বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আসসালামু আলাইকুম!

কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন?

ভালো থাকলেই ভালো, না থাকলে চেষ্টা করেন ভালো কিছু করার তাহলেই ভালো থাকবেন।

চলুন আলোচনায় যাওয়া যাক।

শুরু করতে চলেছি “ডার্ক ওয়েব নিয়ে সিরিজ পর্ব ”

প্রতি একদিন অথবা দুইদিন পর পর সিরিজের পর্ব নিয়ে চলে আসবো আপনাদের সামনে। আশা করি সাথে থাকবেন।

তো চলুন শুরু করি সংক্্ষিপ্ত বিবরণ দিয়ে।

ডার্ক ওয়েব হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উপাদান যা ডার্ক নেটে বিদ্যমান। আচ্ছাদিত নেটওয়ার্ক, যা পাবলিক ইন্টারনেট ব্যবহার করে কিন্তু এতে প্রবেশ করতে নির্দিষ্ট সফটওয়্যার, কনফিগারেশন বা অনুমোদনের প্রয়োজন হয়। ডার্ক ওয়েব ডিপ ওয়েবের একটি অংশ মাত্র, সে অংশ সাধারন সার্চ ইঞ্জিন ইন্ডেক্স করতে পারে না। যদিও কখনও কখনও “ডিপ ওয়েব” শব্দটি ভুল করে ডার্ক ওয়েবকে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়।”

উইকিপিডিয়া থেকে জানতে পাড়ছি।

এবার কথা হলো এটার নাম কেন ডার্ক ওয়েব অথবা অন্ধকার জগৎ রাখা হলো?

ধরুণ, আমরা এমন কিছু কাজ করবো যেটা আমাদের একমাত্র অফিসিয়াল সার্ভার ছাড়া বাইরের কেউ ঢুকতে পাড়বে না, এর জন্য লাগবে আমাদের নিজের তৈরি করা আইপি এবং ইউজার নেম আর পাসওয়ার্ড তাহলে বিষয়টা গুরুতর হয়ে গেলো। ঠিক সেই ভাবেই টর নেটওয়ার্ক তাদের রাউটার গুলো এমন ভাবে তৈরি করেছেন তাদের ডাটা খুব হার্ড ভাবে এনক্রিপ্ট করে সার্ভারে সেন্ট করে আবার ব্রাউজারে প্রেরণ করে, এই ভাবে চলতে থাকে, টরের এনক্রিপশনকৃত ডাটা বোঝার বা দেখার মত সিস্টেম নাই। তাই এরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে। আর যখন এমন একটা কঠিন বা শক্তিশালী সার্ভার থাকবে তখন অনেকেই চাইবে অনেক কিছুই শেয়ার করতে।

ঠিক তেমনি ভাবেই ডার্কওয়েব এই রকমের অভিন্নভাবে কিছু নয়!

দুনিয়ার এমন কোনো কাজ নেই যা এখানে হয় না।

 

আজকের টিউনের আলোচনা এখানে সমাপ্ত করতেসি। আবার ফিরবো বাকি পর্ব গুলো নিয়ে। আশা করি সাথেই থাকবেন।

 

প্রশ্ন থাকবে আপনাদের কাছে প্রতি টিউনে একটা অথবা দুইটা করে।

আজকের প্রশ্ন হলোঃ ডার্ক ওয়েব এর সব চেয়ে জনপ্রিয় ব্রাউজারের নাম কি?

 

উত্তর জানাতে কমেন্ট করুন, যানা না থাকলে (?) প্রশ্নবোধক চিহ্নদিন উত্তর জানিয়ে দেবো।

 

আশা করি কিছু শিখতে পেড়েছেন?

বিদায় নিচ্ছি আল্লাহ হাফেজ।

 

One thought on "ডার্ক ওয়েবের মায়া জাল পর্ব ০১"

Leave a Reply