ব্যস্ত সময়ে ভার্চুয়াল সম্পর্কই এখন
যোগাযোগের অন্যতম সেতু।
ফেসবুক সহ বিভিন্ন সোস্যাল
নেটওয়ার্কে বাড়ছে বন্ধুর
সংখ্যা। বাড়ছে বিপদও। এই
ফেসবুককে কাজে লাগিয়েই
আপনার ওপর গোপন নজরদারি
চালানোর প্রযুক্তি বের করে
ফেলেছে আপনারই অচেনা
বন্ধুটি।
ধরুন ফেসবুকে একটা সেলফি পোস্ট
করেছেন। অজানা বন্ধুর থেকে
মেসেজ এল, লাল টুপিটা দারুন
হয়েছে আপনিও মনে মনে খুশি
হলেন, কিন্তু পরের মেসেজটা
দেখেই চোখ কপালে ওঠার
জোগাড়। শিরদাঁড়া বেয়ে নেমে
গেল ঠান্ডা স্রোত। মেসেজে
লেখা, নিক্কো পার্কে কী করছ?
এখানেই অবাক হওয়ার পালা।
সেলফিতে তো আপনি কোথায়
আছেন তা একবারও কোথায় বলেন
পাঠিয়েছে তার সঙ্গেও আপনার
কোনও দিন দেখা হয়নি। তাহলে
আপনি কোথায় আছেন কী করে
জানতে পারল ফেসবুকের অজানা
বন্ধু? তাহলে কি ফেসবুকের এই বন্ধু
আপনাকে ফলো করছে? আপনি
কোথায় আছেন তাও সে জানতে
পেরে যাচ্ছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি
ব্যবহার করে? ফেসবুকে নজরদারি
চালানোর এই ঘটনাকেই সাইবার
বিশেষজ্ঞরা বলছেন সাইবার
স্টকিং।
সাইবার স্টকিং কী?
সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন , সাইবার
বিশেষজ্ঞরা বলছেন , নয়া
প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে আপনার
পিছু নিতে পারে ফেসবুক
হ্যাকাররা ফেসবুকে ভিউ টু অল
অপশন অবিলম্বে বন্ধ করুন।
সাইবার স্টকিং অপরাধ।
আইপিসি
৩৫৪ ডি ধারায় সাইবার স্টকিং
বা পিছু নেওয়া শাস্তিযোগ্য
অপরাধ। ফেসবুক, ইন্সট্রাগ্রামে
মেয়েদের প্রোফাইলে অযাচিত
পড়ে। কী করবেন? স্থানীয় থানা
বা লালবাজারের সাইবার পুলিস
স্টেশনে ফোন করুন। পুলিস দ্রুত
ব্যবস্থা নেবে। তাই চোখ কান
খোলা রাখুন। অপরিচিত কেউ
ফ্রেন্ডশিপ রিকোয়েস্ট
পাঠালেই অ্যকসেপ্ট করে নেবেন
না। সতর্ক থাকুন সাইবার
স্টকিংয়ে।
ধন্যবাদ
তথ্য প্রযুক্তি সেবায়, আপনাদের পাশে।
…♦ ♦….(ফেসবুকে আমি)..♦…♦.