নিম্নোক্ত ১০ টি লক্ষণের মাধ্যমে
আপনি বুঝতে পারবেন, কিডনি রোগে
আক্রান্ত হতে যাচ্ছেন নাকি
ইতিমধ্যে কিডনি রোগে আক্রান্ত
হয়েছেন:
১. ক্লান্ত, দুর্বল: আপনার কিডনি
নিস্ক্রিয় থাকলে দূষিত রক্তকে
ঠিকভাবে শোধন করতে পারে না। যে
কারণে আপনি সবসময় ক্লান্ত এবং দুর্বল
অনুভব করতে পারেন।
২. ঘুমে সমস্যা: কিডনি যখন ঠিকঠাক
ভাবে কাজ করে না তখন রক্ত
ঠিকভাবে পরিশোধিত হয় না, যা
আপনার ঘুমে সমস্যা তৈরি করতে
পারে।
৩. ত্বক শুকনো এবং ফাটলের চিহ্ন:
কিডনি যখন আপনার শরীরের
মিনারেল এবং নিউট্রেশনকে
নিয়ন্ত্রন করতে পারে না তখন আপনার
ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং অনেকক্ষেত্রে
ত্বকে ফাটলের সৃষ্টি হয়। এরকম কোন
লক্ষণ দেখলে আপনার উচিত কিডনি
বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করা।
৪. প্রসাবের অতিরিক্ত চাপ: আপনি
যদি প্রসাবের অতিরিক্ত প্রসাবের
চাপ অনুভব করেন এবং বিশেষ করে
রাতে তবে এটা আপনার কিডনী
রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
৫. প্রসাবে রক্ত: কিডনী যখন কার্যক্ষম
থাকে তখন রক্ত পরিস্কারের সময় দূষিত
পদার্থগুলোকে প্রসাবের সাথে বের
করে দেয় এবং রক্তকে এর থেকে
আলাদা করে। কিন্তু কিডনী যখন
সঠিকভাবে কাজ করে না তখন
ছাকনের সময় প্রসাবের সাথে রক্ত বের
হয়ে যেতে পারে।
৬. প্রসাবে ফেনা: ডিমকে
ফেটানোর সময় উপরের দিকে যেরকম
ফেনার সৃষ্টি হয় আপনার প্রসাবের সময়
যদি এরকমটি হয় তবে আপনার
চিকিৎসকের বশবর্তী হওয়া উচিত।
৭. চোখের পাশে ফোলাভাব: আপনার
চোখের পাশে যদি ফোলাভাব
থাকে তবে আপনার কিডনী হয়তো
প্রোটিনকে শরীরর জন্য ধরে রাখতে
না পেরে প্রসাবের সাথে বের করে
দিচ্ছে। শরীর থেকে অতিরিক্ত
প্রোটিন নি:সরনের ফলে আপনার
চোখের পাশ ফুলে যেতে পারে, যা
আপনার কিডনী রোগে আক্রান্ত
৮. পায়ের গোড়ালী এবং পাতা
ফোলা: কিডনী ঠিক ভাবে কাজ না
করলে শরীরে সোডিয়ামের পরিমান
বেড়ে যায় এবং এরফলে আপনার
পায়ের গোড়ালী এবং পাতা ফুলে
যেতে পারে।
৯. ক্ষুধামন্দা: ক্ষুধামন্দা হওয়া কিডনী
রোগের অন্যতম একটি লক্ষণ।
১০. পেশিতে ব্যাথা: শরীরে
ক্যালসিয়ামের ঘাটতি এবং
ফসফরাসের নিয়ন্ত্রন ঠিকভাবে না
হলে পেশিতে ব্যাথা অনুভূত হয়, যা
কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।
ভাইয়া দয়া করে গরীব এর সাইট থেকে একবার ঘুরে যাবেন ♩ভাই আপনার অপেক্ষায় রইলাম. কিন্তু >> PostMaza.Com <<