১) কাস্টম রম কি?
আপনার ফোনে যে firmware দেওয়া থাকে তা হলো স্টক রম। আপনি যদি ঐ firmware বাদ দিয়ে নতুন কোনো firmware ইন্সটল দেন তাহলে সেটা হবে কাস্টম রম।
২) কয় ধরণের কাস্টম রম আছে?
অনেক ধরণের কাস্টম রম আছে। যেমনঃ Cyanogenmod, Lineage OS, Sezzy ROM, Miwi ইত্যাদি ইত্যাদি।
৩) সবচেয়ে জনপ্রিয় কাস্টম রম কোনটি?
সবচেয়ে জনপ্রিয় কাস্টম রম হলো Cyanogenmod.
৪) কাস্টম রমের সুবিধা কি?
কাস্টম রমে অনেক অনেক ভালো ভালো ফিচার থাকে। তাছাড়া, কাস্টম রমের সাইজ অনেক কম হয়। যেখানে, স্টক রমের সাইজ ১-২ জিবি, সেখানে কাস্টম রমের সাইজ ২০০-৩০০ এমবি। কাস্টম রম ইন্সটলের মাধ্যমে ভার্সন বাড়ানো যায়।
৫) কাস্টম রমের অসুবিধা সম্পরকে বলুন।
কাস্টম রমে অনেক বাগ থেকে যায়, যা আপনার ফোন ব্যাবহারে অসুবিধাজনক। তবে, অফিসিয়াল কাস্টম রম গুলোতে বাগ থাকে না বললেই চলে।
৬) কাস্টম রম ভালো নাকি স্টক রম ভালো?
এটা আপনার রুচির উপর নির্ভর করে। আমি মনে করি অফিসিয়াল কাস্টম রমগুলো ভালো।
৭) কাস্টম রম কিভাবে ইন্সটল দিবো?
মোবাইল দিয়ে কাস্টম রিকোবারির সাহায্যে কাস্টম রম ইন্সটল দেওয়া যায়। যেমনঃ TWRP, CWM
পিসির অনেক ফ্ল্যাশ টুল আছে যার মাধ্যমে ইন্সটল দেওয়া যায়। যেমনঃ Odin.
৮) আমার ফোনে কি কাস্টম রম ইন্সটল দিতে পারবো?
আপনার ফোনের জন্য যদি কাস্টম রম থাকে তাহলে আপনি ইন্সটল দিতে পারবেন। আপনার ফোনের জন্য কাস্টম রম পাওয়ার সম্ভাবনা নির্ভর করে আপনার ফোনের পপুলারিটির উপর।
এতক্ষণ কাস্টম রম নিয়ে বেসিক আলোচনা করলাম, এখন একটি গজল শোনাবো।আমার ভালো লেগেছে, আপনাদের অবশ্যই অবশ্যই ভালো লাগবে।
সৌজন্যেঃ আমার চ্যানেল।
যেকোনো প্রয়োজনেঃ ফেসবুকে আমি
আবারো নতুন কিছু নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো, ততক্ষণ ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আর ট্রিকবিডির সাথেই থাকুন।