Site icon Trickbd.com

৩৯টি ফেসবুক প্রোফাইল ফটো ফ্রেম, এখনি ডাউনলোড করে নিন! (Mahbub Pathan)

Unnamed

বর্তমান এই ইন্টারনেটের যুগে সবাই কম-বেশী ফেসবুক চালান হাতে ঘোনা কয়েকজন ছাড়া। ফেসবুক এখন এমন পর্যায়ে, ছোট-বড় সবাই এখন ফেসবুক ব্যবহার করে। তাই ফেসবুকও তাদের ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে নিত্যনতুন বিভিন্ন অপশন যোগ করেছে। যাতে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা তা ব্যবহার করে আনন্দ ও সুবিধা ভোগ করতে পারে। ফেসবুকের হাজার হাজার অপশনের মধ্যে একটি অপশন হলো প্রোফাইল ফটো ফ্রেম। যা আমরা ফেসবুকে ঢুকলেই প্রিতিনয়ত দেখতে পাচ্ছি। কত রকমের কত ধরনের প্রোফাইল ফ্রেম। আপনি নিজে এই প্রোফাইল ফ্রেম তৈরি করে কিভাবে ফেসবুকে সাবমিট করবেন, এই বিষয়ে এর আগে আমি একটি পোস্ট করেছি। পুরো স্ক্রিনশট আকারে পোস্টটি করেছি, যাতে সহজে বুঝা যায়। তাও আবার মোবাইলের মাধ্যমে সাবমিট করার পদ্ধতি। যদি কেউ ঐ পোস্টটা মিস করে থাকেন। তাহলে এই পোস্টের নিচে খেয়াল করুন, লিংক দেওয়া আছে। লিংকে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখে নিন।

আমি যে বিষয়ে এই পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি, তা নিশ্চই এতক্ষণে বুঝে গেছেন। বুঝে যাওয়ারই কথা, কেননা তা পোস্টের শিরোনামে উল্লেখ আছে এবং উপরের আলোচনা থেকেও স্পস্ট বুঝা যায়। তবুও আবারো বলি, আমার আজকের পোস্টটি হলো ফেসবুক প্রোফাইল ফটো ফ্রেম নিয়ে। এই বিষয়ে এর আগের পোস্টে অনেকেই আমাকে বলেছিলেন যে, ফটো ফ্রেম কিভাবে তৈরি করা যায়, এই বিষয়ে একটা পোস্ট দিতে। আসলে তা পোস্টের মাধ্যমে বুঝানো সম্ভব না এবং সময়েরও ব্যাপার। তাই আর পোস্ট করা হয়নি। তো যারা ফ্রেম তৈরি করতে পারেন না, তাদের জন্যই এই পোস্টটি অনেক উপকারে আসবে। এবং যারা পারেন তাদের জন্যও উপকারে আসবে। কেননা ফ্রেম তৈরি করা অনেক কষ্টের ব্যাপার। আমি এখানে ৩৯টি ফ্রেম নিয়ে হাজির হয়েছি। যা ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করে এডিট করেছি এবং নিজেও কিছু তৈরি করেছি।

ফটো ফ্রেমগুলো একটা জিপ ফাইল তৈরি করে সেটার ভিতরে রেখেছি। যা আমার ফেসবুক গ্রুপে আপলোড করেছি। জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করতে এই Download now Facebook Photo Frame by MD. Mahbub Pathan তে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিন। তারপর জিপ ফাইল অপেন করার সফটওয়্যার দিয়ে অপেন করে সবগুলো ফ্রেম এক্সট্রাক্ট করুন। এবং আপনার পছন্দের ফ্রেমটি নিয়ে যেকোনো ফটো এডিটর সফটওয়্যার দিয়ে ফ্রেমে আপনি যা লিখতে চান, তা লিখে সেভ করে ফোসবুকে সাবমিট করুন।

এই ফটো ফ্রেমগুলোতে দুই ক্যাটাগরির ফটো ফ্রেম পাবেন। অর্থাৎ আমি বুঝাতে চাচ্ছি। দুইধরনের ফ্রেমের মধ্যে একধরনের ফ্রেম হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশের পতাকার আদলে তৈরি করা। যেমন : নিচের স্ক্রিনশটটি ফলো করুন। তাহলেই সহজে বুঝতে পারবেন। দেখুন এখানে প্রত্যেকটা ফ্রেমই বাংলাদেশের পতাকার আদলে তৈরি করা।

আপনি যদি বাংলাদেশের কোনো বিষয় নিয়ে কিছু লিখতে চান। তাহলে এই ফ্রেমগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আর আরেকধরনের ফ্রেম হচ্ছে বিভিন্ন কালার বা বিভিন্ন স্টাইলের। যেগুলো দিয়ে আপনি অন্যান্য বিষয়ে লিখতে পারবেন। যেমন : নিচের স্ক্রিনশটটি ফলো করুন।

এই ফ্রেমগুলো দিয়ে আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লিখতে পারবেন। তো আজকের মত এখানেই আমার পোস্ট শেষ করছি। এইরকম আরো নিত্যনতুন পোস্ট পেতে ট্রিকবিডির সাথে থাকুন এবং আমার ট্রিকবিডির প্রোফাইলটি ফলো রাখুন।

আর হ্যাঁ! কিভাবে ফেসবুকে আপনার তৈরি করা ফ্রেমটি সরাসরি নিজেই সাবমিট করবেন তাও আবার মোবাইল দিয়ে। এই বিষয়ে এর আগেই আমি ট্রিকবিডিতে পোস্ট করেছি। পোস্টটি দেখতে – মোবাইলের মাধ্যমে সরাসরি ফোসবুকে ফটো ফ্রেম সাবমিট করুন! এই লিংকে গেলে বিস্তারিত স্ক্রিনশট আকারে দেখতে পারবেন। তাও যদি না পারেন, তাহলে কমেন্টে বলবেন। চেষ্টা করব হেল্প করার জন্য। ও, ও, ও ভুলেই গেছি! আপনাদের জন্য একটা সুখবর আছে। সেটি হলো – ফেসবুকে ফটো ফ্রেম আপলোডের পরে পুরো ফ্রেমটাকে যে বডি অনুযায়ী ফিট করতে হয়, তা মোবাইল দিয়ে করতে অনেকের সমস্যা হয়। এটা নিয়ে আমার এর আগের এই বিষয়ের পোস্টে এবং আমার ফেসবুক পেজে অনেকেই ম্যাসেজ করেছেন। এই সমস্যা এখন থেকে আর হবে না। কেননা ফেসবুক প্রতিনিয়তই তাদের সকল অপশনের ডেভেলপ করে যাচ্ছে। এই অপশনটিরও ডেভেলপ করেছে। তাই আপনার ফটো ফ্রেমটি আপলোডের পর অটোমেটিক বডি অনুযায়ী ফিট হয় যাবে। এখন থেকে আর আপনাকে এটা নিয়ে টেনশন করতে হবে না। নিশ্চিন্তে আরো সহজেই মোবাইল দিয়ে ফেসবুকে ফটো ফ্রেম সাবমিট দিতে পারবেন।