বর্তমানে বাংলাদেশে ব্রিলিয়ান্ট এর বিকল্প কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই বলা যায়। ব্রিলিয়ান্ট যেন অপারেটর গুলোর জন্য কাল সাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু নিরবে সহ্য করে যাওয়া ছাড়া, তাদের আপাতত কিচ্ছু করার নেই।
যারা ব্রিলিয়ান্ট সম্পর্কে কিছুই জানেননা, অথবা যারা একাউন্ট খুলতে পারেননা, তারা দ্রুত পোস্টটি পড়ুন
পূ্র্বের পোস্ট
ব্রিলিয়ান্ট এর কোন প্রতিদ্বন্দ্বী এখন পর্যন্ত না থাকায়, তারা গ্রাহকদের ভালোভাবে সার্ভিস দিচ্ছেনা। ওদের সার্ভিসে এখন অনেকেই অখুশি। অনেক অভিযোগ রয়েছে ব্রিলিয়ান্ট এর বিরুদ্বে। আশাকরি ব্রিলিয়ান্ট এর যোগ্য প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশে আসবে । এতে শেষে গ্রাহকদেরই লাভ হবে! বাঁশ যাবে এসব অ্যাপ ও বিশেষ করে অপারেটরদের উপর :D।
এবার মূল কথায় আসি।
কিভাবে ব্রিলিয়ান্টকে বোকা বানাবেন?
উপরে লিংকে দেয়া পোস্ট যদি পড়ে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই এতক্ষণে বুঝে গেছেন কিভাবে ব্রিলিয়ান্টে একাউন্ট খুলতে হয়। আমরা জানি, ব্রিলিয়ান্ট এ একাউন্ট করলে, বা NID সাবমিট করলে, সাথে সাথে একাউন্টে ১০ টাকা এড হয়ে যায়। এই দশ টাকা দিয়ে প্রায় ৩০ মিনিট কথা বলা যায়।
তাই একটু বুদ্ধি করে NID কোড এর জায়গায় ভূয়া কোড ও
কাজ শেষে!
মাগনা ৩০ মিনিট পেয়ে গেলেন তাও ব্রিলিয়ান্ট নম্বরে।
বি.দ্র: এই সিস্টেম যেকোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। সুতরাং, আপনি ব্যর্থ হলে, সে দায় আমার নয়।
টিউনটি কেমন হয়েছে তা পুরোটাই আপনাদের উপর নির্ভর করবে। So, কমেন্ট বক্সে লিখে ফেলুন কেমন হয়েছে। আর একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য থাকলাম। যদি না বুঝতে পারেন, ১০ বার জিগ্যেস করুন। সমাধান দিতে চেষ্টা করব। রাত জেগে টিউন লিখতে কষ্ট ফিল করি না, তাহলে Reply দিতে দ্বিধা করব কেন.!!
আবারও ধন্যবাদ সবাই কে…