নিয়ে নিন মোটিভেশনাল ৬ টি বই এক সাথে Google drive লিংক, সকল বই গুলো ডাউনলোড করতে নিচে Download pdf লিখার মধ্যে ক্লিক করুন
টাইম ম্যানেজমেন্ট pdf free download
আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানের সিইও হতে চান আর চিন্তা করেন মাস শেষে বেতনটা পেলেই হলো তাহলে কি আর মন থেকে কাজ করার সায় পাবেন? আপনার আচরণকে পরিবর্তন করার দ্বিতীয় পন্থা হচ্ছে কল্পচোখে নিজেকে একজন দক্ষ সময় ব্যবস্থাপক হিসেবে দেখা। নিজেকে দেখুন একজন সংগঠিত, পরিপাটি ও দক্ষ ব্যক্তি হিসেবে এবং চিন্তা করুন যে আমার জীবনের নিয়ন্ত্রণ তে, রণ রাখবেন, আপনি অভ্যন্তরে যে ব্যক্তিকে ‘দেখতে পাবেন ঠিক তাকেই বাহ্যিকভাবে ‘পাবেন’।
আর আপনি যদি আগে থেকেই একজন পরিপাটি ও দক্ষ ব্যক্তি হন তবে আপনি এখন কী করবেন? আপনি আপনার আচরণে আর কী ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তন আনবেন? নিজের ভেতরে নিজের একটি শান্ত, আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ, ছবি আঁকুন। আরও নিজেকে ছেড়ে দিন। এতে করে আপনি অনেক পরিমাণ কাজ খুব অল্প সময়ের মধ্যেই করতে পারবেন।
Download pdf
না বলতে শিখুন পিডিএফ download
পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আপনি কিভাবে নিপুণ হয়ে উঠতে পারেন। গ্রহণশীল প্রাণী রূপে আপনার ভেতরে সম্ভবত এই ব্যাপারটি নিয়ে যথেষ্ট উতলতা আছে যে আপনার জীবন কিভাবে অতিবাহিত করা ঠিক হবে। অপরের সাথে ব্যবহার বা কথা-বার্তা বলার ব্যাপারে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে সফল হচ্ছেন এমন বোধ না করলে আপনি নিজেই আত্মা- সমালেচক হতে পারেন। এমন অবস্থায় আপনি নিজের অসফলতার কারণ অনুভব করতে পারবেন।
এমন কোন চিন্তা যা আপনার অসফলতা বৃদ্ধি করবে তাকে বলশালী করে তোলা এই বইয়ের উদ্দেশ্য নয়। সরাসরি পথে সর্বদা সঠিক প্রক্রিয়ার ব্যবহার করা যায় এবং ভুল প্রক্রিয়ার ব্যবহার সর্বদা বাঁক পরে এবং দূর্বল ভাবে হয়ে থাকে।
Download pdf
তুমিও জিতবে pdf free download
দেখিয়ে থাকে। স্মরণ রাখা প্রয়োজন, যখন আপনি সোনার খোঁজ করেন তখন এক আউন্স সোনার জন্য আপনাকে টন টন মাটি সরাতে হয়; কিন্তু আপনি খোজেন সোনাই, মাটি নয়। নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মানুষ সব সময়েই সমালোচনা করবে
কিছু লোক আছেন যারা পক্ষ-বিপক্ষ বিচার না করে সব সময়েই সমালোচনা করেন । সমালোচনাই তাদের জীবিকা। সমালোচনা তাদের জীবন। তারা প্রায় বিজয়ীর লক্ষ্য ও একাগ্রতা নিয়ে সমালোচনা করেন। প্রতিটি মানুষের মধ্যে, প্রত্যেক অবস্থায় তারা কিছু ত্রুটি খুঁজে বার করবেনই, এবং বিশ্বসুদ্ধ সবাইকে ত্রুটির জন্য দোষারোপ করবেন। এই ধরনের মানুষকে বলা যায় শক্তিশোষক-তারা সমস্ত শক্তি শোষণ করে নেন। এরা কাফেটোরিয়াতে গিয়ে ক্লান্তি অপসারণের নামে বিশ কাপ চা-কফি গলাধঃকরণ করেন, মনের সুখে ধূমপান করেন এবং অজস্র নিন্দামন্দ করেন। তারা শুধু নিজেদের মধ্যেই নয়, আশেপাশে যারা থাকেন সবার মধ্যেই একটা চাপা উত্তেজনার সৃষ্টি করেন। প্রকৃতপক্ষে, ছোঁয়াচে রোগের ন্যায় তারা একটি নঞর্থক বাণী বহন করেন এবং এমন একটি পরিবেশের সৃষ্টি করেন যেখানে কেবল নেতিবাচক ফলই পাওয়া যায়।
রবার্ট ফুলটন (Robert Fulton) বাষ্পীয় পোত আবিষ্কার করেছিলেন। হাডসন নদীতে যখন তিনি তার নতুন আবিষ্কার প্রদর্শনের আয়োজন করছিলেন তখন কিছু নিরাশাবাদী ও সংশয়ী ব্যক্তি জড়ো হয়ে বলাবলি করছিল যে জাহাজ কখনও চলবে না। দেখা গেল জাহাজ চলছে এবং সেটি নদী দিয়ে এগিয়ে গেল। তখন যারা জাহাজ চলবে না বলে মন্তব্য করেছিল তারা চিৎকার করে বলতে লাগল, জাহাজ কখনও থামবে না। সবকিছুর নেতিবাচক দিক দেখার কী আশ্চর্য মানসিকতা! কিছু লোক সব সময় নেতিবাচক দিকটিই দেখে (Some people always look for the negative)
বিদ্যাকৌশল pdf free download
কোন সময়ে পড়লে সবচেয়ে ভালো পড়া হয়? এ প্রশ্নের জবাব আসলে একটা নয়; বরং একেক জনের জন্য একেক রকম। আসল ব্যাপার হলো যে সময়ে আপনার মনোযোগ সবচেয়ে বেশি থাকবে, সে সময়েই পড়া। এর পাশাপাশি আপনি কি ‘সকালবেলার পাখি’ (morning bird) নাকি রাতজাগা পেঁচা (night owl), সেটাও বিবেচ্য। সকালে ওঠার অভ্যাস যদি থাকে, তাহলে কাকডাকা ভোরে উঠে পড়া অনেকের ভালো হয়। আবার অনেকে রাত জেগে পড়তে পারে, কিন্তু সকালে পারে না।
সকালে পড়ার সুবিধা
ভোরে উঠে পড়তে বসার বড় সুবিধা হলো রাতে ঘুমানোর ফলে দেহমনে ক্লান্তি না থাকা। পাশাপাশি শব্দও কম থাকে, অন্তত সকাল সাতটা বা আটটা বাজা পর্যন্ত। টেলিভিশনে বোরিং সব প্রোগ্রাম প্রচার হয় বলে সেদিকে সময় নষ্ট হওয়ার সুযোগ কম। আবার ইন্টারনেটে আপনার বন্ধুবান্ধব এ সময়টাতে কম থাকবে, তাই সেখানে আড্ডাতেও সময় নষ্ট হবে না।
রাতে পড়ার সুবিধা
রাতে স্বভাবতই শব্দ কম থাকে। চারদিক চুপচাপ, তাই মনোযোগ দেওয়া সহজ। আবার সারা দিন যা পড়েছেন, তা সহজে মনে রাখাও হয় সম্ভব, তাই সারা দিনের পড়াকে রিভিউ করার মোক্ষম সময় রাতের বেলা। তবে সমস্যা হলো রাত জাগার অভ্যাস না থাকলে পড়ার মাঝেই ঘুমিয়ে পড়তে পারেন। আর সকালে কাজ থাকলে রাত জেগে পড়ার প্রভাব পরদিন পুরাটাই ভোগ করতে হবে।
নানা কাজের মোক্ষম সময়
পড়ার জন্য একেক জনের পছন্দ তো একেক রকম, কিন্তু সাধারণভাবে সবার জন্য খাটে এমন কি কিছু আছে? বিজ্ঞানীরা এটা নিয়ে গবেষণা
Download pdf
দ্য ওয়ান মিনিট ম্যানেজার pdf Download
আপনার ব্যাপারে চমৎকার সব কথা শুনেছি, স্যার। কীভাবে ব্যবস্থাপনার দায়িত্বটা সামলান তা নিয়ে আমি আরও জানতে চাই।” “বেশ, শুনুন তবে। আমরা আসলে পরীক্ষিত পদ্ধতিগুলোর সঙ্গ নতুন কিছু পন্থা যোগ করে নিয়েছি, এছাড়া আধুনিক দুনিয়ায় তাল মেলানো তো কঠিনই। সে যাকগে, ও ব্যাপারে আরও পরে কথা বলব আমরা, কেমন?
একেবারে মৌলিক বিষয়গুলো থেকে শুরু করা যাক। “আমরা একসময় টপ-ডাউন ম্যানেজড কোম্পানি ছিলাম। আগে এমনটা যে কাজ করেনি, তা নয় তবে আজকের দিনে এমন স্ট্রাকচার অনেক মন্থরগতির। কাজ করতে মানুষকে আলাদা করে উৎসাহিত করে না এই পদ্ধতি, থমকে দেয় আবিষ্কার। এদিকে ক্রেতাদের দেখুন, তারা চায় দ্রুত সেবা, আগের চেয়েও ভালো পণ্য। তাহলে সবাইকে নিজেদের প্রতিভাটুকুর মাধ্যমে অবদান রাখতে হবে, প্রতিষ্ঠানকে সফল করতে হলে এর বিকল্প নেই। শুধু এক এক্সিকিউটিভ অফিসেই নয়, গোটা প্রতিষ্ঠানজুড়েই মস্তিষ্ক খাটানোর অভ্যাস দেখতে পাবেন আপনি এখন।
ফাইভ সেকেন্ডের রুল pdf free download
দ্য ফাইভ সেকেন্ড রুল’ আমি যখন আবিষ্কার করলাম, আমি দেখতে পেলাম এর শক্তি অবিশ্বাস্য। আমি শুধু উঠেই দাঁড়ালাম না, বরং এটা আমার গোটা জীবনকে একটা ঝাঁকুনি দিল। আমি আমার টাকা-পয়সা, বিবাহ, পেশা, অভিভাবকত্বসহ সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়নের জন্য আত্মবিশ্বাসের সহিত এই রুল’টি প্রয়োগ করেছিলাম। ব্যাংক থেকে চেক ফেরত আসাসহ আমার বিবাহের বিশ বর্ষপূর্তি উদযাপন নিয়ে পর্যন্ত আমাকে যুদ্ধ করতে হয়েছিল। নিজেকে প্রঃশ্চিন্তামুক্ত করতে আমি আমার নিজহাতে গড়া দুটি ক্ষুদ্র ব্যবসা বিক্রি করে দিয়েছিলাম। অতঃপর আমি সি-এন-এন ও সাকসেস ম্যাগাজিন’- এর সহিত যুক্ত হই এবং বর্তমানে আমি সারা পৃথিবীতে পরিচিতি একজন সফল প্রেরণাদানকারী বক্তা। আমি এখন অনেক বেশি নিয়ন্ত্রিত। সুখী এবং মুক্ত। ‘দ্য ফাইভ সেকেন্ড রুল’ ব্যতীত এর কোনো কিছুই আমার পক্ষে করা সম্ভবপর ছিল না।
Download pdf
আরও দেখুন