- ফেসবুকের মূলত সমাজকেন্দ্রিক।সামাজিক
ক্রিয়াকলাপ ও মতামত প্রদানের জন্য আদর্শ
মাধ্যম বিশ্বের এই সর্ববৃহৎ সোশাল
মিডির্য়া। আর টুইটারে মানুষ ঢুঁ মারে নতুন
জ্ঞান আহরণে। এ ছাড়া পরামর্শ
পেতেও টুইটারেই ভরসা
রাখেন ব্যবহারকারীরা। নতুন এক
গবেষণায় এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। গত ১০
বছর ধরে সোশাল মিডিয়ার ওপর
গবেষণা চালিয়ে এ প্রতিবেদন দেওয়া
হলো। আমেরিকার মিশিগান
স্টেট ইউনিভার্সিটি এবং সান
দিয়েগো স্টেট ইউনিভার্সিটি
গবেষকরা মানুষের জীবনে সোশাল
মিডিয়ার প্রভাব বুঝতে এ
গবেষণাকর্মটি পরিচালনা করেন। বিশেষ
ভিন্নমাত্রিক সম্পর্ক বেশ স্পষ্ট
হয়ে উঠেছে গবেষণায়। সমাজের সঙ্গে
ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে যেতে এবং সীমা
পেরিয়ে
পৃথিবীর যেকোনো স্থানের যেকোনো
মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের অভূতপূর্ব
সুযোগ সৃষ্টি করেছে ফেসবুক ও অন্যান্য
সোশাল
মিডিয়া। যেকোনো বিষয়ে শিক্ষা
ও জ্ঞানার্জনের মাধ্যমও এগুলো।
বিশেষজ্ঞদের দলটি বিগত ১০ বছর ধরেই
সোশাল মিডিয়াকে গবেষণার কেন্দ্র
করেছেন। এর প্রভাব মানুষের জীবনে কতটা
অর্থপূর্ণ ও ব্যাপক, তা দেখাটাই ছিল
উদ্দেশ্য।আমেরিকার ইন্টারঅ্যাক্টিভ
মিডিয়া ইনস্টিটিউটের ব্রেন্ডা
কে উইডাহোল্ড বলেন, ‘সমাজের
বিভিন্ন স্তর থেকে সমর্থন
পেতে ব্যবহারকারীদের হাতিয়ার হয়ে
ওঠে সোশাল নেটওয়ার্কিং
সাইটস (এসএনএস)’। বিশেষজ্ঞদের মনে প্রশ্ন
রেখে কোন সোশাল মিডিয়ার দ্বারস্থ
হয়ে থাকেন? ‘সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে
জড়িত হতে মানুষ ফেসবুককেই বেছে নেন।
আর টুইটারে চোখ রাখা হয় নতুন কিছু জানতে
বা বুঝতে। পরামর্শ পেতেও টুইটারই ভরসার
স্থান হয় মানুষের কাছে’। এ গবেষণাপত্রটি
প্রকাশিত হয়েছে ‘সাইবারসাইকোলজি,
বিহেভিয়ার অ্যান্ড সোশাল
নেটওয়ার্কিং’ সাইটে।
এবার ফেজবুকে লাইভ টিভি বা খেলা দেখান খুব সহজে প্রযুক্তির নতুন চমক [ভিডিও সহ]