৯ ধরনের ম্যালওয়ার+ভাইরাস সম্পর্কে জেনে নিন এবং জিনিসটাকে bye-bye বলুন । >>> ম্যালওয়ার সাতকাহন <<<
যখন ম্যালওয়্যার সম্পর্কে পুর্ণ জ্ঞান থাকবে,তখন আপনি সহজেই ধারণা করতে পারবেন যে,এটা কি করার চেষ্টা করছে এবং কিভাবে অ্যাটাক করতে পারবে । অবশ্যই,আপনি তখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে নিরাপদে থাকতে পারবেন। আর এসব malware ও virus এর বৈশিষ্ট্য যেসব জায়গায় সবচেয়ে বেশি পড়ে তা হল:
1.Backdoor:
=> এটা হচ্ছে এমন একটি ক্ষতিকারক কোড যা কম্পিউটারে নিজেকে ইনস্টল করে এবং হ্যাকারকে অ্যাক্সেসের জন্য পুর্ণ অনুমতি দেয়। ব্যাকডোর সাধারণত হ্যাকারকে অনেক কম বা কোনো প্রকার verify করা ছাড়াই লোকাল সিস্টেমে অ্যাক্সেস দেয়।
2.Botnet:
=> এটি ব্যাকডোর এর মতই কাজ করে ( আক্রমণকারীকে সিস্টেমের অ্যাক্সেস করায় ) ,তবে পার্থক্য হচ্ছে একই botnet দ্বারা আক্রান্ত কম্পিউটারগুলো একই হ্যাকার দ্বারা সি & সি ( Command and Control ) server থেকে নির্দেশ পায়।
3.Downloader:
=> এটা হচ্ছে এক প্রকারের ক্ষতিকারক কোড যা শুধুমাত্র আরো অনেক malicious code ডাউনলোড করে। ডাউনলোডার প্রোগ্রাম অতিরিক্ত malware কোড ডাউনলোড করার পর তা ইনস্টল করে ।
4.Information Thieves:
=> এটি একটি ভিক্টিমের কম্পিউটার থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এবং আক্রমণকারীকে সেসব ডাটা পাচার করে । উদাহরণঃ
* Sniffers,
* Password Hash Grabbers,
* Keyloggers
এই ম্যালওয়্যারগুলো সাধারণত ইমেইল বা অনলাইন ব্যাঙ্কিং এর মত অ্যাকাউন্ট এর অ্যাক্সেস লাভ করতে সাহায্য করে।
5.Launcher:
=> এটা হচ্ছে এক প্রকারের Malicious program যা অন্যান্য malware প্রোগ্রামকে run করার জন্য ব্যবহৃত। সাধারনত, Launcherগুলো non-traditional পদ্ধতি ব্যবহার করে যাতে সিস্টেমে চুরি বা অনেক বড় অ্যাক্সেস নিরাপদে নিশ্চিত করা যায়।
6.Rootkit:
=> অন্যান্য কোড অস্তিত্ব লুকানোয় এই ক্ষতিকারক কোডটির জুড়ি মেলা ভার। রুটকিট সাধারণত অন্যের সাথে যুক্ত হয়, (যেমনঃ একটি ব্যাকডোর), অার আক্রমণকারীকে রিমোট অ্যাক্সেসের অনুমতি দেয়ার পাশাপাশি সনাক্ত করার জন্য কোডটিকে কঠিন করে তোলে।
7.Scareware:
=> এটি আক্রমণ হওয়া ইউজারকে ভয়ঙ্করভাবে ভয় দেখানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে । আর এটাতে একটি ইউজার ইন্টারফেস আছে যাতে করে এটি অ্যান্টিভাইরাস বা অন্য সিকিউরিটি প্রোগ্রামের মতো দেখায়। এও দেখায় যে, এটা থেকে মুক্তি পাওয়ার শুধুমাত্র উপায় তাদের কিনতে “সফ্টওয়্যার” কিনতে হবে। আসলে সেটা scareware মুছে ফেলা ছাড়া আর কিছু করে না ।
8.Spam-sender:
=> এটি একটি ইউজারের মেশিনকে অ্যাটাক করে এবং তারপর সেই মেশিনটিকে “স্প্যাম পাঠাতে ” ব্যবহার করে। এই স্প্যাম পাঠানোর মধ্য দিয়ে আক্রমণকারীরা আয় করে কেননা তারা বিভিন্ন স্প্যাম পাঠানোর সার্ভিস চালায়।
9.Worm:
=> এটি এমনি একটি ক্ষতিকারক কোড যা নিজের কপি করতে পারে এবং অতিরিক্ত কম্পিউটারগুলোকে আক্রমণে সাহায্য করে।
??? মোটামুটি একটি malware এর এগুলোই main capabillity থাকে
## Malware প্রায়ই একাধিক রকমের হতে পারে । উদাহরণস্বরূপ, একটি প্রোগ্রামের একটি keylogger থাকতে পারে যা পাসওয়ার্ড ও worm সংগ্রহ করে এবং স্প্যাম পাঠায়। তার কার্যকারিতা অনুযায়ী ম্যালওয়ার ভাগ করতে খুব বেশি পরিশ্রম লাগে না। আক্রমণকারীর উদ্দেশ্য সফল হল কিনা তা নির্ভর করে -> ম্যালওয়ারটির লক্ষ্যবস্তু সবাই না শুধু টার্গেট করা ইউজারদের জন্য তৈরি করা ম্যালওয়্যার এটি।
## আমার review:
=> যেসব বিষয়ে বেশি লক্ষ্য রাখবেন:
* ভুলেও Dark Web এ porn দেখতে যাবেন না [ negative mind এ নেবেন না ]
* Phone এ security app রাখুন
* Torrent থেকে File download করবেন না, করলে প্রথমে review দেখবেন + বুঝে তারপর কাজ করবেন
* Dark web এ browse করার সময় Windows pop-ups ভুলেও ক্লিক করবেন না
* verified website থেকে কাজ করবেন, আর নিশ্চিন্ত থাকবেন
* কোনো ad. ক্লিক করার আগে mouse দিয়ে point করুন, তারপর দেখতে পারবেন যে ওটা আপনাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে [ next link টা Browser এর কোনায় show করবে ]
## কিছু শিখাতে পারলে নিজেকে সার্থক মনে করব
??? মানুষ মাত্রই ভুল।কোনো ভুল হলে ক্ষমা করবেন।
*** ধন্যবাদ ***
( Like দিতে ভুলবেন না )