অনলাইনে নানান ভাবে টাকা আয় করা সম্ভব, অনেকে অনলাইন থেকে প্রতিমাসে ৫০,০০০ টাকার ও বেশি আয় করে,
অনলাইনে আয়ের অনেক গুলো মাধ্যম আছে,
বর্তমানে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পারবেন কম-বেশি অনেকেরই ওয়েবসাইট আছে, অনেকে অনেক কারণে ওয়েবসাইট তৈরী করে, তবে বেশিরভাগ মানুষেরই ওয়েবসাইট তৈরীর প্রধান উদ্দেশ্য টাকা আয়ের, আচ্ছা ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়?
অনেকেই গুগল এডসেন্স এর নাম শুনে থাকবেন, গুগল এডসেন্স হলো একটি এডস প্লাটফর্ম এখানে লক্ষ লক্ষ কম্পানি প্রতিষ্ঠানের এডস থাকে।
অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান তার বিজনেস আরো বাড়াতে গুগলের কাছে তার কম্পানির এডস দেই,
আমরা যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরী করি, তখন আমাদের উদ্দেশ্য থাকে যে, কিভাবে গুগল এডসেন্স পাবো?
গুগল এডসেন্স পেতে হলে কিছু নিয়ম মানতে হবে না হলে এডস পাবো না,
আমরা যখন গুগলের সেই নিয়মটি আমাদের সাইটে অনুসরণ করব, তখন আমরা গুগলকে রিকুয়েষ্ট করব তার এডসটি আমাদের সাইটে দেওয়ার জন্য, তখন গুগল এডসেন্স আমাদের সাইটটি দেখবে দেখে যদি ভালো মনে হয় তাহলে তারা তাদের এডস আমাদের সাইটে দিবে,
ঠিক তখন থেকে ইনকাম শুরু, ঐ এডস গুলোর উপর যতো ক্লিক পড়বে ততোই ইনকাম হবে,
ওয়েবসাইট থেকে আয় এবং এপস থেকে আয় করার বিষয়টি প্রায় একই, আপনি যদি নানান ধরণের এপস তৈরী করতে পারেন, আর সেই এপস যদি অনেকের মাঝে বিলিয়ে দিতে পারেন, এরপর আপনি সেই এপস এ ওয়েবসাইট এর মতো করে গুগল এডমব থেকে এডস নিতে পারবেন,
তবে গুগল এডসেন্স এ যেমন সাইট থেকে এডস দেওয়া হয়, এপস এর ক্ষেত্রে সেরকম নয়, এপস এ কোনো এপ্রূভ দরকার হবে না,
একবার এডস নিয়ে আয় করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা।
ভাবতেই অবাক লাগে যে, কিনা ইউটিউব থেকেও আয় করা সম্ভব? হুম তবে এটাই সত্যি ইউটিউব থেকেও লক্ষ লক্ষ টাকা বয় সম্ভব,
প্রথমত আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরী করতে হবে, এরপর ধীরে ধীরে সেই চ্যানেলে নানান ধরণের ভিডিও আপলোড দিবেন, তবে ভিডিও গুলো দেখতে হবে যেনো কপিকৃত না হয়, আস্তে আস্তে ভালো সাবস্ক্রাইব আনতে হবে, ভালো ওয়াচটাইম পেতে হবে,
এভাবে একদিন গুগল এডসেন্স এর নিয়মের মধ্যো যখন আপনার চ্যানেলটি চলে আসবে তখন আপনি আপনার চ্যানেলটিকে মনোটাইজ করে আয় করতে পারবেন,
বর্তমানে সবচেয়ে মজাদার ও অন্যতম একটি কাজ হচ্ছে ফ্রীলান্সিং, আর এটাতে আয় ও সবচেয়ে বেশি,
বিশ্বের নানান দেশ থেকে ফ্রীলান্সার এর নানান সাইটে তারা তাদের নানান জিনিস তৈরীর কাজ দেই,
মনে করেন, আপনার একটি ওয়েবসাইট লাগবে, এখন আপনি Freelancer.com এ এসে এই কাজটির পোস্ট দিলেন,
আমি এই কাজটি পারবো, আমি আপনি বিড করলাম যে, এতো টাকার মধ্যো কাজটি করে দিবো,
ব্যাস আপনি রাজি হয়ে গেলেন কাজটি আমাকে দিলেন আমি শেষ করে আপনাকে দেখালাম আপনি টাকা দিলেন জিনিস নিয়ে নিলেন,
ফ্রীলান্সিং করতে হলে আপনাকে অনেক ধরনের কাজ জানা থাকতে হবে,
এবার আসুন একটু বাইরের দিকে, মানে একটু সহজ ভাবে আয়ের পথ,
পিটিসি সাইট থেকে আয়,
বর্তমানে অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলোকে পিটিসি সাইট বলে আপনি চাইলে এসব সাইট থেকে ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবেন, বাংলাদেশি তৈরীই অনেক পিটিসি সাইট আছে যেখান থেকে বিকাশেই আপনি খুব সহজে দিনে মাত্র ১৫-৩০মিনিট কাজ করে প্রতি মাসে ৫০০০৳-১০,০০০৳ আয় করতে পারবেন,
তবে পিটিসি সাইটে আয় করতে হলে বিনিয়োগ করতে হয়,
এরপর সেখান থেকে টাকা আয় করতে হয়,
আপনারা চাইলে টুইচবিডি থেকে আয় করতে পারেন, টুইচবিডি একটি পিটিসি সাইট,
এখানে ৫০০৳ বিনিয়োগ করতে হবে, এরপর প্রতিদিন ৩০৳+ আয় করতে পারবেন, তাছাড়া প্রতি রেফারে ১০০৳
মাত্র ১০০৳ হলেই বিকাশে নিতে পারবেন,
আরনিং এপস থেকে আয়,
আমার মনে হয় এখানের অনেকেই নানান আরনিং এপস এ কাজ করেছে,
আমরা প্লে স্টোরে অথবা অন্য কোথাও নানান ধরণের ইনকামের এপস পেতে পারি যেসব এপস থেকে প্রতিদিন এডস দেখে ১০৳-৫০৳ আয় সম্ভব,
নানান সাইট থেকে আয়,
শুধু যে, এই কয়টা সাইট তাই নয়, অনলাইনে হাজার হাজার সাইট এপস আছে যেগুলো থেকে নানান ভাবে টাকা আয় করা সম্ভব,
লিংক সর্ট করে নানান সাইট থেকে আয় করা যায়, আপনি কোথাও কোনো লিংক দিলে লিংক সর্ট করে লিংকটা শেয়ার করেও আয় করা সম্ভব,
নানান সাইটে রেফার করে আয় করা যায়,
নানান সাইটের পুরোনো নতুন জিনিস বিক্রি করে দিয়ে আয় করা যায়,
মূল কথা,
শুধু একটু চেষ্টা করুন, ইনশাআল্লাহ আপনিও পারবেন অনলাইনে টাকা আয় করতে, খুব একটি কঠিন কাজ নয় অনলাইনে টাকা আয়,
সৌজন্যেঃ টুইচবিডি ডট কম,
আপনি কি অনলাইনে পিটিসি সাইট থেকে টাকা আয় করতে চান?
তাহলে এখনি চলে আসুন টুইচবিডি ডট কমে,
মাত্র ৫০০৳ বিনিয়োগ করতে হবে,
প্রতিদিন ৩০৳+ ইনকাম ১৫মিনিটে,
প্রতি রেফারে ১০০৳ টাকা,
মাত্র ১০০৳ হলেই বিকাশ নিতে পারবেন,
রেফার কোডঃ Baijit