যাদের প্রায়ই মন খরাপ হয় এবং মনের ব্যাধি দূর করতে চান।
যারা সম্মোহন (হিপ্নোসিস) সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান এবং শেখার আগ্রহ রয়েছে।
সম্মোহন নিয়ে আমাদের মাঝে অনেক বিতর্ক, ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে। আসলে একজন রোগীকে সম্মোহন করে তার ভিতরের কথাগুলো জানা সম্ভব শুধু তাই নয় সম্মোহনের দ্বারা ডাক্তাররা দন্ত রোগীদের দাত তুলে এবং অনেক রোগীদের অপারেশন ও করে থাকেন ডাক্তাররা।
কোনো ব্যাক্তিকে সম্মোহন করার পর তার ব্যাথা অনুভব করতে পারেনা, তাই তার শরিরের অপারেশন, দন্ত তোলা ইত্যাদি ইত্যাদি খুব সহজেই করা যায়।
অনেকেই মনে করেন কোনো ব্যাক্তি সম্মোহন কারীর দ্বারা সম্মোহিত হয়েছে বলে তার সৃতিশক্তি দুর্বল। তারা মনে করেন অন্যের নির্দেশে নিজে সম্মোহিত হয়ে নিজের মনের কথা বা অতীতের কথা বলে দেওয়া দূর্বল লোকের কাজ। আসলে নিজেকে পুরোপুরি সম্মোহিত করতে পারাটা ও অনেক বড় ব্যাপার এখানে দুর্বল বলে কোনো কথা হয়না। ১০০ লোকের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে ২০ জন ব্যাক্তি সম্মোহিত হয়ে থাকেন। কারো ভিতরে যদি কোন বদঅভ্যাস থাকে যেমনঃ ধুমপান করা, দাত দিয়ে নক কাট ইত্যাদি ইত্যাদি তা সম্মোহন দ্বারা দূর করা সম্ভব। আমি শুধুমাত্র একটি অধ্যায় বা একটি টপিক নিয়েই একটু বললাম, আপনারা পিডিএফ বা হার্ডকপিটি পড়বেন খুবই ভালো লাগার মতো একটি বই।
বইটির সূচিপত্রঃ
বইয়ের নামঃ মানসিক রোগ ও সাইকোথেরাপি
বইয়ের লেখকঃ ডা. দেওয়ান ওয়াহিদুন
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১২৪টি।
বইয়ের ধরনঃ সাইকোলজিক্যাল
পিডিএফ সাইজঃ ৫ মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
আরো পড়ুনঃ ১। ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে থাকে | ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে?
২। জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নামগুলো অর্থসহ | জান্নাতি মহিলা সাহাবীদের নামগুলো