আসসালামু আলাইকুম ট্রিক বিডিতে সবাইকে স্বাগতম আমি অভি আছি আপনাদের সাথে।
সবাইকে জানাই রমজানুল মোবারক, রমজানের শুভেচ্ছা সবাইকে ?
বর্তমানে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না এমন লোক প্রায় খুজে পাওয়া মুশকিল,
বলতে গেলে প্রায় প্রতিটা মানুষ তার নিজের দরকারি কাজে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে।
বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে প্রায় ১৮ কোটি + মানুষ বর্তমানে মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে।
বিশেষ করে বর্তমানে তরুণ প্রজন্ম এর ছেলে মেয়েরা গেমিং ফোন এর দিকে ঝুঁকছে। তারা হাই রেজ্যুলেশন এর গেমিং করার জন্য বিশেষ গেমিং ফোন গুলো কিনছে।
কিন্তু অনেকেই গেমিং ফোন কিনে অনেক সমস্যা এর সম্মুখীন হচ্ছেন,, তো চলুন জেনে নেই গেমিং ফোন নিতে হলে তার আগে করনীয় কাজ কি,,
গেমিং করার জন্য প্রথমেই গুরুত্ত দিতে হবে মূলত মোবাইল এর প্রসেসরের ওপর। কারণ যেসব মোবাইল এর প্রসেসর উন্নত সেইসব মোবাইল গুলো গেমিং এর জন্য পারফেক্ট বলা যায়।
তাই বিশেষ করে স্নাপড্রাগন ৭০০ বা ৮০০ সিরিজ এর প্রসেসর যুক্ত ফোন কিনতে হবে গেমিং এর জন্য, তবে স্নাপড্রাগন ৮৮৮ প্রসেসর এর মোবাইল ফোন গেম খেলার জন্য সব থেকে বেশ ভালো হবে।
গেমিং এর জন্য আরেকটি গুরুত্তপূর্ণ দিক হলো ফোনের র্যার্ম এবং ফোনের স্টোরেজ।
বিশেষ করে মাল্টি টাস্কিং গেম খেলতে হলে এবং হাই রেজ্যুলেশন এর গেমিং এর জন্য ফোনের র্যাম হতে হবে কমপক্ষে ৬ জিবি ভেরিয়েন্ট এর।
এবং ইন্টারনাল স্টোরেজ কমপক্ষে ৬৪ জিবি এর মত থাকতে হবে। তবে গেমিং এর জন্য যেসব ফোন গুলোতে স্টোরেজ বেশি সেই ফোন গুলো বেশ ভালো হয়।
গেম খেলার জন্য হলে এরপর ফোনের ডিসপ্লে এর দিকে নজর দিতে হবে। গেম এর জন্য অবশ্যই একটা হাই রেজ্যুলেশন ডিসপ্লে এর দরকার।
স্কিনের রিফ্রেশ রেট ৯০ হার্জ থেকে ১২০ এর মধ্যে থাকতে হবে তাহলে গেম খেলার সময় ফোন ল্যাক করবে না। একদম স্মুথ গতিতে শান্তি মত গেম প্লে করতে পারবেন।
গেম খেলার জন্য হলে আরেকটি দিকে গুরুত্ত দিতে হবে ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ এর দিকে।
গেমিং ফোন এর জন্যে বেশি ব্যাটারি ব্যাকআপ রাখা যায় এমন ফোন কিনতে হবে। কমপক্ষে ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি এর ফোন কিনতে হবে।
ফলে একটানা গেম প্লে করে সারাদিন এর মত ব্যাকআপ পাবেন গেম এর জন্য।
তো এইসব দিক মাথায় রেখেই সবার উচিত হবে গেমিং ফোন গুলো কিনা,, ফলে ব্যাবহারকারী এর জন্য বেশ ভালো হবে।
এই ছিল বিস্তারিত ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সবার কাছ TRICKBD এর সাথেই থাকুন ধন্যবাদ ?