Hello Friends

সবাই কেমন আছেন?
আশা করি সবাই ভালো আছেন।
আমিও আপনাদের দোয়াই ভালো আছি।

আজকে আবারো একটি নতুন ট্রিক নিয়ে হাজির হয়েছি

আজকের বিষয়
ইলেকট্রিক শুরু করার আগে বিভিন্ন জিনিসগুলোর সাথে পরিচিতি এবং সেগুলোর সিম্বল।

এবং আজ আমি যে বিষয়টা আলোচনা করব সেটা খুব ছটো করে করব। কারন সবকিছু বিস্তারিত লিখতে গেলে একটা সময় -এর বা একটা এনার্জিও ব্যাপার আছে।

গত পোষ্টে আরেকটি পোষ্ট করেছিলাম চাইলে সেটাও দেখে নিতে পারেন

ইলেকট্রিক নিয়ে কাজ করার পূবে দেখে নিন Basic Tutorial

চলুন তাহলে দেখে নেই সেইসব ইলেকট্রিক জিনিশগুলো এবং তার সিম্বল।

Transformer/টান্সফরমার



এমন একটি ইলেক্ট্রনিক/ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্র যেটি ইনপুট হিসেবে ইলেক্ট্রিক পাওয়ার নিয়ে আউটপুটেও ইলেকট্রিক পাওয়ার দিবে, কিন্তু এদের মধ্যে কোন তারের সংযোগ থাকবে না।

কিন্তু, তাত্ত্বিক ভাবে বলতে গেলে বলতে হবে, ”ট্রান্সফরমার এমন একটি স্থির যন্ত্র বিশেষ যেখানে কারেন্টের সাপেক্ষে, এসি সাপ্লাই এর ভোল্টেজ বাড়ানো হয় নয়ত কমানো হয়”।

Capacitor/ক্যাপাসিটর


এটি মূলত বৈদ্যুতিক চার্জ সঞ্চয়ক যন্ত্র বিশেষ। এর বাংলা অর্থ “ধারক” অর্থাৎ যে বৈদ্যুতিক চার্জ ধারণ করে।
সহজ ভাবে বুঝতে ক্যাপাসিটরকে খুব ছোট আকারের ব্যাটারির সাথে তুলনা করা যেতে পারে। ব্যাটারি এই বৈদ্যুতিক চার্জ কে দীর্ঘ সময়ের জন্য জমা করতে পারে। অপরদিকে ক্যাপাসিটর খুব স্বল্প সময়ের জন্য এই চার্জ জমা করতে পারে।

Resistor/রেজিস্টার


এটা এমন একটি কম্পোনেন্ট যেটা কারেন্ট প্রবাহকে বাধা দেয়। কোন বর্তনীতে কারেন্ট এর প্রবাহ কমানোর জন্য কিংবা বাধা দেয়ার জন্য এটি ব্যবহার করা হয়। সহজ উদাহরণ হিসেবে আমরা বাসা বাড়িতে ফ্যানের রেগুলেটরের কথা বলতে পারি। সংক্ষেপে ও সহজ ভাবে বললে এটি একটি ভ্যারিয়েবল রেজিস্টর এর ন্যায় যেটার মান পরিবর্তনের মাধ্যমে কারেন্ট প্রবাহকে নিয়ন্ত্রণ করে ফ্যানের স্পিড কন্ট্রোল করা হয়।

Diode/ডায়োড


ডায়োড বিপরীত মুখী বিদ্যুৎ প্রবাহ কে একমুখী করে বা অন্যভাবে বললে এসি (AC) কে ডিসি (DC) করে রেক্টিফিকেশন প্রকৃয়ার মাধ্যমে। সে কারণেই এর অপর একটি নাম রেক্টিফায়ার।

Transistor/ট্রানজিস্টার


ট্রানজিস্টর মূলত একটি ডিভাইস বা কম্পোনেন্ট। ইলেকট্রনিক্স এ বহুল ব্যবহৃত হয় এটি। মুলত এটি পরিবর্ধক বা এম্পলিফায়ার হিসেবে সার্কিটে কাজ করে। আবার সার্কিটে এটি সুইচের ভূমিকাও নিতে পারে।

LED/বাতি


বাতি মুলত অনেক ধরনের হয়ে থাকে, উপরে যে চিত্রটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি একটি মিনি বাতি এটা সিংলাল হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

Switch/সুইচ


সুউচও অনেক রকম হয়, যেমন AC লাইনে এক রকম DC লাইনে আরেক রকম ব্যবহার হয়।

Battery/ব্যাটারি


এমন কেউ নেই যে ব্যাটারিকে চিনেন না, তবুও ব্যাটারিও বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। ১ ভোল্ট থেকে সুরু করে ২৪ ভোল্টের উপরে।

আপনাদের মনে এই প্রশ্নটা আস্তেপারে।
তো ভাই এগুলোতো সব বুঝলাম কিন্তুু এগুলো কাজ করে কিভাবে এটাতো বুঝলাম না।

হ্যা, এই প্রশ্ন আসতেই পারে, কারন আপনি সুধু এই জিনিশগুলোর সাথে পরিচিত হলেন কিন্তুু এ সমস্ত জিনিসগুলো কিভাবে কাজে আসবে সেটা জানলেন না।

মনে রাখবেন, আমি চিত্রের সাথে সাথে কিছু সিম্বল দিয়েছি সেই সিম্বল গুলোই আপনার কাজে আসবে।

সিম্বলটি কিভাবে কাজে আসবে সেটা চিত্রের সাহায্যেই দেখে নেই।

এবং এই সিম্বল দ্রারা আপনাকে সার্কিট ডায়াগ্রাম আকঁতে হবে।
নিছে লক্ষ করুন ??
এই সিম্বলগুলি দিয়ে একটি সার্কিট ডায়াগ্রাম এঁকেছি।

Circuit Diagram

এতক্ষণে মনে হয় সব বুঝে গেছেন। যদি না বুঝতে পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন পরবর্তীতে আবার ভালোভাবে লেখার চেষ্টা করব।

ইলেক্ট্রনিক বিষয় নিয়ে পরবর্তী পোষ্টগুলোতে থাকছে মজার মজার সার্কিটগুলো নিয়ে।

The End

আজকের মতো এখানেই ।

ভালে থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, এই শুভ কামনা করেই আজ এখানেই শেষ করলাম।
ধন্যবাদ সবাইকে

8 thoughts on "[Electronic] ইলেকট্রিক শুরু করার আগে বিভিন্ন জিনিসগুলোর সাথে পরিচিতি"

  1. rabby Author says:
    gd post..?but ???
    1. Sanjit Author Post Creator says:
      🙂
  2. Liton Molla Contributor says:
    এখন একগুলো ডায়োড বের হয়ছে,

    একটাতেই Input/output +/- সব আছে ।

    1. Sanjit Author Post Creator says:
      vai ekhane ekta brige toiri kore dakhano hoyce
  3. Habibur1 Contributor says:
    Thanks. Vai next post den.
    1. Sanjit Author Post Creator says:
      OK Welcome
  4. SK SHARIF Author says:
    ভাল,,,আমার অনুপুস্থিতি তে এই ক্যাটাগরি কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব তোমার

Leave a Reply