ছবিতে আপনারা যে গাছটি
দেখতে পাচ্ছেন
তা কোনো সাধারণ গাছ নয়।
আজ থেকে প্রায় ১৪৫৩ বছর
আগের ঘটনা এটি।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত
মুহাম্মাদ (সাঃ) এর
বয়স যখন ১২ বছর ছিল তখন এই
গাছটি তাঁকে আল্লাহ
তা’আলার ইশারায়
নিরাপদ আশ্রয় দান করেছিল।
আজও সেই
গাছটি বেঁচে আছে।
@@@@ সুবাহানাল্লাহ@@@@
এই গাছটি “একমাত্র জীবিত
সাহাবী গাছ”
হিসাবে পরিচিত!! গাছটি
জর্ডানের এক
মরুভূমী এলাকায় অবস্থিত।
আরেকটি অবাক করার মত
ব্যপার হল গাছটির
শত বর্গ কিলোমিটার
এলাকায় এটি ছাড়া আর
কোনো গাছ নেই। এই গাছটির
নিচে কখনো কেউ বসতে
তখন গাছটিতে কোন পাতা
ছিলনা! নবী কারিম
(সাঃ) ছেলে বেলায় উনার
চাচার
সাথে জর্ডানে যান এবং পথ
চলতে চলতে এই
গাছটির নিচে বসেন।
বসার সাথে সাথে
গাছটিতে পাতা বাহির হয়।
@@@@@সুবাহানাল্লাহ@@@@@
দূরে জারজিস ওরফে বুহাইরা
নামের একজন
খৃষ্টান পণ্ডিত থাকতেন
তিনি নবীজির চাচার
কাছে এসে বললেন আমি
এতদিন
এখানে আছি কেউ এই গাছের
নিচে বসতে পারেনি এবং
এই গাছের কোন
পাতা ছিল না। খৃষ্টান পন্ডিত
জিজ্ঞেস করলেনঃ- এই
ছেলেটির নাম কি ?
চাচা বললেন, মোহাম্মদ!
আবার জিজ্ঞস করলেনঃ-
বাবার নাম কি ?
আব্দুল্লাহ !
মাতার নাম ?
আমিনা !
দেখে, তার
সাথে কথা বলে দূরদৃষ্টি সম্পন্ন
পাদ্রীর
চিনতে আর বাকী রইলো না
যে এই সে বহু
প্রতিক্ষীত শেষ নবী,
ইতিহাসের
গতি পরিবর্তকারী, আরবসহ
সমগ্র
পৃথিবী থেকে
পৌত্তলিকতার বিনাশকারী,
একত্ববাদকে শক্ত ভিতের উপর
প্রতিষ্ঠাকারী। সাথে
সাথে খৃষ্টান পন্ডিত বললেন
আমি পড়েছি ইনি হলেন
ইসলাম ধর্মের শেষ
নবী।(হযরত মোহাম্মাদ সাঃ).