Site icon Trickbd.com

আর হতাস হবেন না ; ফেসবুকে উত্ত্যক্তকারীদের হাত থেকে বাঁচতে যা করবেন।

Unnamed

সোশাল নেটওয়ার্কিং আমাদের প্রতিনিয়তের সঙ্গী। কিন্তু
এই বিশাল প্লাটফর্ম নারীদের জন্যে দারুণ বিড়ম্বনার বিষয়
হয়ে ওঠে নানাভাবে। সোশাল মিডিয়ায় মেয়েদের
নানাভাবে উত্ত্যক্ত করা হয়। এ থেকে বাঁচতে পরামর্শ
দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এগুলো জেনে নিন এবং
উত্ত্যক্তকারীদের থেকে নিরাপদে থাকুন।
১. সবচেয়ে মৌলিক উপায়টি হলো, ফেসবুক প্রোফাইলটিকে
প্রাইভেট করে দেওয়া। প্রোফাইল প্রাইভেসি সেটিংয়ে
গিলে এ কাজটি করতে পারেন। এখানে আপনার ছবি, পোস্ট,
বন্ধুদের তালিকা ইত্যাদি সবকিছু শুধুমাত্র বন্ধুদের জন্যে
উন্মুক্ত রাখতে পারবেন।
২. প্রোফাইলে আপনার নাম নিয়ে কিছু পরীক্ষা- নিরীক্ষা
চালান। আপনার নাম বা অন্যান্য তথ্য জানা থাকলে যে কেউ
স্রেফ নাম বা ওই তথ্য লিখেই আপনাকে খুঁজে বের করে
ফেলতে পারেন। তাই প্রথমে প্রোফাইলে অন্যান্য তথ্য

‘হাইড’ করে ফেলুন, যেখানে আপনার নম্বর, ঠিকানা, ইমেইল
অ্যাড্রেস ইত্যাদি দেওয়া রয়েছে। এবার প্রোফাইলের নাম
নিয়ে কিছু কাজ করতে পারেন। যেমন- এতে ছবি যোগ করুন বা
বিভিন্ন ফন্টে লিখে দেখুন। প্রয়োজনে অন্য ভাষাতেও লিখে
রাখতে পারেন।
৩. ফটো অ্যালবামগুলোকে ‘প্রাইভেট’ করে ফেলুন।
প্রোফাইলের জন্যে ছোট আকার ছবি বেছে নিন। টাইমলাইনে
যে সব ছবি দিচ্ছেন তা কে কে দেখতে পারবে তা নির্দিষ্ট
করে দিতে পারেন। ছোট ছবি দেওয়ার সুবিধা হলো, অন্যরা
তা ডাউনলোড করে নিলেও জুম করে দেখতে পারবেন না।
৪. ছবি ট্যাগ করার মাধ্যমে গোপনীয়তা ভঙ্গের বহু ফোকর
তৈরি হয়। তবে কিছু ছবি ট্যাগ করতে হয়। সেক্ষেত্রে যতটা
পারা যায়, অযথা ছবি ট্যাগ করবেন না। কেউ আপনাকে ট্যাগ
করলে একটি নোটিফিকেশন আসবে যে, আপনি তা গ্রহণ
করছেন কিনা। তবে যে ট্যাগ করেছেন তিনি যদি তার
প্রোফাইল প্রাইভেট করে রাখেন, তবে আপনার ছবি ছড়িয়ে
যাবে না।
৫. প্রতিনিয়ত নানা ধরনের পেজ আপনার লাইক চায়। সব
পেজে অযথা লাইক দেবেন না। এটি করতে আপনার ইমেইল
ব্যবহার সবচেয়ে নিরাপদ। পাশাপাশি একই নামে কয়েকটি
অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করাও নিরাপদ নয়। এতে করে আপনার
পরিচয় কোনো না কোনো অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশ পেয়ে
যাবে। আপনাদের পোষ্ট করার উদ্দেশ্য হলো নতুন কিছু
জানানো।

ভাল ভাল টিপস পেতে আমার সাইটে ঘুরে আসবেন 3GTune.Com

ফেসবুকে আমি

Exit mobile version