আর পয়সা দিয়ে কিনলেও
মান প্রায়ই সমান পাবেন।
তাই মাগনাই ভাল।
আপডেটেড সফ্ট ওয়ার আর ভাল
একটি battery saver ব্যবহার করলে কম
করেও ১০% অতিরিক্ত ব্যাটারীর
শক্তি পাবেন এটা বলা যায়।
সাধারন ব্যাটারী বাচানোর
ব্যাপার গুলি আবার বলছিঃ
মনিটর বা ডিসপ্লে: ফোনের মনিটর
যখন চালু থাকে তখন খুব
বেশি ব্যাটারী খরচ হয়। তাই এই খরচ
এভাবে কমাতে পারেন।
১) মনিটরের উজ্জলতা বা ব্রাইটনেস
কমায়ে দিন, আপনার চোখের
মাপে যতটুকু নাহলেই না ঠিক
ততটা ব্রাইট দিন।
২) আটোলক এর সময় কমিয়ে দিলেও
থাকবে ফলে ব্যাটারী খরচ কম হবে।
৩) বিভিন্ন গেম এবং ইমেইল এর
নোটিফিকেশন চালু থাকলে প্রায়ই
মনিটর নিজে থেকে চালু হয়, কারন এই
নোটিফিকেশন আপনার লকস্কিন এ
এসে জমা হয়। তাই যতটা সম্ভব
নোটিফিকেশন কম চালু রাখুন।
৪) ব্যাকগ্রাউন্ড স্কিনে অতি উজ্জল
বা এনিমেটেড ছবি ব্যবহার
থেকে বিরত থাকুন।
৫) ফোনের মুল মেশিনকে (মোবাইল
নেটোর্য়াক বাদে) যতটা সম্ভব কম চালু
করলে ব্যাটারী খরচ কম হবে।
এ রকম আরও টিপস পেতে আমার সাইট থেকে একবার ঘুরে আসবেন সৌজন্য আমার সাইট Tunesall24.Tk।