শয়তান ও জ্বিন সম্পর্কে ডিপলি জানতে এই বই তিনটি অনেক সাহায্য করবে। এদের সম্পর্কে জানার অনেকের ই তীব্র ইচ্ছে থাকা সত্বেও অনেকে জানতে পারেনা ভালো কোনো আর্টিকেল, ভিডিও, বই না পাওয়ার কারনে।
১। শয়তান পরিচিতি pdf বই
শয়তানের পরিচয় জানতে এবং শয়তানের উদ্দেশ্যে জানতে এই বইটি পড়ুন।শয়তানের আক্রমণের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য বইটি পড়ুন।
বইটির ভূমিকা তুলে ধরা হলোঃ
শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে বাঁচার জন্যেই শয়তান চেনা দরকার। তাই আসুন আল্লাহ শয়তান সম্পর্কে যতগুলাে আয়াত নাজিল করেছেন তার সব গুলােই এবং শয়তানকে চিনার চেষ্টা করি। এনিকে বিষ বলে চিনতে ভুল করে তাকে ঔষধ মনে করে খেয়ে যে অনেক মানুষ মারা গেছে তার কিছু ঘটনা আমাদের সামনেই ঘটেছে।
একবার খবরের কাগজে পড়লাম এক মা তার অসুস্থ মেয়েকে বলছে “তাের ঔষুধ খাওয়ার সময় হয়ে গেছে। তুই নিজে গিয়ে দ্যাখগে আলমারীর মধ্যে একটা শিশিতে ঔষুধ আছে ওখান থেকে ১ দাগ ঔষুধ ঢেলে খেয়ে নিয়ে যা বাছ অমনি তার অসুস্থ্য মেয়েটা আলমারী খুলে দ্যাখে যে দুটো শিশিতে ঔষুধ রয়েছে যার একটায় ছিল খাব্যকার ঔষুধ আর অপর শিশিতে ছিল এড্রিন সে এন্ডিনকেই ঔষুধের শিশি মনে করে তার থেকে এক দাগ ঔষুধ (যা আসলে ছিল এড্রিন বা বিষ ঢেলে নিয়ে খেয়ে ফেলেছে।
এরপর কিছুক্ষণের মধ্যে তার মা জানাতে পারল যে সে ঔষুধ মনে করে এন্ডিন খেয়ে ফেলেছে। সে যদি সত্যকার অর্থে চিনতেই পারতাে যে এটা ঔষুধ নয়. এটা বিষ তাহলে তা কি খেয়ে মরত? কিছুতেই তার ধারে কাছে যেত না, এবং মরতােও না। ঠিক তেমনই এন্ড্রিনের হাত থেকে বাঁচতে হলে যেমন এনিকে চিনতে হয় তেমন শয়তানের হাত থেকে বাঁচতে হলেও শয়তানকে চিনতে হয়।
তাই শয়তানকে চিনার জন্যে আমি আল-কুরআনে যেখানে যেখানে শয়তানের উল্লেখ আছে তার সব জায়গা থেকেই সবগুলাে আয়াত অনুবাদ এবং সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা সহ এখানে হাজির করছি এই নিয়তে যেন শয়তানকে চিনতে আমরা কেউ ভুল না করি।
আল্লাহ শয়তানকে এক স্থানে খান্নাস বলেছেন, ১১ স্থানে ইবলিছ নামে উল্লেখ করেছেন এবং শয়তান নামে উল্লেখ করেছেন ৮৮ স্থানে তাহলে মােট হল ১০০ জায়গায়।
(আল কুরআন) শয়তানের কথা বলেছেন, এবার এক পাশ থেকে পড়তে থাকুন এবং শয়তানকে বুঝার চেষ্টা করুন যেন তার খপ্পর থেকে আমরা সবাই বাচতে পারি, পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন এবং গােটা মুসলিম জাতিকে হুশিয়ার করতে পারি।
এবার আল-কুরআন থেকে শয়তানকে যে যে নামে যে সব পারাতে উল্লেখ করা হয়েছে নিন্মে ক্ৰমিক পর্যায়ে সাজিয়ে পাঠক পাঠিকাদের অবগতির জন্যে তা পেষ করা হলাে। এর মধ্যে কিছু আছে মানুষরূপী শয়তানের কথা, কিছু আছে। জ্বীন শয়তানের কথা আর কিছু আছে আসল শয়তানের কথা যা অর্থ এবং সংক্ষিপ্তে ব্যাখ্যা থেকে বােঝা যাবে।
বইয়ের লেখকঃ খন্দকার আবুল খায়ের
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৫০ টি।
বইয়ের ধরনঃ ইসলামিক
পিডিএফ সাইজঃ ৩.৫মেগাবাইট প্রায়।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
২। জ্বিন ও শয়তানের ইতিকথা pdf বই
জ্বিন জগৎ একটি রহস্যে ঘেরা বিশাল জগৎ এ জগৎ সম্পর্কে জানার তীব্র ইচ্ছা ও আকাঙ্ক্ষা প্রচীন জগৎ থেকেই ছিলো মানুষের এবং এখনো রয়েছে।
যুগে যুগে মানুষ যা জানতে পেরেছে তা লিপিবদ্ধ করে বিভিন্ন বই লিখে আমাদেরকে জানার সুযোগ তৈরী করে দিয়ে গেছেন।
এই কারণেই আজকে এই জ্বিন ও শয়তানের ইতিকথা পিডিএফ বই টি আপনাদের সাথে শেয়ার করার সুযোগ হচ্ছে।
জ্বিনের অস্বিত্বে মুসলিমরা বিশ্বাসী কারন, জ্বিন যে এ পৃথিবীতে রয়েছে তা স্বং আমাদের সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন এবং সেইসাথে আমাদের শেষ নবি প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আঃ বলেছেন।
তা আমরা হাদীস খুলে পড়লে জানতে পারি যে নবী জ্বীনদের কোরআন তেলাওয়াত করে শুনিয়েছেন। জ্বীন ও শয়তানের ইতিকথা এ বইটি এ রকম নামকরণের উদ্দেশ্যে হলো আমাদের এ বইয়ের লেখক বইটিতে শয়তান ও জ্বিনদের সবকিছু এ বইয়ে প্রকাশ করতে চেয়েছিলো।
বইটির নামঃ জ্বিন ও শয়তানের ইতিকথা Jin O Soytaner Etekotha Pdf Book
বইটির ধরনঃ ইসলামিক বই।
বইটির পিডিএফ সাইজঃ প্রায় ৮ মেগাবাইট।
বইয়ের লেখকঃ সিরাজুল ইসলাম।
বইটি প্রকাশিত হয়েছেঃ ২০০০ সালে।
ডাউনলোডঃ অনলাইনে পড়ুন/ডাউনলোড করুন
৩। জ্বীন ও শয়তান জগৎ pdf বই
জীন ও শয়তান জগৎ বইটিতে আলোচনা করা হয়েছে জ্বীনরা কি খায়?
আমরা কিন্তু জ্বীন ও শয়তান সম্পর্কে বেশী কিছু জানিনা যেমনঃ জ্বীনকে জ্বিন্নাহ কেনো বলা হয়? জ্বীন সৃষ্টির রহস্য। জ্বীন ও শয়তান কি একই জিনিস নাকি আলাদা আলাদা জাতি? জ্বীন ও শয়তান কতো বছর বেচে থাকে? ইত্যাদি ইত্যাদি।
বইয়ের নামঃ জ্বীন ও শয়তান জগৎ
বইটিতে পৃষ্ঠা রয়েছেঃ ১২৫ টি।
বইটির পিডিএফ সাইজঃ ২ মেগাবাইট।
বইটির ধরনঃ ইসলামিক (অনুবাদক বই)
বইয়ের প্রধান লেখকঃ ডঃ উমার সুলাইমান আল আশকার ।
বাংলা অনুবাদ করেছেনঃ আব্দুল হামিদ মাদানী ।
ডাউনলোডঃ Read Online / Download
আরো পড়ুনঃ ১। ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে থাকে | ছেলে সন্তান পেটের কোন দিকে নড়ে?
২। জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত মহিলা সাহাবীদের নামগুলো অর্থসহ | জান্নাতি মহিলা সাহাবীদের নামগুলো