Site icon Trickbd.com

অনলাইন থেকে ইনকাম করার সহজ ও জনপ্রিয় উপায় সমূহ 2021।

Unnamed

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। অনলাইন থেকে ইনকাম করার নানা রকম উপায় রয়েছে। এই উপায়গুলো কাজে লাগিয়ে অনেকেই অনলাইন থেকে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করছে। আপনিও চাইলে অনলাইন থেকে এই মাধ্যম গুলো কাজে লাগিয়ে ইনকাম করতে পারেন।

অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় সমূহ 2021

বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করার নানা রকম উপায় রয়েছে। আপনি চাইলে যে কোন মাধ্যম সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। এমন কিছু অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় নিয়ে আজকে আমি আলোচনা করব। যদি আপনি অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন। আশা
করি অনলাইন থেকে ইনকাম করার কিছু উপায় সমূহ সম্পর্কে জানতে পারবেন বিস্তারিত।

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম?

ইউটিউব থেকে ইনকাম: ইউটিউব হল সারা বিশ্বের বড় প্ল্যাটফর্মের একটি। ইউটিউবে নানা রকম ভিডিও আপনি খুব সহজেই পেয়ে যাবেন। কিন্তু আপনি কি জানেন? ইউটিউব এর এই ভিডিও গুলো কোথা থেকে আসে? ইউটিউব এর এতরকম সব ভিডিও আপনার আমার মত লোকেরাই ইউটিউবে আপলোড করে।

আপলোড করে তাদের লাভ কি হয় সেটা জানেন কি? ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়? হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই ধরেছেন! ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়। এমনকি যে সমস্ত ভিডিও ইউটিউবে রয়েছে সেই ভিডিওগুলো থেকেও অনেক লোকেরা টাকা ইনকাম করে।

তাই আপনিও চাইলে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন ইউটিউব থেকে। ইউটিউবে কাজ করার জন্য আপনার ভিতর থাকতে হবে, পরিশ্রম, ধৈর্য, সহ্য, নিত্যনতুন, ডেডিকেশন ইত্যাদি। এই গুণগুলো আপনার ভিতরে থাকলে অবশ্যই আপনি ইউটিউব থেকে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম শুরু করবেন: ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য,আপনাকে সর্বপ্রথম ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তারপর ওই চ্যানেলে মানুষের উপকারী বা শেখানো বা প্রয়োজনীয় বা দরকারি এই ধরনের ভিডিও আপলোড করতে হবে। যেন আপনার তৈরীকৃত ভিডিও মানুষ দেখে।

যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে গত 12 মাসের ভিতরে 1000 সাবস্ক্রাইব এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম কমপ্লিট হবে। তখন আপনি আপনার চ্যানেল মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। মনিটাইজেশন হল অনুমোদন নেওয়া। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এর সাথে যুক্ত হওয়া। আপনার ইউটিউব চ্যানেল আবেদন পাঠালে তারা রিভিউ করে দেখবে। তারপর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে অনুমোদন দিয়ে দিবে।

ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রাম এর অনুমোদন পেয়ে গেলে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন। তবে ইউটিউবে কাজ করার জন্য বিভিন্ন নিয়ম নীতি এবং গাইডলাইন রয়েছে। এই গাইডলাইন গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনার ইনকাম করার জন্য ইউটিউব থেকে। তাদের নিয়মকানুন না মেনে কাজ করলে আপনার একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে।

সর্বোপরি অবশ্যই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে তাদের নিয়ম নীতি ও গাইডলাইন মেনে কাজ করতে হবে। তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে আয়?

ফ্রিল্যান্সিং করে আয়: আপনারা হয়তো ফ্রিল্যান্সার এই নামটি শুনে থাকবেন। এক সময় বাংলাদেশকে কেউ চিনত না। বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশ হওয়ার অন্যতম ভূমিকা পালন করেছে ফ্রিল্যান্সাররা। এমনকি ফ্রিল্যান্সিং করে বাংলাদেশকে এখন প্রায় সকল দেশের লোকেরা চেনে। বাংলাদেশি অনেক ফ্রিল্যান্সাররা প্রতি মাসে প্রায় লক্ষ টাকা এর উপরে টাকা ইনকাম করছে। আপনিও চাইলে ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে।

ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আপনার যে দক্ষ গুলো অর্জন করতে হবে: গ্রাফিক্স ডিজাইনিং (Graphics Design), হতে পারে ফটো এডিটিং (Photo Editing), হতে পারে ওয়েব ডিজাইনিং (Web Design), ওয়েব সাইট মেকিং (Website Making), কপি রাইটিং (Copywriting), কন্টেন্ট রাইটিং (Content Writing), লোগো ডিজাইন (Logo Design), ইত্যাদি। এগুলোর যেকোনো একটি দক্ষতা অর্জন করে আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন।

গুগোল এ প্রায় অসংখ্য ওয়েবসাইট রয়েছে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য। তারমধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট গুলো হল freelancer.com, upwork.com, fiverr.com এই ওয়েবসাইট গুলোতে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। যদিও প্রথম দিকে আপনাকে অনেকটা কষ্ট করতে হবে।

আপনি যদি না পারেন তাহলে বারবার চেষ্টা করতে থাকবেন। দেখবেন যে এক সময় আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন ফ্রিল্যান্সিং করে। আপনারা চাইলে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম?

আফিলিয়েট মার্কেটিং: আপনারা হয়তো জানেন যে অনলাইন থেকে প্রায় সব রকমই পণ্য অর্ডার দেওয়া হয়।অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার কোন বিকল্প নেই।আপনারা যদি চান তাহলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল: তাদের কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলি বিক্রি করে দেওয়া অন্যদের কাছে। আপনি ফেসবুকে অথবা যে কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে বড় একটি গ্রুপ খুলে সেখানে এই কাজটি করতে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার প্রায় হাজার হাজার প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।

সেখানে যুক্ত হয়ে আপনারা চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করে দিতে পারেন আজ থেকেই। অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে সহজ মাধ্যম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম। তারা যে প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করতে চাই তার জন্য আপনাকে শর্টকাট দিবে এই লিঙ্কে ক্লিক করে শত লোক পণ্য অর্ডার করবে ততো আপনার কমিশন আসবে।

এক এক রকম পণ্যের জন্য এক একরকম কমিশন আপনার একাউন্টে যোগ হবে।নির্দিষ্ট পরিমাণে এমাউন্ট হলে ওই অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার টাকা উত্তোলন করে নিতে পারবেন খুব সহজেই। অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম এই মাধ্যমটা বেছে নিতে পারেন।

অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার হয়ে ইনকাম?

অ্যাপ্লিকেশন ডেভলপার: প্লে স্টোরে হাজার ধরনের অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। আপনি যদি গেম খেলতে পছন্দ করেন তাহলে হয়তো প্লে স্টোর থেকে গেম ডাউনলোড করেন। অথবা আপনার প্রয়োজনীয় একটি অ্যাপ্লিকেশন সেটাও কিন্তু প্লে স্টোর থেকে আপনি ডাউনলোড করেন কি তাইনা?হ্যাঁ ভাই আমি নিজেও প্লে স্টোর থেকে নানা ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করি আমার প্রয়োজনে।

প্লে স্টোরে আপনি যেকোন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন প্রায় সব পেয়ে যাবেন। আপনি কি জানেন এই অ্যাপ্লিকেশন কোথা থেকে আসে? আপনার আমার মত লোকেরাই অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপ করে প্লে স্টোরে পাবলিশ করে। প্রশ্ন আশায় স্বাভাবিক প্লে স্টোরে পাবলিশ করে কি লাভ? প্লে স্টোরে পাবলিশ করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন?

হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক শুনেছেন প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন পাবলিশ করে ইনকাম করা যায়।তার জন্য আপনাকে ডেভলপার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি একবার ডেভলপার হয়ে যেতে পারেন তাহলে আপনার আর দেখে কে। মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী এবং দরকারি অ্যাপ্লিকেশন আপনি প্লে স্টোরে পাবলিশ করে খুব সহজেই প্লে স্টোর থেকে ইনকাম করতে পারেন।

প্লে স্টোরে আপনি পেড মেম্বারশিপ নিয়ে আপনার অ্যাপ্লিকেশনগুলো পেইড আকারে প্লে স্টোরে দিয়ে আপনি হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনারাতো জানেনই প্লে স্টোরে কত রকম অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে। যেগুলো আপনার আমার প্রয়োজন নেই প্লে স্টোরে রয়েছে। তাহলে ভাবুন তো কত লোক প্লে স্টোরে কাজ করে অনলাইনে ইনকামের জন্য। তাই আপনিও চাইলে প্লে স্টোরে অ্যাপ্লিকেশন ছেড়ে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন খুব সহজেই।

ফেসবুক থেকে অনলাইনে ইনকাম?

ফেসবুক থেকে আয: আপনার-আমার অনলাইনের সময় হয়তো ফেসবুকে বেশি হয়ে থাকে। ফেসবুক হল সারা বিশ্বের সবচেয়ে বড় যোগাযোগ মাধ্যম। আমরা চাইলে ফেসবুকে সারাবিশ্বের খোঁজখবর সহ তাদের সাথে কথা বলতে পারি ইচ্ছামত। ফেসবুকে হয়তো আপনি নানারকম গ্রুপ অথবা নানারকম পেজ দেখেছেন।

এককথায় ফেসবুকে আপনি ইউটিউব এর মত হাজার রকমের ভিডিও হয়তো বা দেখেছেন। আরে ভাই আমি নিজেও দেখেছি। আপনি কি জানেন এই ভিডিও আপলোড করে হাজার হাজার টাকা ইনকাম সম্ভব। এবং বর্তমানে খুব সহজে আপনি ফেসবুকে একটি পেজ তৈরি করার পর ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন।

পেজ থেকে ইনকাম শুরু কখন: ফেসবুক থেকে পেজের মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য দুইটা পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। এক হল ফেসবুক পেজ তৈরি করে সেখানে ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল লিখে আয় করা। দ্বিতীয় হল ফেসবুকের পেজে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করার মাধ্যমে আয় করা। তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সহজ হিসেবে ভিডিও আপলোড করে আয় করা খুবই জনপ্রিয়।

আর চাইলে আপনিও ফেসবুকে ভালোভাবে একটা পেজ তৈরি করার পর সেখানে নিজের ভিডিও মানুষের উপকারী দরকারি আপলোড করে আয় করতে পারবেন। ফেসবুকে পেজ তৈরি করার পর যখন আপনার ফেসবুক পেজে 10 হাজার ফলোয়ার হবে বা আপনার ভিডিও দেখতে চাইবে তখন আপনি ইনকাম করতে পারবেন। পেজ থেকে ইনকাম করার শর্তাবলী:

আপনি যদি পেজ থেকে ইনকাম শুরু করতে চান তাহলে ফেসবুকের কিছু শর্ত রয়েছে। এই শর্তগুলো পূরণ করে আপনি আপনার ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম শুরু করতে পারেন।
যেমন

১: গত দুই মাসের ভিতরে 10 হাজার ফলোয়ার।

২: 30 হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম।

৩: প্রত্যেকটা ভিডিও তিন মিনিটের উপরে।

সাধারণত এই শর্তগুলো পূরণ করে আপনি খুব সহজেই ফেসবুক পেজ থেকে অনুমোদন নিতে পারবেন। অর্থাৎ মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। আপনার পেজটি মনিটাইজেশন হলেই আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।তবে অবশ্যই পেজ থেকে ইনকাম করার পূর্বে তাদের নিয়মিত গাইডলাইন সম্পর্কে জেনে কাজ শুরু করবেন।

ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম করার জন্য তাদের শর্তাবলী ও নিয়ম-নীতি গাইডলাইন এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা তাদের নিয়মিত গাইডলাইন মেনে কাজ করলে আপনি এখান থেকে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনি ফেসবুক থেকে চাইলেও অনলাইনে আয় করতে পারেন।

তাই বলে ভাববেন না ফেসবুক থেকে শুধু ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করা যায়।ফেসবুক থেকে আরো নানা ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে আয় করা যায় ঠিক আছে। আপনার ইচ্ছানুযায়ী আপনি ফেসবুক থেকে অনলাইনে আয় করতে পারেন।

ওয়েবসাইট তৈরি করে অনলাইনে ইনকাম

ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম: আপনারা হয়তো আমার এই আর্টিকেলটি একটা ওয়েবসাইটে দেখতে পারছেন। আপনি কি জানেন এই ওয়েবসাইট থেকে টাকা ইনকাম সম্ভব। এমনকি আপনি চাইলেও একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারেন।

বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট তৈরি করে ইনকাম পুরাতন হলেও অনেকটাই জনপ্রিয়। ওয়েবসাইট তৈরি করে প্রায় মাসে মাসে লাখ টাকার উপরে ও ইনকাম সম্ভব। এমনকি আপনি জেনে অবাক হতে পারেন যে, বর্তমানে একটি ওয়েবসাইট ফ্রিতে খুলে নিতে পারেন খুব সহজে। আপনি চাইলে ফ্রিতে ব্লগস্পট থেকে খুব সহজে ফ্রিতে একটি ওয়েবসাইট খুলে নিতে পারেন।

সেখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত মানুষের দরকারি ও প্রয়োজনীয় কিছু ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত দিবেন। যাতে প্রতিনিয়ত আপনার ওয়েবসাইট অন্যরা ভিজিট করে। তাহলে আপনি এই ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

সাধারণত ওয়েবসাইট থেকে একভাবে ইনকাম করেনা। ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন ধরনের মাধ্যম রয়েছে। যেমন অন্যের বিজ্ঞাপন দেখে নিজের ইনকাম। অথবা আপনি চাইলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে পারেন। তাছাড়া দেখবেন আমাদের বাংলাদেশের হাজার রকমের ওয়েবসাইট রয়েছে।

ওই ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত লক্ষাধিক মানুষ ভিজিট করে। কেন তারা ওই সাইটে ভিজিট করে? তাদের দরকারি হয়তো প্রয়োজন বা ভালো লাগে তাই। তাই তারা প্রতিনিয়ত ঐসকল ওয়েবসাইটের আসে। আপনার একটি পরিকল্পনা করে সুন্দর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে। মানুষের উপকারের কথা ভেবে বা মানুষের দরকারি এই কথা ভেবে একটি ওয়েবসাইট এখনি খুলে নিন।

এবং ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম শুরু করে দিন। ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম শুরুটা অনেক কঠিন হতে পারে। না পারলে চেষ্টা করতে থাকুন দেখবেন এক সময় হয়ে যাবে। এক সময় আপনি সফল হয়ে যেতে পারেন ওয়েবসাইট তৈরি করেই। তাই আপনি চাইলে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।

সর্বোপরি বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলটি এ পর্যন্তই। আর্টিকেলটি কেমন লাগলো আপনাদের কাছে সেটা অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন আশা করি! আর আমার আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা করে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি,,, আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু।