ব্যবসা একীভূত করতে এককালীন কয়েকশ কোটি টাকা ফি দিতে হবে মোবাইল ফোন অপারেটর রবি-এয়ারটেল কোম্পানিকে। তরঙ্গ হস্তান্তরসহ নানান বিষয়ে এ ফি নেয়া হবে।
এমন সুপারিশ রেখে একীভূতকরণের বিষয়টি অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দপ্তরে একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে এ প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে বলে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বাংলামেইলকে নিশ্চিত করেছেন।
সূত্র জানায়, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) দুই অপারেটর একীভূত করার বিষয়ে একটি মূল্যায়ন প্রস্তাব গত মাসে টেলিযোগাযোগ বিভাগে পাঠানো হয়। বিটিআরসির প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করে এর সঙ্গে নিজেদের মতামত যুক্ত করে তা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।
একীভূতকরণের ফি সম্পর্কে জানতে চাইলে টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ভারতসহ অন্যান্য দেশের একীভূতকরণের উদাহরণ ঘেটে দেখা গেছে, ক্ষেত্র বিশেষে ৫শ থেকে ৬শ কোটি টাকার মতো ফি নেয়া হয়। তরঙ্গমূল্য বিবেচনা করে আমাদের এখানেও এ ধরনের ফি ধার্য করা হতে পারে।
উল্লেখ্য, রবির মূল প্রতিষ্ঠান মালয়েশিয়ার আজিয়াটা গ্রুপ ও এয়ারটেলের মালিক ভারতের ভারতী এয়ারটেল। বাংলাদেশে নিজেদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূত করতে গত ৯ সেপ্টেম্বর আলোচনা শুরু করে আজিয়াটা ও ভারতী কর্তৃপক্ষ। গত ২৮ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে তারা এ-সংক্রান্ত চুক্তিতে সই করে। চুক্তি অনুসারে এক হওয়ার পর কোম্পানির ৬৮.৩ শতাংশ শেয়ার থাকবে আজিয়াটার হাতে। ভারতীর কাছে থাকবে ২৫ শতাংশ। ৬.৭ শতাংশ শেয়ার থাকবে রবির বর্তমান অন্য শেয়ারহোল্ডার জাপানের এনটিটি ডকোমোর কাছে।
আলোচনা শুরুর পর দুই কোম্পানি একীভূত হওয়ার অনুমতি চেয়ে বিটিআরসিতে আবেদন করে। একীভূত হওয়ার সম্ভাব্য প্রভাব বিশ্লেষণে একটি সমীক্ষা চালায় বিটিআরসি। ১৭ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে গণশুনানি করে সব স্টেক হোল্ডারদের মতামত নেয়া হয়। গৃহীত মতামত বিশ্লেষণ করে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়ে একীভূত হওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক মতামত মন্ত্রণালয়ে পাঠায় বিটিআরসি।
বিটিআরসির প্রস্তাব থেকে জানা যায়, এক হলে এয়ারটেলের তরঙ্গ একীভূত কোম্পানি ব্যবহার করতে পারবে। বর্তমানে এয়ারটেলের বিভিন্ন ব্যান্ডের ২০ মেগাহার্টজ আর রবির ১৯ দশমিক ৮০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ আছে। এক হলে প্রতিষ্ঠানটির তরঙ্গ দাঁড়াবে ৩৯ দশমিক ৮০ মেগাহার্টজ। যা হবে সব অপারেটরের মধ্যে সর্বোচ্চ। পেছনে পড়বে বর্তমানে সর্বোচ্চ তরঙ্গধারী গ্রামীণফোন, এই অপারেটরটির কাছে আছে ৩২ মেগাহার্টজ।
ব্যবসা একীভূত করতে এককালীন কয়েকশ কোটি টাকা ফি দিতে হবে মোবাইল ফোন অপারেটর রবি-এয়ারটেল কোম্পানিকে। তরঙ্গ হস্তান্তরসহ নানান বিষয়ে এ ফি নেয়া হবে।
এমন সুপারিশ রেখে একীভূতকরণের বিষয়টি অনুমোদনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দপ্তরে একটি প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
বৃহস্পতিবার (৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে এ প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে বলে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বাংলামেইলকে নিশ্চিত করেছেন।
সূত্র জানায়, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) দুই অপারেটর একীভূত করার বিষয়ে একটি মূল্যায়ন প্রস্তাব গত মাসে টেলিযোগাযোগ বিভাগে পাঠানো হয়। বিটিআরসির প্রস্তাব যাচাই-বাছাই করে এর সঙ্গে নিজেদের মতামত যুক্ত করে তা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।
একীভূতকরণের ফি সম্পর্কে জানতে চাইলে টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, ভারতসহ অন্যান্য দেশের একীভূতকরণের উদাহরণ ঘেটে দেখা গেছে, ক্ষেত্র বিশেষে ৫শ থেকে ৬শ কোটি টাকার মতো ফি নেয়া হয়। তরঙ্গমূল্য বিবেচনা করে আমাদের এখানেও এ ধরনের ফি ধার্য করা হতে পারে।
উল্লেখ্য, রবির মূল প্রতিষ্ঠান মালয়েশিয়ার আজিয়াটা গ্রুপ ও এয়ারটেলের মালিক ভারতের ভারতী এয়ারটেল। বাংলাদেশে নিজেদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূত করতে গত ৯ সেপ্টেম্বর আলোচনা শুরু করে আজিয়াটা ও ভারতী কর্তৃপক্ষ। গত ২৮ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে তারা এ-সংক্রান্ত চুক্তিতে সই করে। চুক্তি অনুসারে এক হওয়ার পর কোম্পানির ৬৮.৩ শতাংশ শেয়ার থাকবে আজিয়াটার হাতে। ভারতীর কাছে থাকবে ২৫ শতাংশ। ৬.৭ শতাংশ শেয়ার থাকবে রবির বর্তমান অন্য শেয়ারহোল্ডার জাপানের এনটিটি ডকোমোর কাছে।
আলোচনা শুরুর পর দুই কোম্পানি একীভূত হওয়ার অনুমতি চেয়ে বিটিআরসিতে আবেদন করে। একীভূত হওয়ার সম্ভাব্য প্রভাব বিশ্লেষণে একটি সমীক্ষা চালায় বিটিআরসি। ১৭ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে গণশুনানি করে সব স্টেক হোল্ডারদের মতামত নেয়া হয়। গৃহীত মতামত বিশ্লেষণ করে কিছু শর্ত জুড়ে দিয়ে একীভূত হওয়ার বিষয়ে ইতিবাচক মতামত মন্ত্রণালয়ে পাঠায় বিটিআরসি।
বিটিআরসির প্রস্তাব থেকে জানা যায়, এক হলে এয়ারটেলের তরঙ্গ একীভূত কোম্পানি ব্যবহার করতে পারবে। বর্তমানে এয়ারটেলের বিভিন্ন ব্যান্ডের ২০ মেগাহার্টজ আর রবির ১৯ দশমিক ৮০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ আছে। এক হলে প্রতিষ্ঠানটির তরঙ্গ দাঁড়াবে ৩৯ দশমিক ৮০ মেগাহার্টজ। যা হবে সব অপারেটরের মধ্যে সর্বোচ্চ। পেছনে পড়বে বর্তমানে সর্বোচ্চ তরঙ্গধারী গ্রামীণফোন, এই অপারেটরটির কাছে আছে ৩২ মেগাহার্টজ।