সকাল বেলায় যে খাবার গুলো খাওয়া উচিত নয়
সকাল বেলায় কিছু খাবার খাওয়া উচিত নয়। এগুলো আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কিছু খাবার আপনার পরিপূর্ণ পেটে না পর্যন্ত থাকলে সেগুলো আপনার পাচনতন্ত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। সেই সময় আপনি সকাল বেলায় নিম্নলিখিত খাবার গুলো না খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেনঃ
১. মিষ্টি বা চিনি বেসি খাবার যেমন সিঙ্গারা, কেক, পাস্ত্রি, বিস্কুট ইত্যাদি।
২. বাটার, চিজ বা একটি কাপ গরম দুধের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে চা বা কফি।
৩. ভাজা খাবার যেমন সবজি ফ্রাই, পাকোড়া, পাপড় ভাজি ইত্যাদি।
৪. পুষ্টিকর খাবারের পরিমাণ বেশি থাকলেও পরিমিত হয়ে থাকতে হবে।
এছাড়াও সকাল বেলায় তেলের ভরা খাবার যেমন পাকোড়া, সমোসা ইত্যাদি খাবার না খাওয়ার চেষ্টা করতে পারেন।
সকাল বেলায় যে খাবার গুলো খেলে শরীরে ক্ষতি হয়
সকাল বেলায় কিছু খাবার গুলো খাওয়া উচিত না কারণ এগুলো আপনার শরীরে ক্ষতিকর হতে পারে। কিছু খাবার আপনার পরিপূর্ণ পেটে না পর্যন্ত থাকলে সেগুলো আপনার পাচনতন্ত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। কিছু খাবার ক্ষতিকর হওয়ার কারণঃ
১. মিষ্টি বা চিনি বেসি খাবার যেমন সিঙ্গারা, কেক, পাস্ত্রি, বিস্কুট ইত্যাদি। এগুলো সকাল বেলায় খেলে আপনার শরীরে অতিরিক্ত স্যাকারিন প্রবেশ করে এবং পাচনতন্ত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে এবং শরীরে মেটাবলিজম বা পরিবহন পদ্ধতি সমস্যা হতে পারে।
২. বাটার, চিজ বা একটি কাপ গরম দুধের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে চা বা কফি। এগুলো অতিরিক্ত ক্যালোরি সরবরাহ করতে পারে এবং আপনার পাচনতন্ত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
খাবার আপনার শরীরে অতিরিক্ত গ্যাস প্রবেশ করে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে যেমনঃ
৪. উপস্থিত বাজার থেকে প্রস্তুত খাবার যেমন রুটি, পরোটা, সামোসা, মোমো ইত্যাদি যা হালকা মসলা, ফ্রেশ ফুড এবং কিছু পুষ্টিকর খাবার ছাড়াই হানিকারক মিথ্যা খাবার হতে পারে।
৫. বাসনস্থ পারফিউম বা বোম যেমন স্প্রে পরিমাণ বেশি থাকলে এগুলো আপনার শরীরে ক্ষতিকর হতে পারে এবং সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
- তাই সকাল বেলায় আপনার স্বাস্থ্যের জন্য পরিপূর্ণভাবে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা উচিত। তাদের মধ্যে ফল এবং সবজি বেশি পরিমাণে থাকতে পারে, যা আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করবে। মনে রাখতে হবে, আপনি সকালে যে খাবার গ্রহণ করবেন তা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৬. স্পাইসি খাবার যেমন আচার, পিকল, হট সস, জিংগা এবং বড়ই মসলা বিষয়টি আপনার পাচনশক্তির সাথে খেলাফ যায় এবং একটি পুরোপুরি নিরাপদ খাবার নয়।
৭. পানি পরিমাণ না থাকলে আপনার শরীরে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। তাই সকালে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
৮. ক্যাফিন এবং শরবত খাবার যেমন কফি, চা এবং সোডা আপনার শরীরে উচ্চ মাত্রার ক্যাফিন উৎস সরবরাহ করে, যা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসাবে আপনি ফল যুক্ত পানি বা হেলথি জুস পান করতে পারেন।
৯. পাকা ফলের রস দুধ বা দই বা হেলথি স্মুথি না হলে আপনার পাচনশক্তি নিম্ন হতে পারে এবং অতিরিক্ত পাচনশক্তি খরচ হতে পারে।
বিকেল বেলা কি করা উচিত যেন স্বাস্থ্য ফিটফাট থাকে
বিকেল বেলা পরিমিত পরিস্কার খাবার গ্রহণ করুন। পরিমিত মাত্রায় প্রোটিন এবং ভিটামিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করা উচিত। খাবার গ্রহণ করার সময় আপনার শরীরের প্রোটিন এবং ভিটামিনের সম্পূর্ণতা সম্পন্ন হওয়া উচিত।
যথাসম্ভব কম করে ক্যাফেইন গ্রহণ করুন। অধিক ক্যাফেইন দ্রবণ গ্রহণ করা আপনার স্বাস্থ্যকে ক্ষতি করতে পারে। সুস্থ হতে চাইলে একটি গ্লাস গরম পানি গ্রহণ করা উচিত।
বিকেল বেলা যথাসম্ভব সময় বাহিরে হাঁটুন বা ফিটনেস গিয়ার ব্যাবস্থা করুন। বিকেল বেলা হাঁটার পরিমাণ শক্তি বা ব্যায়াম করার জন্য ভাল। সুস্থ হতে চাইলে দৈনন্দিন ব্যায়াম করার পরিস্থিতি ভাল হয়।
শরীর সঠিক রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সর্বশেষ টিপস
- সঠিক ও নিয়মিত খাবার খাওয়া উচিত। প্রতিদিন সবজি, ফল, মাংস ও শস্যদ্রব্য খেতে হবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ২-৩ লিটার পানি পান করতে হবে।
- প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম করতে পারেন যেকোনো সময়, তবে সকাল বেলা বা সন্ধ্যার সময় ব্যায়াম করা ভালো।
- নিয়মিত পর্যায়ক্রম অনুসরণ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম এবং জাগরণের রুটিন অনুসরণ করতে হবে।
- প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
- নিয়মিত মেধামূর্ছা পরীক্ষা করতে হবে।
সঠিক পদস্থানঃ দিনে অনেক সময় বসে থাকা হয়। সেজন্য বসে থাকার সময় পদস্থানটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। বসার সময় কম কম বাচ্চা সমস্যা হলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
- পুরো শরীর স্থির রাখার জন্য সঠিক বস্তু সম্পর্কে খেতাব করুন। অবশ্যই সঠিক পদস্থানে বসতে হবে। আপনার শিশুকে একটি সম্পূর্ণ সঠিক মানচিত্র প্রদান করুন।
- সময়ে সময়ে হাত ও পা শক্ত করে মালিশ করুন। মালিশ দিতে আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। ভাল খাবার খাওয়া যেমন সবজি, ফল, মাংস এবং ডেয়ারি প্রোডাক্টস খাওয়া উচিত।
আশা করি আজকের আর্টিকেলের মূল উদ্দেশ্য সকালবেলা খাওয়া উচিত কিনা নিয়ম সম্বন্ধে পরিপূর্ণ ধারণা এসেছে। করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।