Site icon Trickbd.com

আপনি কি জানেন মোটর সাইকেল চালানো শরীরের কতটুকু উপকারী?

Unnamed

বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই? আসাকরি
ভালোই আছেন। আজকে আমি
আপনাদের মাঝে একটি ব্যতিক্রম
ধরনের পোষ্ট নিয়ে হাজির
হয়েছি। আপনি হয়তো আমার এই
পোষ্টটি পড়ার আগে ভাবছেন এই
লোকটি মনে হয় পাগল।আসলে সব
কিছুরই কোন কোন গুণ থাকে।
মটরসাইকেল দু চাকার বলে অনেক
বিপদ জনক। কিন্তু আপনি কি জানেন
নিয়োমিত ভাবে নিয়ম মেনে
মটরসাইকের চালালে অনেক উপকার
হবে। আর বেশি কথা না বাড়িয়ে
আসুন জেনে নেই মটর সাইকেলের
উপকারিতা।
১. নিয়োমিত মোটরসাইকেল
চালালে আপনার হাঁটু এবং
থাইয়ের জোর বাড়ে যাবে। একটি
জরিপে দেখাগেছে
মোটরসাইকেল চালান, তাঁদের

হাঁটুর সমস্যা কম হয়।মোটরসাইকেল
চালালে সেই মাংসপেশিগুলির
জোর বাড়ে।
২. মোটরসাইকেল চালাতে গেলে
নাড়াচড়া করে তাই অল্প গতিতে
মোটরসাইকেল চালালে পেটের
আশপাশের মাংসপেশির জোর
বাড়ে।
৩. মোটরসাইকেল চালানোর পরে
প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা পর্যন্ত শরীরের
ইনসুলিনের কার্যকারিতা থাকে।
ফলে, শরীরে ফ্যাট জমতে দেয়না।
ফলে বাড়তি ওজন ঝরানো ছাড়াও
ব্লাড সুগার লেভেল কমে। যাঁদের
টাইপ-২ ডায়াবেটিস রয়েছে,
তাঁরা এর ফলে বিশেষ ভাবে উপকৃত
হন।
৪. মোটরসাইকেল হাওয়ার বিরুদ্ধে
চালানোর ফলে লক্ষ্যণীয়ভাবে
শরীরের ক্যালোরি ঝরে।হাওয়ার
বিরুদ্ধে শরীরকে মোটরসাইকেলের
উপরে ধরে রাখার ফলে শরীরের
মাংসপেশিগুলির জোর বাড়ে।
মোটরসাইকেল চালানোর
ক্ষেত্রে ২০০ থেকে ৩০০
ক্যালোরির মধ্যে ঘোরাফেরা
করে।
৫. মোটরসাইকেলটি যদি আপনার
ঠিকঠাক ‘ফিট’ না হয়, বা
মোটরসাইকেলে বসতে অসুবিধা হয়,
তাহলে আপনার ব্যাকপেন-এর মতো
সমস্যা হতে পারে।মোটরসাইকেল
ব্যবহার করলে এবং হেলমেট পড়লে
আপনার ঘাড়ের হাড় মজবুত হয়।
৬. মোটরসাইকেল চালানোর সময়ে
রোজকার বিভিন্ন সমস্যা ভুলে
থেকে মানসিকভাবে চাঙ্গা
হওয়া যায়।