Site icon Trickbd.com

মুভি দেখতে গিয়ে দর্শক মারা গেছে এমন কিছু হরর মুভির নাম দিলাম।

Unnamed

হরর ছবি দেখতে গিয়ে ভয়ে আঁতকে ওঠা অস্বাভাবিক নয়। কার্যত সেটার জন্যই হরর ছবি দেখতে যাওয়া। কিন্তু হরর মুভি দেখতে গিয়ে মারা যাওয়ার ব্যাপারটা একটু বাড়াবাড়ি বলে মনে হয়। অনেক সময়েই হরর মুভির বিজ্ঞাপনে লেখা হয়— ‘দুর্বলহৃদয় ব্যক্তি যেন নিজের দায়িত্বে এ ছবি দেখেন’। কিন্তু তাতে কোনও হৃদরোগী হরর ম্যানিয়াক নিরস্ত হয়েছেন বলে জানা যায়নি। মাঝে মাঝে এমন গুজব রটে, অমুক ছবি দেকতে গিয়ে পাঁচজন মারা গিয়েছেন বা দশজন মারা গিয়েছেন। কিন্তু সেই সব খবরের সত্যতা নিরূপণ করতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, তাদের বেশিরভাগটাই ভুয়ো।

কিন্তু সিনমা-দর্শনের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, বেশ কয়েকটি ছবি দেখতে গিয়ে সত্যিই মারা পড়েছেন বেশ কিছু দর্শক। তবে আশ্চর্য বিষয় এই, এই ছবিগুলির সবক’টি কিন্তু হরর মুভি নয়।

দেখা যাক তার কয়েকটিকে।

• ‘দ্য কোয়াটারমাস এক্সপিরিয়েন্স’ (১৯৫৫): একটি ৯ বছরের বালক রক্তচাপের ফলে মারা যায় এই কল্পবিজ্ঞান-হরর ছবিটি দেখতে গিয়ে।

• ‘দ্য প্যাশন অফ দ্য ক্রাইস্ট’ (২০০৪): আদৌ হরর ছবি নয়। কিন্তু খ্রিস্টের উপরে নির্যাতনের দৃশ্য দেখতে গিয়ে কানসাসে ৫৬ বছর বয়স্ক পেগি স্কট মারা যান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে। এক মাস পরে ৪৩ বছর বয়স্ক ব্রেজিলিয়ান যাজক জেরাল্ড সোরেস হৃদরোগেই মারা যান।

• ‘কনজিউরিং ২’ (২০১৬): তামিলনাডুর তিরুভান্নামালাইয়ে এই ছবি দেখতে গিয়ে মারা যান এক ৬৫ বছরের ব্যক্তি।

• ‘অ্যাভাটার’ (২০০৯): জেমস ক্যামেরনের এই নয়নাভিরাম ছবিটি দেখতে গিয়ে তাইওয়ানের এক ব্যক্তি হলে অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নিয়ে গেলে জানা যায়, তিনি মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনার ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। ১১ দিন পরে ভদ্রলোক মারা যান। চিকিৎসকরা এই উত্তেজনার জন্য ছবিটিকেই দায়ী করেন।

১ঘন্টায় ১০০০ টাকা ইনকাম করতে এদিকে আসুন

Exit mobile version