আসসালামু আলাইকুম
আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আমিও ভাল আছি। আজ আমার পোস্ট সনেট কবিতা নিয়ে।
সনেট
:-
সনেট আসলে একটি অসাধারন জিনিস। যা চতুর্দশ কবিতা নামে পরিচিত। এর বাংলায় প্রবর্তক মাইকেল মধুষূধন দত্ত। আরো অনেক কবিই পরে এধরনের কবিতা রচনা করেছেন।
সনেটের বৈশিষ্ট
:-
সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে। বিষয়টি দেখতে ও ভাবতে সুন্দর লাগে। কেননা চারদিকে সমান।
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
আশা করি সকলেই ভালো আছেন। আমিও ভাল আছি। আজ আমার পোস্ট সনেট কবিতা নিয়ে।
সনেট
:-
সনেট আসলে একটি অসাধারন জিনিস। যা চতুর্দশ কবিতা নামে পরিচিত। এর বাংলায় প্রবর্তক মাইকেল মধুষূধন দত্ত। আরো অনেক কবিই পরে এধরনের কবিতা রচনা করেছেন।
সনেটের বৈশিষ্ট
:-
সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে। বিষয়টি দেখতে ও ভাবতে সুন্দর লাগে। কেননা চারদিকে সমান।
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
সনেট
:-
সনেট আসলে একটি অসাধারন জিনিস। যা চতুর্দশ কবিতা নামে পরিচিত। এর বাংলায় প্রবর্তক মাইকেল মধুষূধন দত্ত। আরো অনেক কবিই পরে এধরনের কবিতা রচনা করেছেন।
সনেটের বৈশিষ্ট
:-
সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে। বিষয়টি দেখতে ও ভাবতে সুন্দর লাগে। কেননা চারদিকে সমান।
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
সনেট আসলে একটি অসাধারন জিনিস। যা চতুর্দশ কবিতা নামে পরিচিত। এর বাংলায় প্রবর্তক মাইকেল মধুষূধন দত্ত। আরো অনেক কবিই পরে এধরনের কবিতা রচনা করেছেন।
সনেটের বৈশিষ্ট
:-
সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে। বিষয়টি দেখতে ও ভাবতে সুন্দর লাগে। কেননা চারদিকে সমান।
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
সনেটের বৈশিষ্ট
:-
সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে। বিষয়টি দেখতে ও ভাবতে সুন্দর লাগে। কেননা চারদিকে সমান।
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
সনেট কবিতার বৈশিষ্ট হলো এর চরন ও মাত্রা সমান চৌদ্দটি করে। বিষয়টি দেখতে ও ভাবতে সুন্দর লাগে। কেননা চারদিকে সমান।
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
দুটি সনেট কবিতা
:-
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
প্রাণ
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,
মানবের মাঝে আমি বাঁচিবার চাই।
এই সূর্যকরে এই পুষ্পিত কাননে
জীবন্ত হৃদয়-মাঝে যদি স্থান পাই!
ধরায় প্রাণের খেলা চিরতরঙ্গিত,
বিরহ মিলন কত হাসি-অশ্রু-ময় –
মানবের সুখে দুঃখে গাঁথিয়া সংগীত
যদি গো রচিতে পারি অমর-আলয়!
তা যদি না পারি, তবে বাঁচি যত কাল
তোমাদেরি মাঝখানে লভি যেন ঠাঁই,
তোমরা তুলিবে বলে সকাল বিকাল
নব নব সংগীতের কুসুম ফুটাই।
হাসিমুখে নিয়া ফুল, তার পরে হায়
ফেলে দিয়ো ফুল, যদি সে ফুল শুকায়।।
======
কপোতক্ষ নদ
সতত, হে নদ তুমি পড় মোর মনে
সতত, হে নদ তুমি পড় মোর মনে
সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে।
সতত যেমনি লোক নিশার স্বপনে
শোনে মায়া যন্ত্র ধ্বনি তব কলকলে
জুড়াই এ কান আমি ভ্রান্তির ছলনে।
বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ দলে
কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মেটে কার জলে
দুগ্ধস্রোতরূপি তুমি মাতৃভূমি স্তনে।
আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে।
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে।
======