না জানা চাঁদের কিছু রহস্য ।/
আপনারা সকলেই জানেন যে চাঁদ আমাদের এক অতি পরিচিত একটি বস্তু। ছোটবেলা থেকেই আমরা
সকলেই ‘চাঁদমামা’ কে দেখে বড় হয়েছি এবং দাদা-দাদি ও বাবা-মায়ের কাছে চাঁদের বুড়ি ইত্যাদি নানা গল্প কাহিনী শুনেছি।আগে আমাদের মা চাঁদ মামাকে দেখিয়ে খাবার খাওয়াতেন ।কিন্তু আজকের মায়েরা মোবাইলে কাটুন দেখিয়ে খাবার খাওয়ায় ।যুগ পাল্টে গেছে কিন্তু মায়ের ভালোবাসা সেইরকমই আছে ।
আপনারা সকলেই জানেন যে চাঁদ আমাদের এক অতি পরিচিত একটি বস্তু। ছোটবেলা থেকেই আমরা
সকলেই ‘চাঁদমামা’ কে দেখে বড় হয়েছি এবং দাদা-দাদি ও বাবা-মায়ের কাছে চাঁদের বুড়ি ইত্যাদি নানা গল্প কাহিনী শুনেছি।আগে আমাদের মা চাঁদ মামাকে দেখিয়ে খাবার খাওয়াতেন ।কিন্তু আজকের মায়েরা মোবাইলে কাটুন দেখিয়ে খাবার খাওয়ায় ।যুগ পাল্টে গেছে কিন্তু মায়ের ভালোবাসা সেইরকমই আছে ।
একপর্যায়ে টেলিস্কোপে চাঁদ দেখে বিজ্ঞানী গ্যালিলিও মনে করেছিলেন চাঁদে বিশাল সমুদ্র আছে এবং সে হিসেবে চাঁদের ওপর বিভিন্ন এলাকার নামকরণও করেছিলেন গ্র্যালিলিও । অবশ্য আজ আমরা জানি এসবই
মানুষের কল্পনা মাত্র, যদিও চাঁদের ‘সমুদ্র’গুলি আজও বিদ্যমান।
চাঁদে কোনও জীব নেই বা থাকতেও পারে না কারণ সেখানে বায়ু বা জল কিছুই নেই, যদিও ভারতের ‘চন্দ্রযান-1’ দ্বারা পাঠানো
জানা গেছে তীব্র বেগে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে চাঁদের উত্পত্তির মতবাদটি সর্বপ্রথম প্রণয়ন করেন চার্লস্ডা রউইনের পুত্র জর্জ ডারউইন, 1879 খৃষ্টাব্দে। তাঁর এই
ধারণার প্রধান কারণ ছিল পৃথিবী ও চাঁদের মধ্যে ঘনত্বের তফাত। তিনি জানতেন যে পৃথিবীর ঘনত্ব 5.57 এবং সে’তুলনায় চাঁদের ঘনত্ব 3.34, যা প্রায় পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরের ঘনত্বের সমতুল্য। সুতরাং পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরের উপাদান থেকে চাঁদের উত্পত্তির সম্ভাবনা একেবারে অমূলক নয়।
জর্জ ডারউইন আরও বলেন যে পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তরের কিছু অংশ ছিটকে যাওয়ার ফলেই প্রশান্ত মহাসাগরের সৃষ্টি হয়েছিল।জর্জ ডারউইনের এই মতবাদ বহুদিন ধরে মানুষ মেনে নিয়ে ছিল। কিন্তু তারপর ক্রমশঃ
বুঝতে পারা গেল পৃথিবীর
ঘূর্ণনের গতি কোনও সময়েই এত দ্রুত ছিল না যার ফলে পৃথিবীর বহিঃস্থ স্তর ছিটকে বেরিয়ে
আসতে পারে। তাছাড়া প্রশান্ত মহাসাগরের উত্পত্তি নিয়েও যথেষ্ট অনিশ্চয়তা ছিল।
জেনেনিন কিছু তথ্যা
পৃথিবীর বিষুবরেখার সঙ্গে 28.5 ডিগ্রি কোণাকুণি রয়েছে। সুতরাং জর্জ ডারউইনের ধারণা ভুল ছিল।
এবারে যদি আমরা দ্বিতীয়
সম্ভাবনাটির দিকে তাকাই তাহলে তা’তেও কিছু সমস্যা দেখতে পাব। যদি সত্যিই পৃথিবী ও চাঁদের উত্পত্তি একই উপাদান থেকে একই সংঙ্গে হয়ে থাকে তাহলে উভয়ের ঘনত্ব এক হওয়া উচিত। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। সুতরাং এ’ধারণাটিরও কোনও যুক্তি নেই। চাঁদের উত্পত্তি সংক্রান্ত তৃতীয় মতবাদটি সামনে আসে 1950 খীষ্টাব্দে। এই মতবাদ অনুসারে গ্রহাণুদের মত চাঁদও একটি স্বাধীন মহাকাশীয় পিণ্ড যা কোটি কোটি বছর আগে পৃথিবীর অভিকর্ষের টানে বন্দি হয়ে পড়ে। কিন্তু এখানেও একটা বিশাল সমস্যা আছে, বিশেষ করে চাঁদের রাসায়নিক গঠনের
ক্ষেত্রে। চাঁদের জন্ম যদি
সত্যিই অন্যান্য গ্রহাণুদের মত হয়ে থাকে তবে তাদের রাসায়নিক গঠনের মধ্যে সাদৃশ্য থাকা উচিত । যা কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় না।
তো বন্ধুরা পারলে একটা ভালো কমেন্ট করে যাবেন ।সকলে ভালো থাকবেন আর নিয়মিত ট্রিকবিডি ভিজিট করবেন ।