Site icon Trickbd.com

নিয়ে নিন মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা “চতুর্দশপদী কবিতাবলী”

Unnamed

ডাউনলোড করুন মাইকেল মধুসূদন দত্তের চতুর্দশপদী কবিতাবলী

বাংলাতে সাহিত্যচর্চা শুরু হয়েছে অনেক আগে থেকেই । সাহিত্যচর্চা আরও এক উচ্চ স্তরে পৌঁছেছে যখন মধুসূদন দত্ত তাঁর বিচিত্র প্রতিভাকে কাজে লাগিয়েছে । আর তাঁর এই অসাধারণ প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায় তাঁর লেখা চতুর্দশপদী কবিতার মাধ্যমে ।

তাঁর লেখা প্রথম চতুর্দশপদী কবিতা হলো “কপোতাক্ষ নদ” । প্রবাসে (ফ্রান্স) থাকা অবস্থায় তিনি তাঁর প্রিয় কপোতাক্ষ নদীর কথা ভুলতে পারেন না । তিনি তাঁর স্মৃতিকাতরতা নিয়েই তাঁর প্রথম চতুর্দশপদী কবিতা লিখে ফেলেন ।

আমার নাম আব্দুল্লাহ আল মুহিত । আমার বাড়ি যশোর জেলার চৌগাছা উপজেলায় । আমার নিজ উপজেলার মধ্য দিয়েই এই কপোতাক্ষ নদীটি বয়ে গেছে । আমার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশেই নদীর ঘাট বা কিনারা । বছরের সকল সময়ে পানির উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় না । ফলে এই নদীকে যোগাযোগের পথ হিসেবে ব্যবহারযোগ্য করে তোলাও হয় না । তো চলুন মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনকাহিনী সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করে নেওয়া যাক ।

লেখক পরিচিতি ::

মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫শে জানুয়ারি যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । কলকাতার হিন্দু কলেজে পড়াশোনা করেন । ১৮৪৩ সালে খ্রিষ্টানধর্ম গ্রহণ করার পর তাঁর নামের সাথে মাইকেল যুক্ত হয় । চতুর্দশপদী কাবিতাবলী তাঁরই লেখা । ১৮৭৩ সালের ২৯ শে জুন তিনি মৃত্যুবরণ করেন ।

চতুর্শদশপদী কবিতা সম্পর্কে

চতুর্দশপদী কবিতা এমন একটি কবিতা যার লাইন বা সারির হয়ে থাকে এবং প্রতিটি সারি ১৪ অক্ষরের হয়ে থাকে । ইংরেজিতে একে Sonnet বলা হয় । চতুর্দশপদী কবিতা দুটি ভাগে ভাগে বিভক্ত থাকে । প্রথম ভাগটি হয় ৮টি চরণে এবং এই অংশটিকে বলা হয় অস্টক । পরবতর্তী ৬টি চরণের অংশটিকে বলা হয় ষষ্টক । অষ্টকে মূলত ভাবের প্রবর্তণা এবং ষটকে ভাবের পরিণতি বর্ণিত হয়ে থাকে । এই ধরনের কবিতায় কয়েক প্রকার অন্ত্যমিল পরিচালিত আছে । যেমন, প্রথম আট চরণ: কখখক কখখক এবং শেষ ছয় চরণ ঘঙচ ঘঙচ ।

অথবা প্রথম আট চরণ: কখখগ কখখগ, শেষ ছয় চরণ : ঘঙঘঙ ।

“কপোতাক্ষ নদী” কবিতার মিলের বিন্যাস : কখকখ কখখক গঘগ ঘগঘ ।

About book

বইয়ের নাম : চতুর্দশপদী কবিতাবলী
লেখক : মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ফাইলের ধরন : পিডিএফ
ফাইল সাইয : ১.৪০ এমবি
বই ডাউনলোড ::

Telegram:

Click here to download