Site icon Trickbd.com

স্মার্টফোনের মাধ্যমে আয় করার ৯টি উপায় | 9 ways to make money using Smart phone

Unnamed

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে TrickBD তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে TrickBD তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই TrickBD এর সাথেই থাকুন ।

মুঠোফোনে আয় করার ৯টি উপায়

১৯৮৩ সালে আধুনিক ইন্টারনেট প্রযুক্তি উদ্ভাবনের হওয়ার পর শুধু মাত্র প্রাতিষ্ঠানিক পর্যারে এর ব্যবহার হতো। ৯০ দশকের পর থেকে ধীরে ধীরে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের জন্য ইন্টারনেট প্রযুক্তিটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।পরিসংখ্যান সংস্থা Statista তথ্য মতে বর্তমানে বিশ্বের ৫৯ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেটকে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহার করছে। বিজ্ঞানীরা বিগত দুটি যুগে এমন সব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে যায় ফলে ইন্টারনেটের সহযোগিতার দৈনন্দিন জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজেই সম্পুর্ণ করা যাচ্ছে।

যোগাযোগ থেকে শুরু করে বিনোদন, শিক্ষা, কেনাকাটা এমনকি ইন্টারনেটের মাধ্যমে রোজগার করাও সম্ভব হচ্ছে। আর্থিক লেনদেন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান Payoneer এর ২০১৯ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়। Freelance শিল্পে বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৮ম অবস্থানে রয়েছে।

এ থেকে বুঝা যাচ্ছে দেশের Freelance পেশা জীবিরা অনলাইনে কি পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে। এমন অনেক প্রাতিষ্ঠানিক কার্যকম রয়েছে যা সম্পন্ন করতে সরাসরি কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন পড়ে না।

ইন্টারনেটের সহযোগিতার কাজগুলো ডিজিটালি করা যায়। এছাড়া ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে নানা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান যাদের শতভাগ কার্যকমী ইন্টারনেট ব্যবহার করে সম্পন্ন করা হয়। এ সকল কাজ সম্পন্ন করতে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযুগি যথেষ্ট। তবে স্মার্ট ফোনের ব্যবহারের সাথে সাথে কম্পিউটারের পাশাপাশি সৃষ্টি হয়েছে স্মার্টফোন দ্বারা অনলাইনে কাজ করা নানা কর্মক্ষেত্র।

এই পোস্টে তেমনি কিছু ইন্টারনেট ভিত্তিক কাজ সম্পর্কে আলোচনা কাজ করা হবে। যে কাজ গুলো আপনি আপনার স্মার্টফোন ব্যবহার করেই করতে পারেন। চলুন একটি একটি করে সেই কাজগুলো জানা যাক।

মুঠোফোন ফটোগ্রাফি

আলোক চিত্রশিল্পীদের জন্য মোবাইল ফটোগ্রাফি হতে পারে অনলাইনে কাজ করা অন্যতম একটি মাধ্যমে। বর্তমানে সময়ে আলোক চিত্র ধারণ করার জন্য দামী ক্যামেরা প্রয়োজন পরেনা সকল স্মার্টফোনে যথেষ্ট উন্নতমানের ক্যামেরা সংযুক্ত থাকে। যা দ্বারা উন্নতমানের আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ দ্বারা করা যায়।

ইন্টারনেট Stock ফটোগ্রাফি খুব চাহিদা রয়েছে। ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ায়, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানসহ আর নানা প্লাটফর্মে Stock ফটো ব্যবহার করা হয়।Shutter stock ও iStock ফটো অনেক জনপ্রিয় ফটো Marketplace উচ্চ মানের আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ ক্রয় বিক্রয় করা যায়।

তবে এসকল Marketplace গুলোতে নিজস্ব ধারণকৃত আলোকচিত্রসমূহ বিক্রয় করতে উন্নত ও দামী ক্যামেরার প্রয়োজন পড়ে। তাই সকালে পক্ষে এই Marketplace গুলোতে কাজ করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা।কিন্তু এগুলো ছাড়াও এমন আরো অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে।

যেখানে স্মার্টফোন দ্বারা ধারণকৃত আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ বিক্রয় করা যায়। সেরকম একটি জনপ্রিয় App হচ্ছে Foap এই Appটির সহযোগিতার আপনি আপনার স্মার্টফোন দ্বারা ধারণকৃত আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজগুলো বিক্রয় করতে পারবেন।

পণ্য ফটোগ্রাফি

পূর্বের আলোকচিত্র মোবাইল ফটোগ্রাফির মতো পণ্যের ফটোগ্রাফি চাহিদা রয়েছে। তবে এ দুটির মধ্যে বিশেষ একটি পার্থক্য হলো মোবাইল ফটোগ্রাফি যেকোনো বিষয়ে হতে পারে। আর পণ্যের ফটোগ্রাফি শুধু মাত্র ই-কমার্স প্লাটফর্ম গুলোকে কেন্দ্র করে হয়ে থাকে।

যারা অনলাইনে পণ্য সেবা বিক্রয় করছে। অনলাইনে পণ্য সেবা ক্রয় বিক্রয় পদ্ধতিটি জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিনিয়ত প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে নতুন নতুন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। যারা ওয়েবসাইট ও Apps এর মাধ্যমে তাদের পণ্য সমূহ পদর্শন কর থাকে। আর পণ্য গুলোকে পদর্শন করার জন্য প্রয়োজন হয় পণ্যের যথাযথ ফটোগ্রাফি।

যেন গ্রাহকরা ছবিগুলো দেখে পণ্যের গুনগত মান সম্পর্কে ধারণা পেতে পারে। তাই ই-কমার্স শিল্পে পণ্য ফটোগ্রাফি যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। আপনার স্মার্টফোনটিতে ব্যবহার করে সে ধরনের অনলাইন শপগুলোকে ফটোগ্রাফিতে সহযোগিতা করার মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। প্রতিষ্ঠান গুলোর ওয়েবসাইট ও সোশ্যাল মিডিয়ায় পেইজে যোগাযোগ করার মাধ্যমে পণ্য ফটোগ্রাফি সেবাটি তাদের অফার করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্স লেখক

লেখকদের চাহিদা অনলাইনে সব সময় ছিল দিন দিন এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। Flexjobs এর একটি জরিপে দেখা যায় ফোল টাইম একজন লেখক বছরে প্রায় ২০ হাজার ডলার আয় করে থাকে। ইন্টারনেটে অসংখ্য ব্লগ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল প্রকাশ হয়ে থাকে। যেমনঃ রাজনীতি,অর্থনীতি, বানিজ্য, খেলা-ধুলা, প্রযুক্তিসহ এমন আরো নানা বিষয়।

এগুলোর যেকোনো একটিতে ধারণা থাকলে সেসকল ওয়েবসাইট গুলোতে Freelance লেখক হিসেবে কাজ করা যায়। এছাড়াও অনেক প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে তাদের পণ্য সেরার সুবিধা অসুবিধা গুলো বিবরণ প্রকাশ করতে কৌশলী লেখকদের নিযুক্ত করে থাকে। যেকোন স্থান থেকে লেখা লেখির কাজ সম্পন্ন করা যায় বলে সরাসরি কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন পড়েনা।

স্মার্টফোনে Google ডকেন মতো ফ্রি App ব্যবহার করে লেখা লেখির কাজ সম্পন্ন করা যায়। ফলে এ পেশায় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে কম্পিউটারের ব্যবহার বাধ্যতা মূলক নয়।আপনি বাংলা অথবা ইংরেজি যেকোনো ভাষাতেই একটি নিদিষ্ট বিষয়ের উপর লেখক হিসেবে আপনার স্মার্টফোন দ্বারা কাজ করতে পারেন।

সংশোধনী লেখক

সংশোধনী লেখকরা মূলত সহকারী লেখক হিসেবে কাজ করে থাকে। এই পেশাটি পূর্বের উল্লেখিত Freelance Writing কর্মক্ষত্রে একটি অংশ।English Grammar এ আপনার ভালো জ্ঞান থাকলে এই পেশাটি আপনার জন্য উপযুক্ত একটি কর্মক্ষেত্র হতে পারে।

পেশাদার লেখকরা তাদের আর্টিকেলের বানান ও ব্যাকারণ গত ভুল টূটিগুলো সংশোধন করতে সহকারী লেখক নিযুক্ত করে থাকে। যাদের কাজ হচ্ছে লিখিত কন্টেন্ট গুলোর বানান ও ব্যাকরণ গত ভুল খুঁজে বের করে তা ঠিক করা। এই ক্ষেত্রে লেখালেখি করার প্রয়োজন হয়না। বরং লিখিত কন্টেন্ট গুলোর ভুল টুটিগুলো সুদ্যরে দিতে হয়।

ই-কমার্স স্টোর ব্যবস্হাপনা

বর্তমান এই ডিজিটাল যুগে ই-কমার্স হচ্ছে বানিজ্য পরিচালনা আধুনিক পদ্ধতি। ইন্টারনেটে মানুষের সকল একটিভিটির মধ্যে অনলাইন কেনাকাটা অতন্ত জনপ্রিয়। বিশ্ববেপি ক্রয় বিক্রয় এই পদ্ধতিটি বহু পূর্বে থেকে প্রচলিত থাকলেও আমাদের দেশে বিষয়টি এখনো নতুন।

তবে ইন্টারনেটে প্রসার ঘটনার সাথে সাথে নতুন পুরাতন সকল প্রতিষ্ঠান ই-কমার্সের মাধ্যমে তাদের বানিজ্যি পরিচালনা করতে শুরু করেছে। ফলে পোশাক, ইলেকট্রনিক, গ্রোসারি, স্বাস্থ্য সেবা থেকে শুরু করে প্রায় সকল ধরনের পণ্য সেবাই অনলাইনে গ্রাহকরা গ্রহন করতে পারছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে বিগত কয়েকমাসে কেনাকাটা আরো বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে। যা হযতো বা ইতিমধ্যেই আপনি লক্ষ্য করে থাকবেন। ই-কমার্সের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকান্ড পরিচালনার করতে সফটওয়্যারের ব্যবহার হয়ে থাকে। যে সফটওয়্যার গুলো সহযোগিতার গ্রাহকরা সরাসরি ওয়েবসাইট বা App এর মাধ্যমে পণ্য সমূহ অডার করতে পারে।

সে সকল সফটওয়্যার গুলো পরিচালনা করার জন্য ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গুলো স্টোর মেনেজার নিযুক্ত করে থাকে। আপনি যদি সে ধরনের ই-কমার্স সফটওয়্যার ব্যবহার নিজেকে পারধর্শী করতে পারেন তাহলে এই সম্পর্কে কাজগুলো করার মাধ্যমে রোজগার করতে পারেন।

যেমন স্টোরে পণ্য আপলোড করা পণ্যের ছবি ও বিবরণ যুক্ত করা অডার গুলো ব্যবস্হাপনা করা ইত্যাদি। দেশিও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গুলো পাশাপাশি অনলাইন Marketplace গুলো ই-কমার্স সম্পর্কে কাজের চাহিদা রয়েছে।ই-কমার্স পদ্ধতিটি বিশ্বজুরে জনপ্রিয় হওয়ার এই সম্পর্কে কাজের পরিমাণ ও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

গ্রাহক সেবা প্রতিনিধি

বন্ধুদের সাথে অনলাইনে চেটিং করা বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনে একটি অংশ হয়ে গিয়েছে। কেমন হয় যদি একি কাজটি করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়। যদি চেটিং করতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তাহলে এই পেশাটি আপনার জন্য উপযুক্ত। অনলাইনে কাজগুলো মধ্যে গ্রাহক সেবা প্রতিনিধি পেশাটি অনেক জনপ্রিয়।

কারণ প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানরি একটি গ্রাহক সেবা বিভাগ থাকে। যে বিভাগটির কাজ হচ্ছে গ্রাহকদের পণ্য সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দ্বারা সহযোগিতা করা।পেস্কেলের তথ্য মতে অনলাইনে একজন গ্রাহক সেবা প্রতিনিধি ঘরে প্রতি ঘন্টার ৮ থেকে ১৬ ডলার পর্যন্তন করে রোজগার করে থাকে।

এই কর্মক্ষেত্র নিয়োগ দাতা হিসেবে ডমিন্যান্ট পিজা, ফারমার্স ইনসুরেন্স ও ইউনাইটেড হেল্থের মতো প্রতিষ্ঠান গুলো পেস্কেলের শীর্ষে রয়েছে। জনপ্রিয় এই ব্যন্ডগুলো ছাড়াও বর্তমানে ছোট মাঝারি নতুন অনেক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়ায় ও ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তর ও সমস্যা গুলো সমাধান দিতে Support প্রতিনিধি নিয়োগ করছে।

ফলে এ কর্মক্ষেত্র কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে কাজটি অনেকটাই বন্ধুদের মতো চেটিং করা মতো তবে পূর্বে যেখানে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে করা হতো এখানে সেটি পেশাগত কাজে প্রতিষ্ঠানের হয়ে করতে হবে। স্মার্টফোনে থাকা সোশ্যাল মিডিয়ায় ও ইমেইলের App গুলো ব্যবহার করেই গ্রাহক সেবা প্রতিনিধির কাজ করতে পারেন।

ডিজিটাল বিজ্ঞাপন ব্যবস্হাপনা

একটু ভেবে দেখোনতো অনলাইনে কোন বিষয়টি বেশি নজরকারে বিজ্ঞাপন। যেখানেই ডিজিট করবেন সেখানেই বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন।অনলাইন বিজ্ঞাপন ব্যন্ডগুলো প্রতিমাসে বড় একটি বাজেট থাকে। এ মার্কেটের জরিপে দেখা গিয়েছে বিশ্ববেশি শুধু মাত্র ১৯ সালে প্রতিষ্ঠান গুলো Google এ প্রায় ১০৩ বিলিয়ন ডলার বিজ্ঞাপনে খরচ করেছে।

দ্বিতীয় অবস্থানে ৬৭ বিলিয়ন ডলার রয়েছে Facebook। এছাড়া Statistic তথ্য মতে ২০১৮ সালে ডিজিটাল বিজ্ঞাপনে বিশ্ববেপি ব্যন্ডগুলো বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২৮৩ বিলিয়ন ডলার যা ২০২৩ সাল নাগাদ ৫১৭ বিলিয়ন ডলার বেড়ে দাঁড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই ডিজিটাল বিজ্ঞাপন গুলো ব্যবস্হাপনা করতে প্রতিষ্ঠানগুলো ডিজিটাল মারর্কেটার নিয়োগ করে থাকে।

যারা প্রতিষ্ঠানের হয়ে তাদের পণ্য সেবা গুলো ডিজিটাল মিডিয়া যেমনঃ ফেসবুক, ওয়েবসাইট ও Youtube এ প্রচার করে থাকে। স্মার্টফোনকে ব্যবহার করে সে সকল বিজ্ঞাপন গুলো ব্যবস্হাপনা করা যায়। তাই ডিজিটাল বিজ্ঞাপন খাতেও স্মার্টফোন দ্বারা কাজ করা যেতে পারে।

বাজার গবেষণা

আপনি কি জানেন আপনি শুধু গবেষণা করেই আপনি ভালো মানের আয় করতে পারেন। বড় বড় ব্যান্ডগুলো নিজস্ব আরেন্টি বিভাগ থাকে। যে বিভাগটির কাজ হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের নানা কার্যকম নিয়ে গবেষণা করা। বাৎষরিক উপার্জনের অনেক বড় একটি অংশ তাদের রিচার্স ও Development এর উপর বিনিয়োগ করে থাকে।

কিন্তু এমন অনেক ছোট ও মাজারি প্রতিষ্ঠার রয়েছে যায়া বিনিয়োগের সল্পতায় নিজস্ব আরেন্টি বিভাগ পরিচালনা করতে পারেনা। এছাড়াও অনেক নতুন প্রতিষ্ঠান প্রতি নিয়ত যাত্রা শুরু করছে তাদেরও বাজার গবেষণা করা প্রয়োজন পড়ে। এধরণের প্রতিষ্ঠানগুলো Freelance বাজার গবেষকদের চুক্তি নিয়ে থাকে।

যারা সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর হয়ে এক বা একাদিক নিদিষ্ট বিষয়ের উপর রিচার্স করে তার প্রতিবেদন তৈরি করে দেয়। গবেষণা সম্পর্কে কাজ গুলো করতে কম্পিউটারের প্রয়োজন পড়ে না স্মার্টফোন দ্বারাই করা যায়। হয়তো আপনি নিজেও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটে যাওয়া নানা বিষয় নিয়ে অজান্তেই প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন।

ঠিক এই দক্ষতাটি যদি প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ করে দিতে পারেন তাহলে সে সকল প্রতিষ্ঠান গুলো থেকে ভালো অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। Freelance Marketplace গুলোতে বাজার গবেষণা সম্পর্কে অনেক কাজ রয়েছে সে ক্যাটাগরি গুলো ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন। বাংলাদেশসহ অনন্য দেশের Freelance পেশাজীবিরা কিভাবে গবেষণা সম্পর্কে কাজ করে যাচ্ছে।

ভাষা শিক্ষাদান

ইংরেজিতে স্বাভাবিক ভাবে অনর্গল কথা বলতে পারলে এই পেশাটি আপনার জন্য একদম উপযুক্ত। অনলাইনে অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে স্মার্টফোনকে ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদেরকে ভাষায় প্রশিক্ষণ করা যায়। সেরকম একটি জনপ্রিয় App হচ্ছে NiceTalk এটি একটি ইংরেজি ভাষা শিক্ষা মোবাইল App যা শিক্ষার্থীরা ইংরেজি ভাষা শিক্ষাতে ব্যবহার করে থাকে।

এই Appটির মাধ্যমে আপনি শিক্ষক হিসেবে ইংরেজি ভাষা শিক্ষা দিতে পারেন। প্রতিষ্ঠানটি প্রতি ঘন্টার জন্যে শিক্ষকদের ১০ ডলার করে পেমেন্ট করে থাকে। Ilts সনদ ধরা প্রশিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হওয়া যাবে। যেকোন স্হান হতে একটি স্মার্টফোন ও উচ্চ গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে প্রশিক্ষক হিসেবে করে করা যাবে। আশা করছি স্মার্টফোন দ্বারা ইন্টারনেটর সহযোগিতার কি ধরনের কাজ করা যেতে পারে তা সম্পর্কে কিছুটা হলেও দ্বারা পেয়েছেন।

আশা করি সবাই সবকিছু বুঝতে পেরেছেন। কোথাও সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন অথবা ফেসবুকে জানাতে পারেন ফেসবুকে আমি