সামাজিক যোগাযোগের বড় একটি মাধ্যম হচ্ছে ফেসবুক।
তরুণ প্রজন্মের দিনের বেশির ভাগ সময় কাটে ফেসবুকে।
ফেসবুক ব্যবহার করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া সত্যিই
কঠিন।
ফেসবুক প্রোফাইলে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ছাড়াও থাকে
আপনার ও আপনার প্রিয়জনদের ছবি। বন্ধুর ছদ্মবেশে কেউ
আপনার প্রোফাইলে ঢুকে পড়ে, তাহলে সেই তথ্য এবং
ছবি ব্যবহার করে আপনাকে হেনস্থার মুখে ফেলে দিতেই
পারে।
কী করে চিনে নেবেন ‘ভুয়া প্রোফাইল’-দের? রইল কিছু
উপায়—
সেলেব্রিটির ছবি ব্যবহার
সাধারণত ভুয়া প্রোফাইলে কোনও সেলেব্রিটি কিংবা
নানা প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি ব্যবহার করা হয়। কখনও আবার
ব্যবহার করা হয়, নানা মজাদার উদ্ধৃতি। যে সমস্ত
প্রোফাইলের প্রোফাইল পিকচার অ্যালবামে কোন
নিজস্ব ছবি থাকে না, সেগুলোকে সন্দেহের চোখে দেখা
অ্যাবাউটে ঢুকে জেনে নিন
ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট আসলে প্রোফাইল মালিকের
অ্যাবাউটে ঢুকে দেখে নিন তার স্কুল, কলেজ কিংবা
অফিসের নাম আছে কিনা। ফেক প্রোফাইলের মালিকরা
সাধারণত এই সমস্ত তথ্যগুলো এড়িয়ে যায়। খেয়াল করুন,
সন্দেহভাজন প্রোফাইলের মালিকের সঙ্গে তার সহপাঠী
বা সহকর্মীদের কোনও ছবি আছে কি না।
টাইমলাইনের পোস্টগুলো দেখুন
টাইমলাইনে গিয়ে পোস্টগুলো খেয়াল করুন। তাতে কারা
কমেন্ট করছেন, সেটাও লক্ষ্য রাখুন। তাদের প্রোফাইল
কতটা বিশ্বাসযোগ্য সেটাও যাচাই করে নিন। তাদের
সঙ্গে প্রোফাইলের মালিকের কেমন সম্পর্ক, বা তারা
কী সুবাদে একে অপরকে চেনেন, সেটা বোঝার চেষ্টা
করুন।
SPAMfighter Facebook page-এর সাহায্যে
যদি দেখেন, সন্দেহভাজন প্রোফাইলটির প্রোফাইল
পিকচার কোনও তারকার নয়, অন্য কোনও সাধারণ ব্যক্তির,
তাহলে শরণাপণ্ন হন SPAMfighter Facebook page-এর।
সেখানে গিয়ে প্রোফাইলটি রিপোর্ট করুন।
গুগল ইমেজ সার্চের মাধ্যমে
সন্দেহভাজন প্রোফাইলের প্রোফাইল পিকচারটি
ডাউনলোড করে গুগল সার্চ করতে পারেন। যদি অন্য কারও
সঙ্গে মিলে যায়, তাহলে তৎক্ষণাৎ বন্ধুত্বের অনুরোধ
নাকচ করুন।
সৌজন্যেঃ আমার সাইট
যে কোন ডিজাইনের WordPress, Php, Zomlar অথবা Wapka সাইট সল্প মূল্যে বানাতে যোগাযোগ করুন।
যোগাযোগব্যবস্থা : 01758143289