আসসালামু আলাইকুম,
সকলে কেমন আছেন…??
আশাকরি সবাই ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি।আর যারা নিয়মিত ট্রিকবিডির সাথে থাকেন তাদের ভালো থাকারই কথা। কেননা,এখান থেকে আমরা প্রতিনিয়ত অনেক অজানা বিষয়গুলো জানতে ও শিখতে পারি।
আমি মোঃ শাকিল হাসান আজকের পোষ্টে স্বাগতম জানাচ্ছি।

আমরা বিভিন্ন ভিটামিন জাতীয় খাবার খেয়ে থাকি।কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই জানি না কোন খাদ্য কি পরিমান ভিটামিন আছে।

আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের তালিকাসমূহ নিয়ে

★আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি- শুটকী মাছ।
★হাড় ও দাতকে মজবুত করে- ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
★কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান- লৌহ উপাদানের জন্য।
★প্রোটিন বেশি থাকে- মসুর ডালে।
★চা পাতায় থাকে- ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।★ম্যালিক এসিড- টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে- ভিটামিন কে।

★খিটামিন সি হলো- অ্যাসকরবিক এসিড।
★তাপে নষ্ট হয়- ভিটামিন সি।
★গলগল্ড রোগ হয়- আয়োডিন অভাবে।
★মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি- আমিষের।
★আয়োডিন বেশি থাকে- সমুদ্রের মাছে।
★কচু খেলে গলা চুলকায়,কারণ কচুতে আছে- ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
★রাতকানা রোগ হয়- ভিটামিন এ এর অভাবে।
★মুখে ও জিহবায় ঘা হয়- ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
★পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন- ভিটামিন বি ও সি।

★শিশুদের রিকেটাস রোগ হয়- ভিটামিন ডি এর অভাবে।
★মিষ্টি কুমড়া- ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★মিষ্টি আলু- শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★শিমের বিচি- আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★দুধে থাকে- ল্যাকটিক এসিড।
★আয়োডিন অভাবে- গলগন্ড রোগ হয়।
★লেবুতে বেশি থেকে- ভিটামিন সি।
★আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস- ভিটামিন সি।
★সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান- দুধে।
★রক্তশূন্যতা দেখা দেয়- আয়রনের অভাবে।
★দুধের রং সাদা হয়- প্রোটিনের জন্য।
★ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম- অ্যাসকরবিক এসিড।
★প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়- অ্যামাইনো এসিড

★কচুশাকে বেশি থাকে- লৌহ।
★সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত- ৪:১:১।
★সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে- খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায়- ডাবে।
★মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে- ভিটামিন সি এর অভাবে।
★মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন- আমিষ জাতীয় খাদ্যে।
★সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায়- ভিটামিন ডি।
★ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে- অ্যালবুমিন।
★আমিষের কাজ- দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
★মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয়- দুধকে।
★কোলেস্টরল- এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
★হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন- ডি ভিটামিন।

★ভিটামিন ডি এর অভাবে- রিকেটস রোগ।
★অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন- ক্যালসিয়াম।
★মলা মাছে থাকে- ভিটামিন ডি।
★ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে- আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি ।
★শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার- খাদ্য।
★সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায়- আয়োডিন।
★সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল- পেয়ারা।

★ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি- গাজরে।
★আয়োডিন পাওয়া যায়- শৈবালে।
★আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন- ২৫০০ ক্যালরি।
★ল্যাথারাইজম রোগ- খেসারি ডাল খেলে।
★শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন- ক্যালসিয়াম।
★সহজে সর্দি কাশি হয়- ভিটামিন সি এর অভাবে।
★বিষাক্ত নিকোটিন থাকা- তামাকে।

“★যারা রিং আইডির যেকোনো কয়েন সেল দিতে চান তারা যোগাযোগ করুন ইমুঃ01987821162

আমার আগের পোষ্ট লিংকঃ
★★একাউন্ট করলেই পাবেন ৫০ টাকা, প্রতি রেফারে ২০ টাকা, সাথে রয়েছে আনলিমিটেড রেফার হ্যাক টিপস এবং পেমেন্ট প্রুফ

★★প্রতিদিন ৫০০ মিনিট ফ্রি কথা বলুন বাংলাদেশের যেকোনো নাম্বারে

সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন{{খোদাহাফেজ}}

3 thoughts on "কোন খাবারে কি আছে জেনে নিন কাজে দিবে"

  1. MD Shakib Hasan Contributor says:
    অসাধারণ পোস্ট
  2. Obaidullah Author says:
    Vai cikon( fu dila uri zai?) ami kivaba fat hbo or healthy? hobo
  3. Tech Tourist Subscriber says:
    imtiazblog.com website a proti post er jonno 10 – 50 taka deya hobe. ImtiazBlog.Com

Leave a Reply