মাইক্রোসফটের প্রতিষ্টাতা বিল গেটস-এর সেরা ২৫ টি উক্তি ……+বিল গেটসের দৃষ্টিতে সাফল্যের ৫ টি সূত্র….
[নোটঃ -প্রয়োজনীয় মূর্হুতে খুঁজে পেতে পোষ্টটি আপনার ওয়ালে শেয়ার করে এর লিংক সেইভ রাখুন.. না হলে পরে আবার খুঁজতে হবে …]
আমার সাইট ঘুরে আসুন — TrickSure.Com
? আপনার সবচেয়ে অখুশি কাস্টমাররাই আপনার শিক্ষা নেওয়ার সবচেয়ে বড় উৎস। ’অর্থাৎ আপনার অসন্তুষ্ট ক্রেতাদের থেকেই আপনি শিক্ষাগ্রহণ করতে পারবেন। তাদের সকল অভিযোগই হচ্ছে শিক্ষার মূল উৎস। ”—সূত্র: বিজনেস দি স্পিড অব থট, ১৯৯৯
? আমি কোন কঠিন কাজ করার জন্য সবসময় একজন অলস বাক্তিকে পছন্দ করবো, কারন সে ওই কাজটি করার একটি সহজ উপায় বের করবে।
? পৃথিবী পরিবর্তন করে ফেলতে চাইলে বিয়ের আগেই করো। বিয়ের পরে পৃথিবী পরিবর্তন তো পরের কথা, টিভির চ্যানেলই চেঞ্জ করতে পারবে না।
? যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ‘তুমি কে’; কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ‘তুমি কে’!
? সাফল্য একটি পরিপূর্ণ শিক্ষক। এটি স্মার্ট মানুষের চিন্তায় তারা কখনো ব্যর্থ হবে না এটি ঢুকিয়ে দেয়।’–সূত্র: দি রোড এহেড, বিল গেটস, ন্যাথান মাইহারভোল্ড এবং পিটার রিনিয়েরসন, ১৯৯৫
? মানুষ সবসময় পরিবর্তনে ভয় পায়। তা আমরা দেখতে পাই, যখন বিদ্যুৎ আবিষ্কার হয়। তখন মানুষ বিদ্যুৎ ব্যবহারে ভয় পেত। তারা কয়লা এবং গ্যাস চালিত ইঞ্জিন ব্যবহারের ক্ষেত্রেও ভয় করত। যার অজ্ঞ থেকেছে তারা সব সময় নতুনকে বরন করে নিতে ভয় পেয়েছে। একটু সরাসরি বলতে গেলে, অজ্ঞতাই ভয়ের জন্ম দেয়।
? আপনি যদি কোন কিছু ভালো ভাবে করতে না পারেন অন্তত চেষ্টা করুন।
? আপনি যদি গরীব হয়ে জন্ম নেন তাহলে এটা আপনার দোষ নয়, কিন্তু যদি গরীব থেকেই মারা যান তবে সেটা আপনার দোষ।
? আমাদের জন্য সফলতার প্রথম মূলমন্ত্র হলো, সব সময় খুব চৌকস ব্যক্তিদেরই কাজে নিয়ে আসুন। আমরা যদি উপযুক্ত ব্যক্তিদের নিয়োগ করে পূর্ণগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে উদ্বুদ্ধ করতে না পারি, তাহলে পেছনে পড়ে থাকাটাই হবে অনিবার্য পরিণতি। বদৌলতে কোম্পানিও বড় জোর মাঝারি বা নয় ভালো, নয় খারাপ অবস্থাতেই থেকে যাবে।’
? আমরা যদি পরবর্তী শতাব্দীর কথা চিন্তা করি তবে তারাই নেতা হবে যারা অন্যদের ক্ষমতায়ন করে।’–সূত্র: জোসেফ প্রিচার্ডের বিল গেটস: এ বায়োগ্রাফি, ২০১২।
আমার সাইট ঘুরে আসুন — TrickSure.Com
? আমাদের এমন কিছু মানুষ প্রয়োজন যারা আমাদেরকে তাদের মতামত জানাবে, এভাবেই আমরা উন্নতি করতে পারব।
? আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই ”
? একটি নির্দিষ্ট সময়ে গিয়ে অর্থের কোন উপযোগিতা আমার কাছে নেই। একটি সংস্থা গঠন এবং তা থেকে প্রাপ্ত সম্পদ বিশ্বের দরিদ্রতম স্থানে প্রদান করাতেই এর উপযোগিতা নিহিত।’–সূত্র: দি টেলিগ্রাফ, ২০১৩
? একবার পরীক্ষায় কয়েকটা বিষয়ে আমি ফেল করেছিলাম কিন্তু আমার বন্ধু সব বিষয়েই পাশ করে। এখন সে মাইক্রোসফটের একজন ইঞ্জিনিয়ার আর আমি মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা।
? জীবন কতগুলো পরীক্ষার সেমিষ্টারে বিভক্ত নয়। এখানে কোনই গ্রীষ্মকালীন ছুটি নেই এবং খুব কম সংখ্যক লোকই তোমার সার্মথ্য চেনাতে সাহায্য করতে আসবে। ”
? পুঁজিবাদ একটি বিস্ময়কর ব্যাপার যা মানুষের মাঝে প্রেরণা যোগায়। ইহার কারনে কিছু উদ্ভাধন হতে পারে, কিন্তু এ পৃথিবীর সকল এলাকার জন্য ইহা মঙ্গল জনক নয়।
? বিল গেটস বলেন- আমি এটা বিশ্বাস করি যে, আপনি যদি মানুষদের সমস্যা দেখান এবং তার সমাধানও দেখান তবে মানুষ স্থানান্তর হবে।
? যদি আপনি গরীব হয়ে জন্মগ্রহণ করেন, সেটি আপনার দোষ নয়। কিন্তু যদি আপনি গরীব হয়ে মারা যান, তাহলে সেটি আপনার দোষ।
? সফলতা উৎযাপন করা ভালো তবে ব্যর্থতার দিকেও নজর দিতে হবে।
? সরকার মানুষের জন্য নীতি তৈরি করে এবং তারা মানুষদের সম্পদ প্রদান করে থাকে যাদের তা প্রয়োজন। তারা গবেষণার জন্য অর্থ সংগ্রহ করে থাকে, যা দ্ধারা নতুন কোন কিছু আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষের জীবন মান উন্নত করতে পারে।
? I really had a lot of dreams when I was a kid, and I think a great deal of that grew out of the fact that I had a chance to read a lot. আমি যখন ছোট ছিলাম, তখন আমার সত্যি সত্যি অনেক অনেক স্বপ্ন ছিল। আর এ স্বপ্ন তৈরি হয়েছিল, কারণ আমার অনেক অনেক পড়ার সুযোগ ঘটেছিল।
? ? ? কে বলেছে আমরা দারিদ্র্য কিংবা রোগব্যাধিকে মির্মূল করতে পারব না? আমরা অবশ্যই পারব৷ সমস্যা যত বড়ই হোক না কেন, আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে অনুপ্রেরণা জোগায়৷ কিন্তু সমস্যাকে নিজের চোখে না দেখলে শুধু আশা দিয়ে সমস্যা সমাধান করা যায় না৷আমি হতাশাবাদীদের দলে নই৷ কিন্তু আমাদের স্বীকার করতে হবে যে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনকে যদি আমরা বৈষম্য দূরীকরণের কাজে না লাগাই, তাহলে ভবিষ্যতে আমরা এমন সব উদ্ভাবন নিয়ে বসে থাকব, যা পৃথিবীকে আরও বিভক্ত করে ফেলবে৷ উদ্ভাবন দিয়ে কী হবে, যদি তা স্কুলে শিক্ষার মান না বাড়ায়? যদি ম্যালেরিয়া নির্মূল করা না যায়, দারিদ্র্য দূর করা সম্ভব না হয়, দরিদ্র কৃষকের অন্নের নিশ্চয়তা না থাকে?
তোমরা স্নাতকেরা অসংখ্য উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দেবে, পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাবে৷ তোমাদের বয়সে আমি পৃথিবীকে যতটা চিনতাম, আমি বিশ্বাস করি, আজ তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি জানো৷ আমি যা করেছি, তোমরা তার চেয়ে অনেক বেশি কিছু করতে পারবে, যদি তোমরা এতে তোমাদের মনপ্রাণ ঢেলে দাও৷ আমি সেই প্রত্যাশায় রইলাম৷—[১৫ জুন, ২০১৪ যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে দেওয়া বিল গেটসের বক্তব্যের নির্বাচিত অংশ]
বিল গেটসের দৃষ্টিতে সাফল্যের সূত্র ৫ টি
আমার সাইট ঘুরে আসুন — TrickSure.Com
——————————
আপনি যদি জীবনের সাফল্য চান তাহলে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির উদাহরণ বিবেচনা করাই সবচেয়ে ভালো। আর বিশ্বের এক সময়ের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস সম্প্রতি সাফল্যের জন্য কয়েকটি পরামর্শ দিয়েছেন। এ লেখায় রয়েছে সেই সূত্রগুলো।
১. ‘না’ বলা শিখুন
আপনি কোনো কাজে অসমর্থ হলে সেজন্য নিশ্চয়ই অপারগতার কথা জানাবেন। কিন্তু এজন্য না বলতে অনেকেই আনাড়িপনার পরিচয় দেন। ফলে পরিস্থিতি জটিল হয়ে পড়ে। আর তাই না বলার বিষয়টি শিখে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ পরামর্শটি বিল গেটস পেয়েছেন বিশ্বসেরা একজন বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেটের কাছ থেকে।
২. সমালোচনা গ্রহণ করুন
সমালোচনাকে অনেকেই ভালোভাবে নিতে পারেন না। যদিও বিল গেটসের পরামর্শ হলো, সমালোচনাকে সব সময় সাদরে গ্রহণ করতে হবে। সমালোচনাকারীর কথা ভালো না লাগলেও তা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে এবং তা থেকে নানা দোষ-ত্রুটি সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।
৩. আশাবাদী হওয়া
আশাবাদী হওয়ার বিষয়টি অনেক সহজ মনে হলেও অনেকের পক্ষেই আশাবাদী হওয়া কঠিন। আর আশাবাদী না হলে কোনো বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসাই শুরু করা সম্ভব নয়। আশা ছাড়া দুর্গম চলার পথে এগিয়ে যাওয়া অসম্ভব।
৪. বিফলতার প্রস্তুতি
জীবনের সব কাজেই যে সফলতা পাওয়া যাবে এমন কোনো কথা নেই। নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির কারণে ব্যর্থতা আসতেই পারে। কিন্তু সেজন্য প্রস্তুত থাকা প্রয়োজন। বিফলতায় নিরাশ না হয়ে বরং তা থেকে শিক্ষা নিতে হবে। পূর্ণোদ্যমে নতুন কাজে ঝাপিয়ে পড়তে হবে।
৫. লক্ষ্য নির্ধারণ ও সেদিকে অগ্রসর হওয়া
সাফল্যের জন্য প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ করা এবং ক্রমাগত সেই লক্ষ্যের দিকে অগ্রসর হওয়া। জীবনে লক্ষ্য নির্ধারণ না করলে অগ্রসর হওয়ার উপায় থাকে না। তাই নির্দিষ্ট একটি সঠিক লক্ষ্য নির্ধারণ করে সে লক্ষ্য অনুযায়ী সব কার্যক্রম পরিচালিত করতে হবে।