রাধে শ্যাম বহুল অপেক্ষাকৃত ভারতীয় চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন রাধাকৃষ্ণ কুমার এবং ইউভি কৃশন্স ও টি-সিরিজের ব্যানারে প্রযোজনা করেছেন বংশী কৃষ্ণ রেড্ডি, প্রমোদ উপ্পলাপতি ও ভূষণ কুমার।এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রভাস ও পূজা হেগড়ে। চলচ্চিত্রটি তেলুগু ও হিন্দিতে একসাথে চিত্রিত করা হয়, সঙ্গে তামিল ও মালয়ালম ভাষা ডাবিং সংস্করণ মুক্তি পেয়েছে।
মুভির স্ক্রিনশটঃ
মুক্তি পেল দক্ষিণী সুপারস্টার প্রভাস (Prabhas) খ্যাত ছবি রাধে শ্যাম (Radhe Shyam)। সাহো-র পর আবারো বড়পর্দায় আত্মপ্রকাশে নয়া স্টাইল, নয়া চরিত্রে বাহুবলি, না কোনও অংশেই এই চরিত্রের সঙ্গে বাহুবলিকে গুলিয়ে ফেলার উপায় নেই। পর্দায় রোম্যান্স আছে, স্বপ্ন আছে, ভালোলাগা-ভালোবাসার সমীকরণ আছে, আচ্ছে পাল্লা দিয়ে সাসপেন্স, সব মিলিয়ে এ যেন এক অন্য প্রভাস, যাঁকে দেখে আবারও প্রেমে পড়ল শত শত মহিলা ভক্ত। তবে এই রোম্যান্স ফ্রেমে বন্দি সেলেবের প্রতিটা ধাপে জড়িয়ে থাকে সিনেম্যাটোগ্রাফি, যা এই ছবিকে দৃশ্যায়ণের ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা অন্য স্বাদের উপস্থাপনার সুযোগ করে দিয়েছে, তবে সেক্ষেত্রে ছিল একাধিক চ্যালেঞ্জ, ছবির প্রমোশনে একাধিকবার এই প্রসঙ্গে মুখ খুলেছিলেন প্রভাস।
তাঁর কথায় করোনা পরিস্থিতির মধ্যে শ্যুট, তাই ছবির পর্দায় জনগণ দেখানো, ক্রাউড তৈরি করাটাই ছিল মূল চ্যালেঞ্জের বিষয়। তবে কোথাও গিয়ে যেন সেই ছন্দেপতন ঘটার সম্ভাবনা ছিল পূর্ণ, বর্তমানের শহরকে ১৯৭০-এর ধাঁচে সাজানো মানে বেশ কঠিন বিষয়। তবে প্রভাসের কথায়, প্রতিটা পদে প্রতিটা ধাঁচে খুব যত্নের সঙ্গে সিনেম্যাটোগ্রাফির কাজ করা হয়েছে। যদিও সেক্ষেত্রে ইউরোপের বেশ কিছু পুরোনো আর্কিটেক ভিষণরকমভাবে সাহায্য করেছে। তবে পুরোনো গাড়ি, পুরোনো ফ্যাশন, সবটাই তৈরি করা, এমন কি গ্রীনস্ক্রিনের কাজও বেশ যত্নের সঙ্গে করা হয়েছে।
আমার রিভিউঃ
সব মিলিয়ে দেখার মতো ছিলো।এক মিনিটের জন্যও বিরক্ত লাগেনি।
গোটা ছবি জুড়ে প্রভাসের মুখে একটাই সংলাপ। তাঁর হাতে নাকি কোনও লাভ লাইন নেই। রেলিশনশিপে বিশ্বাসীই নন, ফ্লার্টেশনশিপেই তাঁর আগ্রহ। এত কিছুর পরও বিক্রম প্রেমে পড়েন ডা. প্রেরণার (Pooja Hegde)। জীবনের এক কঠিন লড়াই লড়ছেন প্রেরণা। এখানেই নাকি কাহানি মেঁ ট্যুইস্ট! প্রেরণার হাতের রেখা বলছে তাঁর নাকি উজ্জ্বল ভবিষ্যত্। কিন্তু বাস্তব অন্য ইঙ্গিত দিচ্ছে।
এই ছবির জ্ঞানের বাণী কী? কোনও বিজ্ঞানই ১০০ শতাংশ অ্যাকিউরেট হয় না। গীতার বাণী আল্টিমেট। কর্ম মানুষের ভাগ্য বদলে দিতে পারে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত দীর্ঘ রান টাইম, জাস্ট ভাবুন ১৪০ মিনিট! কিন্তু গল্প আর তীরে পৌঁছাল কই! মোদ্দা কথা, উপকরণ ছিল এ-ক্লাস, কিন্তু রান্নাটা জাস্ট আধ কাঁচা করেই রেখে দেওয়া হলো।
বেশি কথা বাড়াবোনা।আপনারাই দেখে নিন।নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দিলাম।
ডাউনলোড লিংকঃ
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুনঃ
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুনঃ
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুনঃ
সব গুলো লিংক একটি আলাদা পেজ এ দেওয়া হলো।
লিংক ক্রেডিট MLWBD.
এটার পুরোটা একসাথে দেখুনঃ এখানে ক্লিক করুন
যেকোনো তুর্কি মুভি বা ইসলামিক সিরিজ দেখতে ভিজিট করতে পারেনঃ এই সাইটে