আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন বন্ধুরা, আশা করি সবাই ভালো আছেন।আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহর রহমতে আমিও খুবই ভালো আছি,বরাবরের মত আবারো নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম, আশা করি আপনাদের একটু হলেও উপকারে আসবে। তো চলুন আর কথা না বাড়িয়ে চলে যায় মূল পোস্টে।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিভাবে ও কোন কোন উপায়ে টাকা আয় করা যায় বাংলাদেশে এই ব্যাপারটি সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিগত কয়েক বছর ধরেই এদেশের হাজার হাজার মানুষ ইন্টারনেটে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে নিজেকে ও দেশকে স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অনলাইনের কাজের ধরণ ও চাহিদা প্রতিনিয়ত পরিবর্তণশীল, আবার কিছু কিছু কাজের জন্য বিনিয়োগও করতে হয় অনলাইনে। ২০১৮ তে অনলাইনে আয় কিভাবে করতে হবে বা কোথায় কাজ করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে তা নিয়ে চিন্তার যেন শেষ নেই।
অনলাইনে আয়ের জন্য দক্ষতা থাকা জরুরী। আর অনলাইন কাজের ব্যাপ্তি যেভাবে বিস্তৃত হয়ে উঠছে তাতে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে তৈরী করে নিতে না পারলে ভিড়ে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভবনাটাই বেশি। তাই সময়োপযোগী কাজের দক্ষতা অর্জন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে তৈরী করে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। মনে রাখতে হবে ইন্টারনেটে একদিকে যেমন কাজের কোন অভাব নেই, অপরদিকে কাজ করার যোগ্য ব্যক্তিরও চাহিদার শেষ নেই। আবার এটিও সত্যি যে, সবার পক্ষে সব কাজের জন্য নিজেকে তৈরী করা সম্ভবপর নয়। তাই আজকের এই পোষ্টে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হবে এমন কিছু কাজ সম্পর্কে যা আপনারা সহজেই ঘরে বসে করতে পারেন।
২০২০ তে অনলাইনে আয় নতুন বছরের সাথে সাথে অনলাইনেও যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন কাজ। খুলে গেছে উপার্জনের নতুন হাজারও দুয়ার। এর মধ্যে যে কোন একটি হতে পারে আপনার জন্য কাংখিত কাজ, যা আপনি ঘরে বসেই খুব সহজেই করতে পারবেন, তাও আবার কোন প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই। তবে এর মানে ভাববেন না যে ইন্টারনেট, কম্পিউটার বা স্মার্টফোন ছাড়াই আপনি এগুলো করে ফেলবেন। বিনিয়োগ ছাড়া বলতে এখানে বোঝানো হয়েছে এমন কিছু কাজের কথা যা করতে অনলাইনে কোন প্রকার বিনিয়োগের প্রয়োজন নেই। তো চলুন পরিচিতি হয়ে নেই এমন কিছু কাজের সাথে যার মাধ্যমে আপনি 2020 তে অনলাইনে আয় করতে পারবেন কোন প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই। নিচে কাজগুলির নাম প্রথমে ক্রমিক অনুসারে উল্লেখ করে পরবর্তীতে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
বিজ্ঞাপন দেখুন আর আয় করুন অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে যে কত টাকা আয় করা সম্ভব তা সম্পর্কে অনেকেরই বিশদ কোন ধারণা নেই। আবার যাদের রয়েছে তাদের জানার ভেতরেও রয়েছে সঠিক তথ্যের ঘাটতি। ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপনদাতার সংখ্যা এতই বেশি যা শুনলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। তবে খুব সহজে এটা বলতে পারি যে, বর্তমানে ইন্টারনেটে বিজ্ঞাপন দেয় না এমন কোম্পানীর সংখ্যা নেই বললেই চলে। এই কোম্পানীগুলি তাদের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষের দোরগোড়ায় তাদের তথ্য ও কার্যক্রমের তথ্য পৌছে দিতে চায়, আর তার জন্য কোম্পানীগুলি এতটাই আগ্রহী যে এ কাজে তারা অর্থ ব্যয় করতেও পিছ পা হয় না। ইন্টারনেটে এমন বিভিন্ন ওয়েবসাইট আছে যারা এসব কোম্পানীর কাছ থেকে তাদের বিজ্ঞাপন জনসাধারণকে দেখানোর জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়ে থাকে এবং পরবর্তীতে তারা ঐ সব বিজ্ঞাপন দেখার জন্য তাদের লভ্যাংশ থেকে বিজ্ঞাপনটি যে দেখছে তাকেও কিছু অর্থ প্রদান করে থাকে। তবে এক্ষেএে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট বাছাই করারও একটা ব্যাপার থেকে যায়। তাই কোন ওয়েবসাইটে এ ধরনের কাজ শুরু করার আগে সাইটটি সম্পর্কে বিস্তারিত খোঁজ নেওয়া আবশ্যক। ClixSense, NeoBux, PrizeRebel, Paidverts এই ওয়েবসাইটগুলি থেকে প্রাথমিক ভাবে কাজ শুরু করলে ভালো ফলাফল পাবেন।
আর্টিকেল লিখে আয় করুন আপনি যদি সৃজনশীল মনের মানুষ হয়ে থাকেন বা আপনি যদি লেখার প্রতি আগ্রহী হয়ে থাকেন তবে আপনার এই শখটি হয়ে উঠতে পারে আপনার জন্য আদর্শ একটি পেশা। বর্তমানে অনলাইনে কয়েক হাজার এমন ওয়েবসাইট রয়েছে যারা আপনাকে আপনার লেখার বিনিময়ে পারিশ্রমিক প্রদান করবে। আর লেখার মান যদি ভালো হয় তাহলে খুব দ্রুতই আপনি ক্লায়েন্টদের চোখের মণি হয়ে উঠবেন। কন্টেন্ট তৈরীর ক্ষেত্রে ব্লগিং এবং ভিডিও কন্টেন্ট বানানোর মধ্যে অনেকেই দ্বিধায় পড়ে যান। আপনি জেনে অবাক হবেন যে, ইন্টারনেটে যে কোন কাজের চেয়ে আর্টিকেল লেখা অনেক বেশি লাভজনক। অনেকে আবার ভাবতে পারেন যে আমি নতুন বা আমি ইংরেজী পড়ে বুঝতে পারলেও সাজিয়ে লিখতে পারি না, তাহলে আমি কি করতে পারি? আমি বলবো কোন দরকার নেই ইংরেজীতে লেখার। বর্তমানে গুগল এ্যাডসেন্স বাংলা ভাষার ওয়েবসাইট এপ্রুভ করার ফলে বাংলা ভাষায় যারা আর্টিকেল লিখতে আগ্রহী তাদের জন্য বড় একটি সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গেছে। কি ভাবছেন? কোথায় কাজ করবেন তাই না? চিন্তার কোন কারণ নেই আপনি ইচ্ছা করলে টেক ট্রেইনিতে আর্টিকেল লিখে জমা দিতে পারেন। বাংলাদেশের অন্যান্য ওয়েবসাইটের থেকে টেক ট্রেইনি আপানাকে দিচ্ছে সম্মানজনক একটি সম্মানী। যা যে কোন আর্টিকেল রাইটারকে উৎসাহিত করতে যথেষ্ট। তাছাড়া কিভাবে লিখবেন, কিভাবে ছবি সম্পাদনা করবেন, কিভাবে রেজিষ্ট্রেশন করবেন এবং পোষ্ট কিভাবে লিখলে তা মানসম্মত হবে এবং কিভাবে আপনি সেটি প্রকাশের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করবেন তারও রয়েছে বিস্তারিত বর্ণনা। এছাড়া, টেক ট্রেইনির অফিশিয়াল ইউটিউব চ্যানেলেও পাওয়া যাবে আর্টিকেল লেখা থেকে শুরু করে সাবমিট করা পর্যন্ত সব কিছুর ভিডিও টিউটোরিয়াল। এই ওয়েবসাইটের বাংলায় আর্টিকেল লিখুন বিকাশে পেমেন্ট নিন আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন আর শুরু করে দিন ইন্টারনেটে বাংলা আর্টিকেল লিখে আপনার আয়ের নবযাত্রা।
ইন্টারনেট সার্ভে করে আয় একটি কোম্পানীর অগ্রগতির জন্য তাদের সম্পর্কে ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ কি ভাবছে এটা জানা অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। এর ফলে নিজেদের অভ্যন্তরীণ ত্রুটি গুলো শুধরে নিয়ে নেয়া যায় একদিকে, অন্যদিকে এর ফলে তাদের পণ্য বা সেবার বিক্রিও বেড়ে যায় বহুগুনে। এজন্য এসব কোম্পানীগুলি গ্রাহক পর্যায় থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষকের মতামত পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরণের সার্ভে করিয়ে থাকে। সার্ভের মূল উদ্দেশ্যই হলো একটি কোম্পানীর বর্তমান বাজারে প্রতিচ্ছবি কিরুপ তা পরিষ্কার করা। আর আপনি জেনে অবাকই হবেন যে এসব সার্ভে কাজের জন্য কোম্পানীগুলো ভালো পরিমাণে অর্থ ব্যায় করে থাকে। আপনিও ইচ্ছা করলে এ ধরণের কোম্পানীর সার্ভে কাজগুলি করে আয় করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রেও সাবধান থাকাটা জরুরী। কারণ ইন্টারনেটে এ ধরণের সার্ভে কাজ পাওয়ার মত হাজার হাজার ওয়েব সাইট থাকলেও হাতে গোনা মাত্র কয়েকটি ওয়েবসাইট আছে যারা সৎভাবে পেমেন্ট করে থাকে। তাই সাবধান না হয়ে কাজ করলে লাভের বদলে প্রতারিত হবার সম্ভবনাটাই বেশি থাকবে।
ক্যাপচা পূরণের কাজ ক্যাপচা পূরণের কাজের সাথে পরিচিত নয় এরকম মানুষ মনে হয় পাওয়া কঠিন। যারা ইন্টানেরট কাজ করতে চান, প্রাথমিকভাবে নিজেদের আর্থিক চাহিদা পূরণের জন্য ক্যাপচা পূরণের কাজটি তাদের জন্য আদর্শ। তবে আমরা অনেকেই জানি না যে, আমরা যে ক্যাপচাগুলি পূরণ করি সেগুলি আসলে কি কাজে লাগে। পুরো বিশ্বে অসংখ্য কোম্পানী রয়েছে যারা বিভিন্ন জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে নিজেদের অ্যাকাউন্ট তৈরীর মাধ্যমে তাদের কোম্পানীর প্রচার করতে চান। কিন্তু এ অ্যাকাউন্টের সংখ্যা নেহাত যে কম তা নয়। যার কারণে ওইসব কোম্পানীগুলো এক ধরণের বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করে যা তাদের জন্য বিভিন্ন জনপ্রিয় ওয়েবসাইটে একাউন্ট তৈরীর কাজ করে থাকে। কিন্তু এখানে সমস্যা হচ্ছে বর্তমানে প্রতিটি ওয়েবসাইটেই অ্যাকাউন্ট তৈরীর ক্ষেত্রে ক্যাপচা পূরণ করতে হয় যা সফটওয়্যারগুলিকে অটোম্যাটিক অ্যাকাউন্ট তৈরীতে বাধা দিয়ে থাকে। ফলে, এ সমস্যা সমাধানের জন্য সফটওয়্যার অ্যাকাউন্ট তৈরীর সময় যখন কোন ক্যাপচা পায় তখন সেটি ক্যাপচা সার্ভারে প্রেরণ করে থাকে যা আপনার সামনে এসে উপস্থিত হয় এবং সেটি আপনি সফটওয়্যারের হয়ে পূরণ করেন এবং কোম্পানী এর জন্য আপনাকে অর্থ প্রদান করে থাকে। ক্যাপচা পূরণের কাজে সাধারণ প্রতি হাজারের ভিত্তিতে অর্থ প্রদান করা হয়। আপনার যদি টাইপিং এর গতি ভালো হয়ে থাকে তাহলে ক্যাপচা পূরণের মাধ্যমে আয় করা সম্ভব ।
ব্লগিং থেকে আয় হল সময়ে অন্যের কাজ করে অর্থ উপার্জনের চাইতে নিজের জন্য কাজ করে প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করার প্রবণতা ফ্রিলান্সারদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আর এক্ষেত্রে ব্লগিং হলো সবচেয়ে আদর্শ উপায়। একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ব্লগ তৈরী করে সেটিতে নিয়মিত পোষ্টিং এবং কন্টেন্ট মার্কেটিং করে খুব ভালো মানের প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করা সম্ভব। ব্লগিং এর সবচেয়ে ভালো দিকটি হচ্ছে যে, আপনি যদি ঘুমিয়েও থাকেন তাহলেও আপনার ব্লগ থেকে টাকা আসতে থাকবে। তবে ব্লগিং এর জন্য কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বিশদ জ্ঞান থাকাটা আবশ্যক। কারণ মানুষ যদি আপনার ব্লগে এসে উপকৃত না হয় তাহলে আপনার ব্লগের বাউন্সরেট অনেক বৃদ্ধি পাবে এবং আপনিও কাঙ্খিত ইনকামটি পাবেন না। এজন্য আগে সিদ্ধান্ত নিন যে, কোন বিষয়ে আপনি ব্লগ তৈরী করতে চান। তারপর একটি ডোমেইন আর হোষ্টিং নিয়ে শুরু করে দিন। কিছু দিন যাওয়ার পর অ্যাডসেন্স বা যে কোন অ্যাড মিডিয়াতে আবেদন করুন। আর সেটি এপ্রুভ হয়ে যাওয়ার পর আপনার ওয়েবসাইটে অ্যাড বসান। মনে রাখতে হবে ব্লগিং এর ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন পাওয়ার চাইতে ভিজিটর যাতে বেশি উপকৃত হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ যদি আপনার ব্লগে ভিজিটর না আসে বা এসেও চলে যায় তাহলে ব্লগ থেকে আশানুরুপ ফল পাওয়ার চেয়ে হাতাশা পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
ইউটিউব থেকে আয় অনেকে ভাবেন যে, ইউটিউবার হওয়ার জন্য অনেক অর্থ খরচ করতে হয়, এ ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। বর্তমানে সবার কাছেই একটি স্মার্টফোন রয়েছে, যার ক্যামেরা নেহাতই খারাপ নয়। মজার ব্যাপারটি হচ্ছে, আজকে যারা সফল ইউটিউবার তাদের অধিকাংশই কোন খরচ না করেই প্রথম পর্যায়ে ইউটিউবিং শুরু করেছে। তাই একবারে ষ্টুডিও দিয়ে শুরু করার চিন্তা না করে আপনার স্মার্টফোনটি দিয়ে ভিডিও শুট করে আপলোড করুন এবং প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করতে থাকুন। ভিডিওতে ভিউ কম আসলে মন খারাপ করবেন না, কারণ এক দিনে কেউ বড় ইউটিউবার হয় না। সময়ের সাথে সাথে আপনার চ্যানেল বড় হতে থাকবে এবং ভিউও বাড়তে থাকবে। ইউটিউবে যে শুধু অ্যাড প্রদর্শনেই ইনকাম জেনারেট হয় তা কিন্তু নয়। অ্যাড ছাড়াও ইউটিউব থেকে ইনকাম করার মত হাজারও পদ্ধতি রয়েছে। তাই ধৈয্য সহকারে কাজ করুন, ফল পাবেন।
সবশেষে বলা যায় যে, ২০১৮ তে অনলাইনে আয় করার বেশ কিছু উপায় সম্পর্কে জেনেছেন, এখন কাজ শুরু করুন। এর বাইরেও ইন্টারনেটে অর্থ আয়ের অগণিত পথ রয়েছে। কিন্তু সঠিক জ্ঞান ও প্রশিক্ষণের অভাবে আমরা এই অর্থ উপার্জন করতে পারি না। আবার অনেকেরই আর্থিক সমস্যা থাকে, যার ফলে প্রাথমিকভাবে ইনকাম না করতে পারলে তারা হতাশার শিকার হন এবং কাজ ছেড়ে দেন। ইন্টারনেট থেকে অর্থ উপার্জন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই যে কাজটি শুরু করেছেন তা ধৈর্য্য সহকারে করতে হবে এবং হাল ছেড়ে দিলে চলবে না। কারণ সবকিছুরই ভালো ফলাফল আসার জন্য সময়ের প্রয়োজন। আপনি যদি মনে করেন যে, আমি আজকে কাজ শুরু করে আগামিকাল থেকেই আমার অর্থ আসা শুরু করবে তাহলে এ জগৎটি আপনার জন্য নয়। তাই আগে আপনি যেটি ভালোভাবে করতে পারবেন সেদিকে লক্ষ্য করে কাজ নির্ধারণ করুন।
আজ আর নয়। আমার লেখাতে কোন ভুল থাকলে ক্ষমা করে দিবেন। পোস্ট টি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি লাইক দিবেন,পজিটিভ কমেন্ট করে author দের উৎসাহিত করবেন,পোস্টে কিছু না বুঝতে পারলে কমেন্ট করে জানাবেন , আমি চেষ্টা করবো সাথে সাথেই সমাধান দিতে,আর একটি কথা আজেবাজে কমেন্ট করে author দের পোস্ট করার মানসিকতা নষ্ট করে দিবেন না কারন একটি পোস্ট লিখতে কতটা কষ্ট হয় সেটা একজন পোস্ট রাইটার ই ভালো করে বোঝেন। মনোযোগ দিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।,খোদা হাফেজ