Site icon Trickbd.com

আগামী ২৭ রমজানের রাত্রিতে পবিত্র লাইলাতুল কদর, এক নজরে দেখেনিন লাইলাতুল কদরের রাতরের সকল ফযিলতও দু’আ, যে রাত এক হাজার মাসের চেয়ে উত্তম,

Unnamed


আগামী ২৭ রমজানের রাত্রিতে
পবিত্র লাইলাতুল কদর,
এক নজরে দেখেনিন লাইলাতুল কদরের
রাতরের সকল ফযিলত ও দু’আ

••

এ রাতের মর্যাদা ও
আল্লাহর পক্ষ থেকে কি কি
নাযিল হয়েছে দেখেনিন।

••

✅(১) এ রাত আল্লাহর
নিকট খুব মর্যাদাপূর্ণ।✅

••

(২) এ রাত এক হাজার
মাসের চেয়ে উত্তম,
যা প্রায় তিরাশি বছর চার
মাসের সমপরিমাণ।

••

(৩) এ রাতে অগণিত ফেরেশতাদের
অবতরণ হয়, যাদের
সংখ্যা কঙ্করের চেয়ে বেশী।

••

(৪) এ রাতে ৩০ পারা কুরআনুল
কারিম নাযিল করা হয়েছে।
এই জন্য,
এ রাতে কুরআন তেলাওতের
ফযিলত অনেক বেশি।

••

(৫) এ রাতে অধিক পরিমাণ
আযাব থেকে নিরাপত্তা
নাযিল হয়, কারণ এতে বান্দাগণ
অধিক পরিমাণ ইবাদত করে,
যার ফলে আল্লাহ তাদেরকে রহমত,
মাগফেরাত ও জাহান্নাম থেকে
মুক্তির সনদ দান করেন।

••

(৬) এ রাত অনেক বরকতময়,
কারণ এ রাতের ফযিলত অনেক।

••

✅এই রাত্রের নামাজ✅

••

(৭) এ রাতে নিম্নে ১২ রাকাত
নফল নামাজ পড়ে, মহান
আল্লাহর কাছে দু’আ করলে,
আল্লাহ দু’আ কবুল করেন,
এবং বান্দাকে মাফ করেদেন।

••

(৮) এ রাতে যে বিশ্বাস,
আল্লাহর ওয়াদার ওপর আস্থা

ও সওয়াবের আশায়
কিয়াম করবে, তার পূর্বের পাপ
মোচন করা হবে।

••

✅(৯) এ রাতে পূর্ণ বছরের
তাকদির লেখা হয়।✅

••

(১০) এ রাতে যে কিয়াম করল ও জাগ্রত
থাকল, সে অবশ্যই আল্লাহর রহমত
ও মাগফেরাতের উপযুক্ত হল।

••

(১১) এ উম্মতের ওপর আল্লাহর
অনুগ্রহ যে, তিনি তাদেরকে প্রতি
বছর এ রাত দান করেন।

••

(১২) লাইলাতুল কদর অন্য
সকল রাত থেকে উত্তম,
জুমার রাত লাইলাতুল কদর
থেকে উত্তম এ কথা শুদ্ধ নয়।
হ্যাঁ যদি জুমার রাতে লাইলাতুল
কদর হয়, তাহলে তার
ফযিলত বৃদ্ধি হয় সন্দেহ নেই।
মুসলিমদের উচিত লাইলাতুল
কদর তালাশ করা।
এ জন্য শেষ দশকে কিয়াম,
সালাত, দো‘আ ও যিকরে
অধিক মশগুল থাকা।
মাহরুম ও বঞ্চিত ব্যতীত কেউ
ফযিলতপূর্ণ এ রাত থেকে
গাফেল থাকে না।

••

(১৩)লাইলাতুল কদরের বরকতের
অর্থ তাতে সম্পাদিত
আমলের বরকত,
কারণ এ রাতে যে যত্নসহ
আমল করবে,
তার আমল হাজার মাসের
আমলের চেয়ে উত্তম।
এটা আল্লাহর মহান অনুগ্রহ।

••

✅বিষেশ ১ টি কথা✅

••

(১৪) আরও একটি কথা এই রাত্রে
আল্লাহর কাচে ক্ষমা চাইলে,
আল্লাহ ক্ষমা করবেন ঠিক,
যদি ক্ষমা চাওয়ার মত চাইতে পারেন,
কিন্তু যদি আপনার মা ও বাবা,
আপনার প্রতি নারাজ থাকেন,
যদি তাদের সাথে কোনোদিন
কোন বেয়াদবি করতেন,
আর তাদের কাচে মাফ না চাঁন,
তাহলে সারা জীবন মসজিদে
বসে কাদলেও আল্লাহ আপনাকে
মাফ করবেন না ।

••

আমার অনুরুধ

✅তাই সবার কাছে আমার অনুরুধ,
আপনি আগে আপনার মা-বাবার
মন খোশি করেন,
তারপর আল্লাহর কাছে
মাফের জন্য দু’আ করুন।

••

অবশ্যই কথাটি মানবেন

••

আর কেওউ এই রাতে
অযতা সময়
নষ্ট করবেন্না।
নামাজ এবং কুরআন
তিলাওতের
মাধ্যমে রাত্রি টি পার করবেন।
অবশ্যই এই কষ্টের
বিনিময় আল্লাহ
একদিন দান করবেন✅

••

✅আশুন আমরা সবাই মিলে
মহান আল্লাহর নিকট দু‘আ করি,
তিনি যেন আমাদেরকে
এ রাতরের সকল ফযিলত
অর্জনের তাওফিক
দান করেন।
এবং আমাদের জিবনের
সমুস্ত গোনাহ গোলু
মাফ করেদেন✅

••

✅সবাই বলুন আমিন।✅

••

✅এই বিষয়ে আরও
কিচু জানার
তাকলে অবশ্যই
কমেন্ট করবেন
উত্তর দেয়ার
চেষ্টা করবো।✅

↓↓

ফেসবুকে আমি