আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন, আর কথা বলব না ডায়রেক কাজে জাই
স্মার্টফোন থেকে একটু বড় আকারের ডিভাইস ও রয়েছে যা ট্যাবলেট নামে পরিচিত। স্মার্টফোন এর সামনের অংশ ৭০% হতে ৭৬% অংশ জুড়েই কালার ডিসপ্লে সমৃদ্ধ হয় যাতে টাচ স্ক্রীন ইন্টারফেস ব্যবহার করা হয় যাতে সব ধরনের অপারেশন স্ক্রীন এ টাচ দ্বারা করা যায়, যেমন ভার্চুয়াল কীবোর্ড দ্বারা লেখার কাজ এবং অ্যাপ্লিকেশান আইকন টাচ করে প্রোগ্রাম রান করান ইত্যাদি।
ইতিহাসঃ
ফোন এবং কম্পিউটিং সিস্টেম একসাথে করার কনসেপ্ট প্রথম উদ্ভাবন করেন নোকিয়া তেস্লা ১৯০৯ সালে এবং ১৯৭১ এ থিওডর পারাস্কেভাকস। এরপর ১৯৭৪ সালে এর পেটেন্ট এবং ১৯৯৩ সালে এর বাজারজাত করন করা হয়। ১৯৯৯ সালে জাপানি কম্পানি NTT Docomo প্রথম তাদের স্মার্টফোন রিলিজ করে যার ডাটা ট্রান্সমিশন স্পীড ছিল ৯.৬ কিলবিত/সে এবং যা ছিল ছোট একটি স্ক্রীন সমৃদ্ধ।
অপারেটিং সিস্টেমঃ
এই স্মার্টফোন আজকাল মানুষের একটি অবিচ্ছেদ্দ অংশ হয়ে গেছে। এর কারন স্মার্টফোন এ বর্তমানে এমন সব ফিচার এবং অ্যাপ্লিকেশান রয়েছে যা আমাদের প্রতিনিয়ত কাজে লাগে। আমরা এই স্মার্টফোন দ্বারা কথোপকথন, ভিডিও চ্যাট, ছবি তোলা, সোশ্যাল নেটওয়ার্ক, ইন্টারনেট, মেইল, জিপিএস ট্র্যাকিং, কম্পাস ইত্যাদি এছারাও বিভিন্ন সেন্সর দ্বারা চালিত বিভিন্ন টুলস ইত্যাদি এর মাধ্যমে এটি আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় থেকে প্রয়োজনীয়তর হয়ে উটছে। আজকাল কিছু দামি ফোনে বাতাশের চাপ ও হৃদস্পন্দন পরিমাপক ও সিকিউরিটি সেন্সর দেয়া হয়।
আমাদের মনুষ্য সমাজে এর কদর দিন দিন বাড়ছে, যেমন Facebook, Twitter এর মত সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এ প্রায় সারাদিন ব্যয় করছে বেশির ভাগ মানুষ। এছারাও এর নানাবিধ ব্যবহার মানুষকে দিন দিন এর প্রয়জনীয়তা জানান দেয়। ধন্নবাদ পোস্ট টি ভাল লাগলে এই সাইটটি একবার দেখে আসুন ভাল লাগবে NewTips25.Com
আর আমি অল্প দামে যেকোন ধরনের সাইট মেক করি।wapka. and wordpress contact: 01995864898