Site icon Trickbd.com

কোডিং করার জন্য ক্লাউড বেইসড একটি কম্পাইলার যেখানে সব ভাষা সাপোর্ট করে, সকল প্রোগ্রামারদের জন্য

Unnamed

App Review



DETAILS

Name:Dcoder, Compiler IDE:Code &Programming on mobile
Download: 10M
Genre:Language
Reffer Code: yasirycs
Price: Free
Rating: 3.7/5
Size:15-30MB


DOWNLOAD LINK

Dcoder, Compiler IDE:Code &Programming on mobile

যারা নিয়মিত প্রোগ্রামিং, html ইত্যাদি প্রেকটিস করেন তারা হয়ত বেশিরভাগ কাজ পিসিতে করেন। কিন্তু আপনি চাইলে আপনার সকল কাজ আপনার ফোনেই করতে পারেন। যেহেতু আমার ফোন সারাদিন আমার হাতেই থাকে সেহেতু প্রোগ্রামিং এবং প্রয়োজনীয় সকল অ্যাপস আমি আমার হাতের কাছেই রাখি। অনেকে হয়ত ভাবেন ফোন এর মধ্যে প্রোগ্রামিং করে তেমন মজা নেই বা সবকিছু করা যায় না । কিন্তু কথাটি একদম সঠিক নয় ফোন আপনি প্রোগ্রামিং থেকে শুরু করে সবকিছুই করতে পারবেন। টেকনোলজী এত উন্নত হয়েছে যে এখন আমরা সকল কাজ আমাদের ফোনেই করতে পারি। প্রোগ্রামিং এর লাইব্রেরী ফাইল একসেস, গ্রাফিক্স ফাইল একসেস থেকে শুরু করে অ্যানিমেশন, এডিটিং সবকিছুই ফোন এর মধ্যে করা যায়। ফোন এর মধ্যে মাল্টিটাস্কিং করে যে মজা পাই আমি সেটি আর কোথাও পাওয়া যায় না। ফোন এর মধ্যে প্রোগ্রামিং করতে আমি মূলত ৩ টি IDE বা কম্পাইলার ব্যাবহার করি। এবং এই ৩ টির মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দের কম্পাইলার টি নিয়ে আজকের পোস্ট। ফোন এর মধ্যে এর চেয়ে ভাল আর কোনো কম্পাইলার হয় না। আমার এক স্যার আমাকে সাজেস্ট করেছিল। অ্যাপটির ডাউনলোড লিংক সহ সকল ডিটেইলস আমি উপরে দিয়ে দিয়েছি এখন এ নিয়ে বিস্তারিত বলব।


DCODER

অ্যাপটি হল একটি ক্লাউড based IDE এর অর্থ সহজে বললে এটি চালাতে আপনার নেট কানেকশন লাগবে। তবে এর কারণে আপনি অনেক সুবিধা পাচ্ছেন এবং সেগুলো হল অ্যাপটির সাইজ অনেক কম। কারণ আপনার প্রোগ্রামটি রান করতে যেসব ফাইলের প্রয়োজন হবে সেগুলো সে ক্লাউড থেকেই একসেস করে নিচ্ছে । ফলে আপনার ফোনে এক্সট্রা কোনো স্টোরেজ এর দরকার হচ্ছে না। আপনার ram/rom এর উপর তেমন কোনো প্রভাব ফেলছে না। অনলাইনে সার্চ করলে আপনি অনেক কম্পাইলার পাবেন এই অ্যাপ এর কম্পাইলার টি সেগুলোর মতোই কাজ করে তবে অ্যাপটি খুব ভাল ভাবে ডেভেলপ করা হয়েছে। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যাবহারের পরেও এতে কোনো ইস্যু দেখতে পাইনি। অ্যাপ টির মধ্যে রয়েছে অনেক ইউসফুল ফিচার যার বেশিরভাগ আমি ব্যবহার করি। তবে সমস্যা হল এর সবগুলো ফিচার আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন না। কিন্তু যারা begginer আছেন তাদের এ নিয়ে টেনশন করতে হবে না কারণ এইসব ফিচার এর কোনো দরকার নেই আপনার। অ্যাপটির ফিচারগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

THEME & UI


অ্যাপটি একদম ডার্ক। যার কারণে কোডিং করতে একটু প্রো প্রো ভাব পাবেন এবং এটি আপনার চোখের কম ক্ষতি করবে এবং আপনার ব্যাটারির লাইফ increase করবে। অ্যাপটি এর প্রিমিয়াম ভার্সনে বেশ কিছু থিম এর একসেস করার সুযোগ রয়েছে তবে ফ্রি ভার্সনে আপনি ২-৩ টি থিম পাবেন। এর প্রিমিয়াম এবং ফ্রি থিম এর মধ্যে আমি তেমন কোনো তফাৎ দেখি না। তাই এই ব্যাপারে চিন্তা করার কোনো দরকার নেই। অ্যাপটির ui একদম ইউজার ফ্রেন্ডলী এবং কোনো রকম ল্যাগ নেই। কিন্তু কম্পাইলার এর মধ্যে কোড রান করার সময় ইন্টারনেট স্লো হলে মাঝে মাঝে একটু ডিস্টার্ব করে। কিন্তু বেক এসে আবার রান করলে এই সমস্যা ঠিক হয়ে যায়। অ্যাপটি যেকোন ফোনের মধ্যে একদম ফাস্ট কাজ করে এবং কম সাইজ হওয়াতে যেকোন জায়গায় ইন্সটল দেয়া যায়। এই অ্যাপটি ব্যাবহারের জন্য মিনিমাম অ্যান্ড্রয়েড 4 দরকার। কিন্তু বর্তমানে আমার মনে হয় না অ্যান্ড্রয়েড 7 এর নিচে কোনো ফোন আছে। এর থিম এবং ui একদম টপ ক্লাস।

LANGUAGE


অ্যাপটি দিয়ে শুধু আপনি c/c++ করতে পারবেন এমন না। আপনি জেনে অবাক হবেন এটি প্রচুর পরিমাণে ভাষা সাপোর্ট করে। এর একটি মাত্র কারণ এবং সেটি হল এটি ক্লাউড বেইসড এই কারণে এর সব ফাইল গুলো ক্লাউড এর মধ্যে থাকে এবং প্রোগ্রাম বা কম্পাইলার রান করতে এর অধিক পরিমাণে জায়গা এর দরকার হয় না। অ্যাপটি যেসকল ভাষা সাপোর্ট করে সেগুলো লিস্ট আকারে নিচে দিচ্ছি যদি আপনি প্রেকটিস করতে চান এর মধ্যে নিচের কোনটি তাহলে দেখে নিতে পারেন ।
এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি ৫০ টির ও বেশি ভাষা প্রেকটিস করতে পারবেন। অ্যাপটির বাংলাদেশী নাম দিলে এর নাম হত একের ভেতর সব।

  1. C
  2. C++
  3. C#
  4. Java
  5. Python 3
  6. Python 2
  7. PHP
  8. Html
  9. Css
  10. Node Js
  11. VisualBasic
  12. Assembly
  13. Objective C
  14. Ruby : Ruby version 1.9
  15. Go : Go Lang 1.6
  16. Lua : Lua Interpreter 5.2
  17. VB.net
  18. F#
  19. Common Lisp
  20. R
  21. Scala
  22. Perl
  23. Pascal
  24. Swift
  25. Tcl
  26. Prolog
  27. Haskell
  28. Clojure
  29. Kotlin
  30. Groovy
  31. Scheme
  32. Rust
  33. Bf
  34. And More…..


SYNC

আমি শুরুতেই বলেছি আমার ব্যাবহার করা ৩ টি অ্যাপ এর মধ্যে আমার এটি সবচেয়ে বেশি পছন্দ।
এর কারণ হচ্ছে এর সিংক, আপনি যদি একাধিক ডিভাইসে গুগল আইডি বা অন্য কোনো উপায়ে লগইন করেন তবে এক ডিভাইসে কোড লেখার পর আপনি সেটি সাথে সাথে অন্য ডিভাইসে একসেস করতে পারবেন। বর্তমানে আমি ডাবল ফোন ইউস করি এবং আমার এক ফোন এর চার্জ শেষে আমি ফোন চার্জ এ দিয়ে অন্য ফোন এর মধ্যে আমার কোড কমপ্লিট করি।বিষয়টি আমার খুব ভাল লাগে এবং কোডগুলো যত্নে সেইভ থাকে অ্যাপ ক্রেশ করার কোনো সুযোগ নেই। যেহেতু অ্যাপটি ক্লাউড based তাই আপনাকে সবসময় ইন্টারনেট কানেকশন সংযুক্ত করে রাখতে হবে এবং এই কারণে কোনো শব্দ লেখার সাথে সাথে সেটি অনলাইনে সেইভ হয়ে যায়। আপনার তৈরি করা ফাইলটি আপনি চাইলে প্রাইভেট অথবা পাবলিক করে রাখতে পারেন। এবং এই ফিচারটি ও আমার খুব পছন্দ হয়েছে।

CHALLANGES

অ্যাপটির মধ্যে রয়েছে চ্যালেঞ্জ এর ব্যাবস্থা। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে এর ইউজার গুলো এইসব প্রবলেম ক্রিয়েট করে রেখেছে এবং এগুলো সলভ করার মাধ্যমে অ্যাপ এর মধ্যে আপনার পয়েন্ট বাড়বে এবং লিডার বোর্ডে আপনার রেঙ্ক বাড়বে। এই অপশনটি অন্য একটি কারণ আমার এই অ্যাপটিকে টপ এ রাখার জন্য। একটি উদাহরণ দেই ধরুন আপনাকে বলা হল ৩ টি সংখ্যার গর বের করার প্রোগ্রাম লিখ। সেটি আপনি আপনার পছন্দের ভাষায় বা আপনাকে নির্দিষ্ট করে দেয়া ভাষায় লিখতে হবে। লিখার পর কোডটি রান করবেন তারা অটোমেটিক চেক করে নিবে আউটপুট ঠিক আছে কিনা। ইনপুট আগে থেকে দেওয়া থাকে। কোনো চ্যালেঞ্জ অনেকেই একসেপ্ট করতে পারে একসাথে। অ্যাপটি এর মধ্যে নিয়মিত চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার মাধ্যমে আপনি আপনার স্কিল কে নিয়ে যেতে পারবেন সম্পূর্ন এক অন্য লেভেলে।
আমরা যারা প্রোগ্রামিং করি তারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে প্রবলেম সলভ করে থাকি কিন্তু এটি এমন একটি অ্যাপ যেখানে আপনি কোড লিখার সাথে সাথেই প্রবলেম সলভ করবেন। ব্যাপারটি বেশ ইউস্ফুল এবং আমার ভাল লেগেছে এই বিষয়টি।

SETTING


অ্যাপটির রয়েছে নিজস্ব সেটিং মেনু এবং এর সাহায্য আপনি কম্পাইলার এর সাইজ , লেখার সাইজ এইসব পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি চাইলে অ্যাপ টির ফন্ট পরিবর্তন করতে পারবেন। এতে বিল্ট ইন অনেক গুলো ফন্ট রয়েছে সেগুলো থেকে বাছাই করে নিতে পারেন। ফন্ট এর পাশাপাশি থিম বাছাই করতে পারেন। আপনার পছন্দ অনুযায়ী লেখার সাইজ করতে পারেন । এতে html আউটপুট এর সুবিধা আছে এবং সেটিং থেকে চাইলে আপনি চালু করে নিতে পারেন codewarp.
অ্যাপটির রয়েছে নিজস্ব বিল্ট ইন কিবোর্ড। যদিও আমি গুগল কিবোর্ড ব্যাবহার করে সব কাজ করি কিন্তু আপনি চাইলে decoder keyboard ব্যাবহার করে দেখতে পারেন। আপনার ভাল লাগতে পারে, এই কিবোর্ডটি কোডিং এর কথা মাথায় রেখে বানানো হয়েছে তাই বলতে পারি এটি আপনাকে হতাশ করবে না।

FEED

অ্যাপ টিতে ফিড নামে একটি অপশন আছে। এর সাহায্য আপনি trending কি আছে সেটি দেখতে পারবেন। অন্যান্য প্রোগ্রামার দের প্রজেক্ট এবং তাদের পাবলিক করা কোড গুলো আপনি দেখতে পারবেন। তারা কি চ্যালেঞ্জ দিল সেটি আপনি দেখতে পারবেন। শুধু দেখতে para এই ফিডের কাজ না আপনি চাইলে পাবলিক করা সব ফাইল এবং প্রজেক্ট একসেস করতে পারবেন। এই কাজটির জন্যই হয়ত পয়েন্ট খরচ হয়। আপনি রেফার করার মাধ্যমে যে পয়েন্ট পাবেন তার কিছুটা এইসব পাবলিক ফাইল খুলতে খরচ হবে। এই ছাড়া পয়েন্ট এর তেমন কোনো কাজ আর আমি দেখি না।

USEFUL FEATURES


অ্যাপটির ইউসফুল ফিচারগুলোর মধ্য রয়েছে এর কম্পাইলার মডিফিকেশন। একাধিক ভাষায় লেখালেখি করার সুযোগ। বিভিন্ন রকমের চ্যালেঞ্জ এবং সেগুলো সলভ করা। ফিড থেকে পাবলিক ফাইল একসেস করা। রিয়েল টাইম সিংক এর ব্যাবস্থা। এক বা একাধিক ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে কাজ করা। এক বা একাধিক প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করা। Redo/undo করার সুযোগ রয়েছে এতে । লিডার বোর্ড আছে আপনার পজিশন দেখার জন্য। কোড প্রেকটিস এর মাধ্যমে আপনার স্কিল বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। এবং সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ফিচার হচ্ছে সিনট্যাক্স হাইলাইট করা। কাস্টম মেনু, কাস্টম কোড এডিটর, ফন্ট সাইজ এডিট, বিভিন্ন রকমের থিমস সহ রয়েছে নানান রকমের ফিচার। অ্যাপটি আপনি যেকোন অ্যান্ড্রয়েড ফোন চালানোর পাশাপাশি ওয়েব ব্রাউজারে ও আপনি উপেন করতে পারবেন এটি। যেসকল কোড আপনি লিখেছেন সেগুলো আপনি চাইলে ব্রাউজার এর মাধ্যমে পিসি বা অন্য কোনো ডিভাইস এর সাহায্য একসেস করতে পারবেন। আমার জানা মতে এমন অন্য কোনো কম্পাইলার নেই যা আপনাকে এতগুলো ফিচার দিবে বিনামূল্য। আপনি চাইলে আপনার git থেকে ফাইল ইমপোর্ট করতে পারেন। ফ্রেন্ড দের সাথে আপনার কোড গুলো শেয়ার করতে পারেন। আপনার ফাইল শেয়ারের অপশন আছে ফ্রেন্ড দের সাথে এবং রয়েছে আপনার কোড এর মধ্যে কমেন্ট করার অপশন। কোড শেখার জন্য এর চেয়ে ভাল কোনো অ্যাপ আর হয় না। সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা ধারা পরিপূর্ন এই অ্যাপ এবং নিয়মিত আপডেট এর মাধ্যমে নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করার পাশাপাশি বিভিন্ন ছোটখাট bug ভাল্লুক দূর করা হচ্ছে। আশা করি এই অ্যাপ টি ব্যাবহার করার মাধ্যমে আপনি একদম নিরাশ হবেন না ।

CREATE


অ্যাপটির মধ্যে আপনি যেকোন ভাষায় কোডিং এর জন্য ফাইল create করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার নিজের মত করে চ্যালেঞ্জ দিতে পারেন। আপনি চাইলে আপনার git ক্লোন করতে পারেন। একাধিক ফাইলের সাথে আপনি কোনো প্রজেক্ট ওপেন করে সেখানে কাজ করতে পারেন।
কমিউনিটি এর মধ্যে আপনি যেকোন প্রশ্ন করতে পারেন । কোডিং রিলেটেড বা অন্য কোনো প্রশ্ন থাকলে আপনি কমিউনিটিতে জিজ্ঞেস করে সাহায্য পেতে পারেন। আপনি চাইলে বিভিন্ন রকমের আর্টিকেল লিখতে পারেন । আপনি বীগিনার দের জন্য অথবা আপনি নতুন কিছু শিখলে আপনি দে বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে পারেন। আপনি অন্যকে শেখানোর মাধ্যমে নিজের স্কিল ডেভেলপ করতে পারেন।

PROBLEMS

অ্যাপটি ব্যাবহার করে তেমন কোনো মেজর সমস্যা আমি পাইনি। সবসময় ইন্টারনেট কানেকশন না থাকতে পারে সেক্ষেত্রে এই অ্যাপটি কোনো কাজের না। যদিও এর আলোচনা আগে করেছি কেন ইন্টারনেট দরকার এই অ্যাপ এর। এর কম্পাইলার অফলাইন এর কম্পাইলার গুলোর চেয়ে তুলনামূলক ভাবে স্লো কাজ করে। বেশ কিছু লাইব্রেরী ফাংশন এখানে কাজ করে না তারমধ্যে একটি হল graphics.h এর চ্যালেঞ্জ এর মধ্যে একটি ব্যাপার হল চ্যালেঞ্জ গুলো সব এলোমেলো। এর মধ্যে beginner এবং এক্সপার্ট দের জন্য আলাদা কোনো ক্যাটাগরি নেই । যার যার মত চ্যালেঞ্জ গুলো দেয়া আছে এবং এগুলো থেকে আমার লেভেলের প্রবলেম খুঁজে সলভ করা বিরক্তি কর। এতে প্রায় ২০ লাখের মত coder আছে এবং তারা নিয়মিত কোডিং করে যাচ্ছে। আমি যে সমস্যা গুলোর কথা বললাম সেগুলো আসলেই কোনো সমস্যাই না। কিন্তু তারপরেও এইসব কারণে অ্যাপ টিকে ১০০ পারসেন্ট পারফেক্ট বলা যাচ্ছে না, কেননা কোনো কিছুই পারফেক্ট না।

REFFERAL


অ্যাপটির মধ্যে আপনি আপনার বন্ধু বান্ধব – আত্মীয় সজন সবাইকে ইনভাইট করতে পারবেন সোসিয়াল মিডিয়া এবং অন্যান্য মাধ্যমে। প্রতিজন কে ইনভাইট দিলে আপনাকে ১০০ পয়েন্ট করে দিবে কিন্তু এই পয়েন্ট এর কি কাজ সেটি আমি এখনও ভাল করে জানি না। আপনি ইন্সটল করার পর চাইলে আমার রেফার কোড হিসেবে yasirycs ব্যাবহার করতে পারেন।
এটি হল dcoder নিয়ে আজকে আমার বিস্তারিত পোস্ট, আশা করি এর মাধ্যমে আপনার একটু হলেও উপকৃত হয়েছে । আগামীতে আমি প্রোগ্রাম রিলেটেড আরো অনেক পোস্ট করব যদি আপনারা চান।

Tested Device

Device: Samsung J6
Android: 11
Root: Rooted (Magisk)
Magisk: Latest Rom:Pixle Experience