Site icon Trickbd.com

[[Islamic]] ♦♦পবিত্র লাইলাতুল বরাত বা শব-ই-বরাতঃ মহিমান্বিত মুক্তির পূণ্যময় রজনী ও দোয়া কবুলের রাত। ১ বছরের চাওয়া পাওয়ার বাজেট হবে। কাজে লাগান। ↑↑

Unnamed


আস্সালামু আলাইকুম। সবাই কেমন আছেন?
আজ অনেক দিন পরে একটি ইসলামিক শিক্ষা মূলক পোষ্ট শেয়ার করলাম। তো চলুন শুরু করি।
=====♦♦♦=====?
আগামিকাল ১ মে মঙ্গল বার দিবসরে সূর্য অস্ত
গেলেই এক অপার্থিব পবিত্রতায় আবৃত
রজনীর আবির্ভাব ঘটবে এবং আগামী
কাল মঙ্গলবার সূর্যোদয় অবধি এ রাতের
মহিমাময় ফজিলত অব্যবহত থাকবে।
মাহিমান্বিত এ রাতে মহান আল্লাহর
কাছে পাপ থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করে
নিস্কৃতি লাভের পরম সৌভাগ্যের রজনী
শব-ই-বরাত বা মুক্তির রাত।

মধ্য-শাবান
হচ্ছে আরবী শা’বান মাসের ১৫
তারিখ, যা ভারতীয় উপমহাদেশের
মুসলমানদের মধ্যে শবে বরাত বা শব-ই-
বরাত নামে পালিত একটি পূণ্যময় রাত।
‘শব-ই-বরাত’ দু’টি শব্দের সমষ্টি। প্রথম
শব্দটি ‘শব’ ফারসি শব্দ, যার অর্থ রাত
রজনী। দ্বিতীয় শব্দটি ‘বরাত’ আরবি শব্দ,
যার অর্থ মুক্তি। এভাবে শব-ই-বরাত অর্থ
মুক্তির রাত। বাংলা ভাষায় বরাত
শব্দটি ব্যবহৃত ও প্রচলিত যার অর্থ ভাগ্য,
অদৃষ্ট। এ ক্ষেত্রে শব-ই-বরাত অর্থ হবে
ভাগ্যরজনী। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের
মুসলমানগণ বিভিন্ন কারণে এটি পালন
করেন। তবে এক এক দেশে এই মহিমান্বিত
রজনীর নাম আলাদা আলাদা। ইরান ও
আফগানিস্তানে শবে বরাত নিসফে
শাবান, মালয় ভাষাভাষীর কাছে নিসফু
শাবান এবং আরবী ভাষাভাষীর কাছে
এই বরকতময় রজনী নিসফ শাবান নামে
পরিচিত। কোনো কোনো অঞ্চলে
লাইলাতুল দোয়াও বলা হয়। আমাদের
দেশে এই রাত ‘শবেবরাত’এবং লাইলাতুল
বরাত নামে পরিচিত। হযরত ইমাম বাগবী
রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেছেন,
(হযরত মুহাম্মদ ইবনে মাইসারা ইবনে
আখফাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে)
তিনি বলেন, হাবীবুল্লাহ হুজুর পাক
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
এরশাদ করেন, শাবান মাস থেকে পরবর্তী
শাবান মাস পর্যন্ত মৃত্যুর ফায়সালা করে
দেয়া হয়। এমনকি লোকেরা যে বিবাহ
করবে, সেই বছর তার থেকে কত জন সন্তান
জন্মগ্রহণ করবে তার তালিকা এবং তার
মৃত্যুর তালিকাও প্রস্তুত করা হয় ওই
বছরের অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ
শবেবরাতে।
♦ হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, (হযরত
আলী আলাইহিস সালাম উনার থেকে
বর্ণিত) তিনি বলেন, সাইয়্যিদুল
মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্
নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ
করেন, “যখন শা’বানের পনের তারিখ
রাত্রি উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত
রাত্রিতে নামায আদায় করবে এবং
দিনে রোযা রাখবে। কেননা নিশ্চয়ই
আল্লাহ পাক তিনি উক্ত রাত্রিতে
সূর্যাস্তের সময় পৃথিবীর আকাশে আসেন
অর্থাৎ রহমতে খাছ নাযিল করেন।
অতঃপর ঘোষণা করেন, “কোন ক্ষমা
প্রার্থনাকারী আছ কি? আমি তাকে
ক্ষমা করে দিব।” “কোন রিযিক
প্রার্থনাকারী আছ কি? আমি তাকে
রিযিক দান করব।” “কোন মুছিবতগ্রস্থ
ব্যক্তি আছ কি? আমি তার মুছিবত দূর
করে দিব।” এভাবে ফজর পর্যন্ত ঘোষণা
করতে থাকেন।” সুবহানাল্লাহ! (ইবনে
মাজাহ্, মিশকাত) হাদীছ শরীফ-এ আরো
ইরশাদ হয়েছে- ‘যারা ১৪ শাবান
রজনীতে ইবাদত করবে তাদের জন্য
মুক্তি। আর যে ব্যক্তি পরদিন রোজা
পালন করবে, জাহান্নামের আগুন তাকে
স্পর্শ করবে না।’ পবিতো এ রজনীতে
ফজিলত ও ইবাদতের গুরুত্ব অপরিসীম।
নবী করিম (স) স্বয়ং এ রাতের অর্ধেক
সিজদার মাধ্যমে অতিবাহিত করতেন।
হাদিস শরীফে এ সম্পর্কে বর্ণিত আছে
যে, ফেরেশতা জিব্রাইল (আঃ) এসে নবী
করিম (সঃ)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর
রাসূল! আপনি উঠুন, নামাজ পড়ুন এবং
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন। কারণ
এটি ১৪ শাবানের রাত। এ রাতে আল্লাহ
তাঁর বান্দাদের জন্য একশ’টি রহমতের
দরজা উন্মুক্ত করে দেন। আপনি আপনার
উম্মতদের জন্য দোয়া করুন। কিন্তু
মাদকাসক্ত, নেশাখোর, সুদখোর, জাদুকর,
গণক, কৃপণ, পিতা মাতার অবাধ্য ও
দুঃখদানকারী, জেনাকারী ও হিংসা
বিদ্বেষকারীদের জন্য ক্ষমা প্রর্থনা
করবেন না। করণ এদের জন্য আল্লাহর
শাস্তি নির্ধারিত আছে, এসব লোক
তওবা করে নিজ নিজ বদ কার্যাবলি

পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত এ রাতে ক্ষমা
করবেন না।
♦ কুরআন কারিমে শব-ই-বরাত সম্পর্কিত
কোনো আয়াত পাওয়া যায় না তবে এ
প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফে বর্ণিত
রয়েছেঃ “নিশ্চয়ই পাঁচ রাত্রিতে দোয়া
নিশ্চিতভাবে কবুল হয়ে থাকে। যথাঃ (১)
রজব মাসের প্রথম রাতে, (২) শবে
বরাতের রাতে, (৩) ক্বদরের রাতে, (৪)
ঈদুল ফিতরের রাতে, (৫) ঈদুল আযহার
রাতে।”। এ ছাড়াও সিয়াহ সিত্তাহ বা
বিশুদ্ধ ছয়খানা হাদিস গ্রন্থের কোনো
কোনো হাদিসে এই রাতের বিশেষত্ব
নির্দেশক হাদিস বর্ণিত হয়েছে।
এছাড়াও অন্যান্য হাদিস গ্রন্থেও এই
রাতের বিশেষত্বের উল্লেখ পাওয়া
যায়। এই রাতের কথা ইমাম তিরমিযী
কর্তৃক বর্ণিত হাদিসে পাওয়া যায়, ঐ
হাদিস মতে, এক রাতে আয়েশা [রাঃ] ঘুম
থেকে উঠে পড়লেন কিন্তু হযরত মুহাম্মদ
[সঃ] বিছানায় দেখতে পেলেন না। তিনি
মহানবীকে [সঃ] খুঁজতে বের হলেন এবং
তাঁকে জান্নাতুল বাকি কবরস্থানে
দেখতে পেলেন। মহানবী [সঃ] বললেন, ১৫
শাবানের রাতে আল্লাহ সর্বনিম্ন
আকাশে নেমে আসেন এবং [আরবের]
কালব্ উপজাতির ছাগলের গায়ের পশমের
থেকে বেশি লোককে কৃতকর্মের জন্য
ক্ষমা করেন। উল্লেখ্য, সেসময় কালব্
গোত্র ছাগল পালনে প্রসিদ্ধ ছিল এবং
তাদের প্রচুর ছাগল ছিল। এই হাদিসের
নিচে ইমাম তিরমিযী উল্লেখ করেন,
“হযরত আবু বকরও [রাঃ] এরূপ হাদিস
বর্ণনা করেছেন বলে জানা যায়। আমি
(ইমাম তিরমিয়ী) শুনেছি ইমাম বুখারীকে
[রঃ] বলতে এই হাদিসের বর্ণনাকারীদের
মাঝে একজন জায়েফ (দূর্বল বা কম
গ্রহণযোগ্য) ছিলেন।” এর ভিত্তিতে বলা
হয়, এই হাদিসটি সম্পুর্ণরূপে গ্রহণযোগ্য
না হলেও মিথ্যা নয়। এটি সত্য হবার
সম্ভবনা আছে। ফিকাহ্ বিশারদদের মতে
জায়েফ হাদিস যদি কুর’আন পরিপন্থী না
হয় তবে তা মানা যায়।
রাসূল (সাঃ) হাদিসে এবং প্রখ্যাত
আলেম-ওলামা ও তাফসীরকারীগণ
শবেবরাতের বহু তাৎপর্য এবং এই
রাতের মহিমার কথা উল্লেখ করেছেন।
এই রাত সম্পর্কে হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
এরশাদ করেছেন, এই রাতে
ইবাদতকারীদের গুনাহরাশি আল্লাহ
তা’আলা ক্ষমা করে দেন। তবে
কেবলমাত্র তারা ক্ষমার অযোগ্য যারা
আল্লাহর সাথে শিরিককারী, সুদখোর,
গণক, যাদুকর, কৃপণ, শরাবী
(মদ্যপানকারী), জিনাকারী এবং পিতা-
মাতাকে কষ্টদানকারী।
অপর এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে,
রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, ‘জিব্রাইল
(আঃ) আমাকে বলেছেন, আপনি আপনার
উম্মতদের জানিয়ে দিন, তারা যেন
শবেবরাত রাতকে জীবিত রাখে।’ অর্থাৎ
তারা যেন ইবাদতের মাঝে কাটিয়ে
দেয়।
রাসূল (সঃ.) আরেকটি হাদিসে
বলেছেন, ‘এই রাতে আসমান থেকে ৭০
হাজার ফেরেশতা জমিনে এসে ঘুরে
ফিরে ইবাদতকারীগণকে পরিদর্শন করেন
এবং তাদের ইবাদতসমূহ দেখেন।’অন্য
হাদিসে এসছে, ‘যে ব্যক্তি শাবান
মাসের ১৫ তারিখ রাতে ইবাদত করবে
এবং দিনে রোজা রাখবে, দোজখের
আগুন তাকে স্পর্শ করতে পারবে না।’
পবিত্র শবে বরাত পালনের মূল উদ্দেশ্য
হচ্ছে রাত্রিতে ইবাদত-বন্দেগী করে
পরবর্তী দিনে পবিত্র রোযা রেখে মহান
আল্লাহ পাক তাঁহার ও তঁহার রসূল, নূরে
মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর
সন্তুষ্টি অর্জন করা।
♦পবিত্র শবে বরাতে
কোন কোন ইবাদত-বন্দেগী করতে হবে তা
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ
শরীফ তাঁহাদের মধ্যে নির্দিষ্ট করে
দেয়া হয়নি। তবে ইবাদত-বন্দেগী করার
জন্য তাকীদ ও নির্দেশ মুবারক করা
হয়েছে। যেমন-
* পবিত্র শবে বরাতের নামায পড়বে। ৪, ৮,
১২ রাকায়াত। দুই দুই রাকায়াত করে।
* পবিত্র ছলাতুত তাসবীহ এর নামায
পড়বে, যার দ্বারা মানুষের গুনাহখাতা
ক্ষমা হয়।
* পবিত্র তাহাজ্জুদের নামায পড়বে, যা
দ্বারা মহান আল্লাহ পাক এর নৈকট্য
হাছিল হয়।
* পবিত্র কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করবে,
যার দ্বারা মহান আল্লাহ তায়ালার
সন্তুষ্টি অর্জিত হয়।
* মীলাদ শরীফ, ক্বিয়াম শরীফ ও দুরূদ
শরীফ পাঠ করবে, যার দ্বারা মহান
আল্লাহ পাক ও তাঁর রসূল, হযরত মুহাম্মদ
[সঃ] এর খাছ সন্তুষ্টি অর্জিত হয়।
* পবিত্র যিকির-আযকার করা, যার
দ্বারা দিল ইছলাহ হয়।
* কবরস্থান যিয়ারত করা, যার দ্বারা
মৃত্যুর কথা স্মরণ হয় এবং পবিত্র সুন্নত
আদায় হয়।
* গরিব-মিসকীনকে দান ছদকা করবে ও
লোকজনদের খাদ্য খাওয়ানো।
সর্বোপরি পুরো রাত্রিই অতিবাহিত
করতে হবে পবিত্র যিকির-ফিকির, তওবা-
ইস্তিগফারের মাধ্যমে। যাতে মহান
আল্লাহ পাক ও তাঁর রসূল, নূরে মুজাসসাম,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক হযরত মুহাম্মদ
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর
সন্তুষ্টি অর্জিত হয়। আর পবিত্র শবে
বরাতে আল্লাহ পাকের পূর্ণ নিয়ামত
লাভের জন্য সর্বোত্তম উসীলা বা
মাধ্যম হযরত মুহাম্মদ [সঃ] আলাইহিস
সালাম। তাঁর পবিত্রতম ছোহবত মুবারকে
থেকে সারারাত্রি জাগরণ ও পবিত্র
সুন্নত মুতাবিক মক্ববুল দোয়া, মক্ববুল
মুনাজাত শরীফ তাঁর মধ্যে শরীক হওয়া,
অতি উত্তম ও সহজ পদ্ধতিতে পবিত্র
রাত্র ইবাদত বন্দেগীতে অতিবাহিত করা
এবং পরবর্তী দিনে রোযা রাখা।
হাদিস শরীফে বর্ণিত আছে, যে
ব্যক্তি ১৪ শাবানের রাতে নামাজ
আদায় করে, তার সব গুনাহ মাফ হয়ে
যাবে এবং সদ্য প্রসূত নবজাত শিশুর মতো
গুনাহ থেকে পবিত্র হবে। যে ব্যক্তি ১৫
শাবানের দিন রোজা রাখবে, সে
দোজখের আগুন থেকে মুক্তি পাবে। এ
রাতের ইবাদতের কোনো সীমারেখা বা
নির্ধাতির কোনো নিয়ম নেই। অন্যান্য
নফল নামাজের মতো ২ রাকায়াত করে
নফল নামাজের নিয়তে নামাজ আদায়
করলেই শব-ই-বরাতের নামাজ আদায় হয়ে
যাবে। পুণ্যময় শবে বরাতের নামাজের
সঙ্গে সঙ্গে পবিত্র কোরআন-হাদীস পাঠ
ও বিভিন্ন রকম দোয়া-দুরুদ এবং তাসবিহ-
তাহলিল ও জিকির করলেও যথেষ্ট নেকী
পাওয়া যায়।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন
পবিত্র কোরআন মজিদের অনেক সূরায়
ঘোষণা করেছেন, ‘আমি সর্বজ্ঞ,
সর্বশ্রোতা এবং মহাপরাক্রমশালী।
আবার বলেছেন, ‘আমি পরম দয়ালু এবং
ক্ষমাশীল।’ আল্লাহ পাক প্রতিনিয়ত
আমাদের গোনাহ মাফ করে দিচ্ছেন।
তবে যে গোনাহার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা
করা হয়েছে আল্লাহর দরবারে মানুষ
হিসেবে আমরা বুঝতেও পারছি না মহান
আল্লাহ সেই অপরাধ মার্জনা করে
দিয়েছেন। কিন্তু যে অপরাধের জন্য
ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়েছে বা হচ্ছে
ক্ষমা প্রার্থনাকারী যদি পুনরায় সেই
অপরাধ কর্মটি করেন; তাহলে তার পূর্বের
ক্ষমা তো বাতিল করাই হবে এবং এজন্য
সেই ক্ষমা প্রার্থনাকারী ব্যক্তির
গোনাহের পাল্লা আরও বেশি ভারী
হবে। আল্লাহ রাব্বুল আল আমিনের
দরবারে সেই ব্যক্তির ক্ষমা প্রার্থনার
দরজা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
♦ তাই আসুন, এই বরকতময় রজনীতে মহান
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে
আমরা আমাদের গোনাহ মাফের
সর্বোচ্চ সুযোগ কাজে লাগাই। এই
রাতে অনেকে আতশবাজি করেন। এটা
অনুচিত কাজ। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি
বেদআদ কাজ। এই রাতে ইবাদত-
বন্দেগিতে নিজেকে নিয়োজিত করুন।
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে
সব মানুষের কল্যাণের জন্য প্রার্থনা
করছি। সেই সাথে আল্লাহ রাব্বুল
আলামিন আমার/আপনাদের শত্রুদের
ক্ষমা করে দিয়ে তাদের সুপথে চালিত
করুন। এই রাতে ঘুমিয়ে থাকা অনেক
ফজিলতের তাদের জন্য যারা এই রাতে
আল্লাহর নাফরমানি, চুরি, ডাকাতি,
রাহাজানি, ঘুষ দুর্নিতে লিপ্ত থাকেন।
মহান আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে
পবিত্র শবে বরাত যথাযথ আদায় করার
তাওফীক দান করুন। বিশ্বের সকল
মুসলিমের পবিত্র শবে বরাতে সকল
নিয়ামত অর্জিত হোক এই
কামনায়..আমীন!


ধন্যবাদ সবাইকে।

Find on Me Facebook

Facebook page

Exit mobile version