চলুন এবার কল্পনার ডানা মেলে দিই, একটা সময় পৃথিবীতে ডাইনোসর ছিল আজ নেই আচ্ছা বলুন তো যদি পৃথিবী ধ্বংস না হয় তবে ২১৫৪ সালে কি হবে পৃথিবীর অবস্থা?
সেই ভবিষ্যতের পৃথিবী কে তার এফেক্ট এর মুভি তে তুলে ধরেছিলেন পরিচালক জেমস কিন্তু কিভাবে চলুন এক ঝলকে দেখে আসি??
আগামী শতাব্দীর একটি প্রাইভেট সিকিউরিটি ফোর্স টেক কক্স সেখানে গবেষণা করছেন একদল বিজ্ঞানী, অলি ফেমাস প্লানেট এ তারা আলফা সেঞ্চুরি সিস্টেমে কাজ করছেন, আর টি এ কলোনি ওইসব গবেষক এক কর্নেলের নেতৃত্বাধীন,আর বর্টি নিয়ম খোঁজার জন্য জ্যাক কে দশ ফুট উঁচু মানুষ মানব স্বজাতির প্রাণী বানানো হয়।
এই প্রজাতির প্রাণী রা থাকে প্যান্ডোরার জঙ্গল হোম ট্রেনে জ্যাক কে পাঠানো হয় প্যান্ডোরাতে, সেখানে তার দেখা হয় প্যান্ডোরা রাজকুমারী নিপথির সঙ্গে এমনই গল্প নিয়ে এভাটার।
ছবি তৈরিতে ব্যয় প্রায় ৩১০ মিলিয়ন ডলার।২ লক্ষ আশি হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকার বিশাল স্টুডিওতে নির্মাণ করা হয় মান্দুরা সেট, কি ছিল না সেই সেটে অদ্ভুতুড়ে গাছ থেকে শুরু করে উদ্ভট সব ফুল।
হেলিকপ্টার রোবট ছবি ছিল আসল কিন্তু সিনেমার খাতিরে কোনোটিকেই উঠতে দেয়া হয় নি, বিভিন্ন বনে থ্রিডি দৃশ্যধারণ করা হয় সত্যি কারের রেনফরেস্ট এ, ছবির দুই-তৃতীয়াংশ ধারণ করা হয় ভিজুয়াল ইফেক্ট এর মাধ্যমে।
কম্পিউটার গ্রাফিক্স থ্রিডি এনিমেশন দিয়ে নির্মাণ করা হয় মান্দুরা গ্রহের দৃশ্য, নতুন নতুন শব্দ তৈরীর সব কাজ চলে কম্পিউটারে, ৩০০ সো ষড়যন্ত্র শিল্পের মাধ্যমে তৈরি করা হয় সিনেমার আবহসঙ্গীত, যেখানে ব্যবহৃত হয় অডিও ইফেক্ট সব বিভিন্ন সফটওয়্যার এর কাজ।
সিনেমার কলাকুশলীদের শরীরে সেন্সর বসিয়ে মোশন সেন্সর দিয়ে বিভিন্ন একশন দৃশ্যের শুটিং করা হয়, সিজিআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা হয় এক একটি চরিত্র, মানুষের ইমোশন আর স্পিড দেয়া হয় অ্যানিমেটেড।
৩৬০ ডিগ্রী ক্যামেরার মাধ্যমে সিনেমার চরিত্র কে ইনোভেটিভ রুট দেয়া হয়, গহিরা শিল্পীদের বাস্তব মোশন দেয়া হয় পদ্মার চরিত্রদের, জেমস ক্যামেরুন এবং তার ক্রুরা মিলে ছবির জন্য নির্মাণ করেন বিশেষ ধরনের থ্রিডি ক্যামেরা।
আমাকে ভালবাসলে সাবস্ক্রাইব করবেন এই চ্যানেলে।
ভালো লাগলে লাইক দিয়ে যাবেন , আর আপনি যদি এমনই আনকমন এবং ইন্টারেস্টিং পোস্ট ভালোবাসেন কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
আজকের মতো এই পর্যন্তই নিশ্চয়ই সামনে ভালো কিছু নিয়েই দেখা হবে ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
এই গ্রুপে জয়েন হন।