Site icon Trickbd.com

Carding Tutorial: ক্রেডিট কার্ড কার্ডিং টিউটোরিয়াল – ৩।। Carding in amazon

Unnamed

আসসালামু আলাইকুম
আজ লাস্ট পোস্ট।আজ টিউটোরিয়াল একটু জটিল। শুরু করি।

আগেও আমি কিছু পোস্ট করেছি যেমন OTP Bypass,Price Manipulation ইউটিউবে কিছু ভিডিও আছে। সবগুলো প্রুফসহ দেখিয়েছি। এই টিউটোরিয়াল ও ব্যাতিক্রম নয়।

বলে রাখি কাডিং কোন হ্যাকিং প্রসেস নয় এটি একটি স্ক্যাম প্রসেস। সাধারণত অন্যের ক্রেডিট কার্ড ইনফরমেশন ব্যবহার করে নিজের কিছু কেনা এবং যে ওয়েবসাইট থেকে কিনব ওয়েবসাইটে নিজেকে ক্রেডিট কার্ডের আসল মালিক হিসেবে দেখানো।

Objective: আজ ওয়েবসাইট থেকে ফিজিক্যাল প্রোডাক্টস কার্ড করে দেখাবো।

কি কি লাগবে?
১.PC
যেকোনো কম্পিউটার দিয়ে করতে পারবেন।
২. RDP
সিকিউরিটির জন্য ভার্চুয়াল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।
৩. Credit Card
লাইভ একটি অরজিনাল ক্রেডিট কার্ড। ফেক জেনারেট করা ক্রেডিট কার্ড চলবে না।
৪. Cyberfox Browser
ব্রাউজার হিসেবে Cyberfox ব্যাবহার করতে বলবো।
৫. VPS
এক্সট্রা সিকিউরিটি চাইলে VPS/VPN ইউজ করতে পারেন।
৬. Socks
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ Socks ব্যবহার করে কার্ডিং করতে হবে।
৭.Ccleaner
ব্রাউজার হিস্ট্রি এন্ড সকল ট্রাক মুছে ফেলার জন্য।
৮. Fake Number
আপনি যেই দেশের কার্ড এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে কার্ডিং করবেন সেই দেশের ফোন নাম্বার।
৯. Fake mail
ক্রেডিট কার্ডের নামের সাথে মিলিয়ে একটি ইমেইল তৈরি করতে হবে।

স্টেপ বাই স্টেপ শুরু করি।

১.প্রথমে আমি RDP কানেক্ট করে ব্রাউজার ওপেন করব। VPN ও ইউজ করতে পারেন।যে দেশের ক্রেডিট কার্ড সে দেশের কানেক্টেড হতে হবে।আমার জন্য UK।
২.আমাদের এখন Socks proxy লাগবে।গুগলে Free socks লিখে সার্চ করলে অনেক পাবেন।পেইড অলওয়েজ বেটার।আপনি যে দেশের ক্রেডিট কার্ড এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করবেন সেই দেশের Socks নিবেন। এখন ব্রাউজারে সেটিংস এ যেয়ে network settings এ ক্লিক করবেন।তারপর manual proxy তে ক্লিক করবেন। এরপর বক্সের ভিতরে proxy and port দিবেন।ওকে করে বার হয়ে আসবেন।সবকিছু এই ছবির মতো রাখতে হবে।

৩. এখন মেইন কাজে আসি।এখন আমার কাছে একটা UK Non VBV Visa Card আছে।তাই আমি amazon UK ইউজ করবো।

প্রথমে ওয়েবসাইটে গিয়ে একটা অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করব। একাউন্ট ক্রিয়েট করার সময় আমরা ক্রেডিট কার্ডের ইনফর্মেশন ব্যবহার করব। একাউন্টের নাম হবে ক্রেডিট কার্ডের হোল্ডার নাম অনুসারে। Address হবে ক্রেডিট কার্ড এর address।একটি নতুন মেইল বানিয়ে তারপর সেই মেইল ব্যাবহার করে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে ফেলবেন ।মেইল ক্রিয়েট করবেন ক্রেডিট কার্ডের মালিকের নাম অনুসারে। এখন একাউন্ট ক্রিয়েট হয়ে গেলে লগ আউট করে দিন।
চার থেকে পাঁচ ঘন্টা পর আবার লগইন করুন মনে রাখবেন সেইম Socks ইউজ করতে হবে প্রতিবার লগিন করার জন্য। এখন 5 থেকে 10 মিনিট ওয়েবসাইট ব্রাউজ করুন। আবার লগআউট করুন এরপর দুই ঘন্টা পরে আবার লগইন করুন এখন কম দামের কোন প্রোডাক্ট এড করুন তারপর আবার লগ আউট করুন। এক ঘন্টা পর লগইন করুন এবার কার্টে অ্যাড করা প্রোডাক্টটি রিমুভ করুন তারপর আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে পেমেন্ট অপশন থেকে কার্ডটি এড করুন।





কার্ডের সকল ইনফরমেশন দিয়ে কার্ডটি এড করে নিন এরপর আবার লগ আউট করুন।
এখন শেষ স্টেপ। এখন আপনি পছন্দ অনুযায়ী যে কোন প্রোডাক্ট কাটে এড করে নিন তারপর লগ আউট করুন মনে রাখবেন আপনার ক্রেডিট কার্ডের লিমিট অনুযায়ী প্রোডাক্ট নিবেন যেমন আমার ক্রেডিট কার্ডের লিমিট 230 ডলার আমি ২০০ ডলারের উপরে প্রোডাক্ট নিব না তাহলে কার্ড কাজ করবে না।
এক ঘন্টা পর লগইন করুন এবং চেক আউট করুন। এখন প্রোডাক্ট রিসিভার নাম ক্রেডিট কার্ডের নাম। ফোন নাম্বার আপনার বানানো ফোন নাম্বার। শিপিং অ্যাড্রেস আপনি যেই জায়গায় নিতে চান। billing address হবে credit card address, shipping address হবে যেখানে ডেলিভারি নিবেন। এরপর সবকিছু ঠিকঠাক ভাবে পূরণ করে অর্ডার প্লেস করে দিন।
এখন দেখেন এখানে আপনার অর্ডারটি কনফার্ম হয়ে গেছে এবং টাকা পরিশোধ হয়ে গেছে।



৪. এবার একাউন্ট থেকে লগ আউট করে Ccleaner ওপেন করুন তারপর ব্রাউজারটি সম্পূর্ণ ক্লিন করে ফেলুন।
৫. মনে রাখবেন এই একাউন্টে অর্ডার করার পর আর কখনো প্রবেশ করবেন না আপনার অর্ডারের সকল ডিটেলস মেইলে পাবেন।

বি.দ্রঃ বার বার লগ আউট না করলেও হবে।তবে এই প্রসেস ফলো করলে সেইফলি কার্ড করতে পারবেন।

এখন ভাবতেছেন এত সহজে হয়ে গেল।শুধুমাত্র প্রডাক্ট কার্ডিং করা সহজ। আপনি যদি প্রথম থেকে শুরু করেন,ক্রেডিট কার্ড ম্যানেজ করা এবং ভেরিফাইড ও লিমিট থাকা।ড্রপ ম্যানেজ করা সবমিলিয়ে বিষয়টা অনেক বেশি জটিল কার্ডিং কোন হ্যাকিং না এটি একটি ফ্রড প্রোসেস।

অনেকে ভাবছেন তাহলে কার্ডিং করে অনেক বড়লোক হয়ে যাব প্রোসেস তো একদম ইজি। একটু থামেন।কার্ডিং এর জন্য লাগে ভ্যালিড ক্রেডিট কার্ড এবং কিছু দক্ষতা। ভ্যালিড ক্রেডিট কার্ড ম্যানেজ করা অনেক কষ্টকর কোথায় ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এছাড়া আরেকটু সত্যি কথা একটি কার্ড দিয়ে শুধুমাত্র একবারই কার্ডিং করা যায়। ক্ষেত্রবিশেষে একটি কার্ড দিয়ে একাধিকবার কার্ডিং করা যায় এর প্রসেস অনেক জটিল এবং এডভান্স এবং সকল কার্ডে সম্ভব হবে না।

কিছু কথা:
অনেক সময় আপনার অর্ডার ক্যানসেল হতে পারে। এর কারণ একাধিকবার একই ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করা ।এড্রেস আলাদা দেওয়া।প্রসেস ভালোভাবে ফলো না করা এখানে প্রসেস বারবার লগ আউট করা এবং কিছু প্রোডাক্ট এড করা তারপর আবারও প্রোডাক্ট রিমুভ করা এগুলো অবশ্যই করণীয়।
আরেকটি বিশেষ কারণ ক্রেডিট কার্ড লিমিট এর উপর প্রোডাক্ট কেনা এছাড়াও প্রথমেই সবাই চাই বড় কিছু কিনতে যেমন iphone ।আপনি যদি প্রথমেই অ্যাকাউন্ট খুলে iphone অর্ডার করেন। তাহলে আপনার অর্ডারটি ক্যান্সেল হবে। তারা বুঝে যাবে ।তারপর আপনার অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করা হবে তাই প্রথমে ১০ ডলারের মতো প্রোডাক্ট অর্ডার করে হাতে নিন এরপর দামি কিছু অর্ডার করুন।

Q&A:

১. বাংলাদেশে করা কি পসিবল?
– অবশ্যই সকল ই-কমার্স ওয়েবসাইট ক্রেডিট কার্ড পেমেন্ট ব্যবহার করে। সুতরাং আপনি অবশ্যই করতে পারবেন।
২. ড্রপ কি?
– ড্রপ হলো যখন কোন কার্ডার কিছু লোক নিযুক্ত করে কার্ডিং করা প্রোডাক্টগুলো হাতে পেতে এটা কে ড্রপ বলা হয়। যেমন এই ওয়েবসাইট শুধুমাত্র ইন্ডিয়াতে ডেলিভারি করে আমার পক্ষে ইন্ডিয়া যেয়ে প্রোডাক্টটি আনা অনেকটা কষ্টকর এজন্য আমি ড্রপ ইউজ করেছি যার ফলে আমার পরিচিত ব্যক্তিদের কাছে প্রোডাক্টটি ডেলিভারি হবে তাদের অ্যাড্রেসই শিপিং অ্যাড্রেসটা দিয়েছি।
৩. ধরা পড়া চান্স কতটুকু?
আপনি যদি সম্পূর্ণ প্রসেস ফলো করেন তাহলে কখনো ধরা খাবেন না। আর যদি ধরা খেয়েও যান এই প্রসেস ইউজ করে তাহলে সর্বোচ্চ আপনার একাউন্ট ব্যান হবে এবং ক্রেডিট কার্ডটি ব্লক করা হবে।
৪. ক্রেডিট কার্ড কিভাবে পাব?
গত পোস্টে আমি এ বিষয়ে কথা বলেছি
৫. ক্রেডিট কার্ড কেনার কিছু ওয়েবসাইটের নাম
অনলাইনে ফেক ক্রেডিট কার্ড সেল হয়। অরিজিনাল ক্রেডিট কার্ড সেল হয় না বললেই চলে। তো অনলাইন থেকে ক্রেডিট কার্ড না কেনার জন্যই বলব পারলে পরিচিত কোন হ্যাকারের সাথে কথা বলে কার্ড ম্যানেজ করবেন এবং অবশ্যই লিমিট জেনে নিবেন।
আমি রিসেন্ট একটি কারডিং ট্রিক শেয়ার করেছি আমার Instagram এ চাইলে দেখে আসতে পারেন।
My Instagram

আমি একটি কার্ডিং টিম member recruit করছি।এই গুগোল ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে পারেন।

Form Link

Video Tutoring

Facebook

ধন্যবাদ।