Site icon Trickbd.com

সকল স্মার্টফোনেই থাকবে 5G নেটওয়ার্ক | ২০০ মেগা পিক্সেলের ক্যামেরা | Snapdragon 865 | ২০২০ সালে কি সত্যি বদলে যাবে দুনিয়া?

Unnamed

হোয়াৎসঅ্যাপ গাইজ,
আপনাদের ট্রিকবিডিতে আপনাদেরকেই স্বাগত জানাই আমি ইমরান আজকের পোস্টটি যে বিষয়ে সেই বিষয়ে কোন পোস্ট লিখব ই না ভেবেছিলাম কারণ আজকালকার দিনে কোম্পানিগুলো যখন কোন নতুন জিনিস লাঞ্চ করে বা কোন একটা জিনিসের তার আপডেট ভার্সন কিছু লাঞ্চ করে সেই নিয়ে একশ একটা গুজব তৈরি করে এমন উন্মাদনা সৃষ্টি করার চেষ্টা করে যে সেটা আমার একদমই ঠিক লাগেনা।

দেখা যাচ্ছে তখন কালার ওএস 7 লঞ্চ করেছিল সেটা নিয়ে চারদিকে একটা হই হই পড়ে গেছিল সব ইউটিউবার প্রায় সেটা নিয়ে ভিডিও বানাচ্ছিলো কি না কালার ওএস ৬.১ এর আপডেট ভার্সন ৭ যাতে সামান্য কিছু এদিক ওদিক চেঞ্জ হবে এবং সেটা কোন এত উন্মাদনা তৈরি করার মতো বিষয় নয় আসলে একটা ইউজার ইন্টারফেসের কিছু চেঞ্জ হচ্ছে তার দুই একটা পয়েন্ট থাকবে যেগুলা ভালো যেগুলো উল্লেখযোগ্য এর বাইরে কিছু নয়।

এবং কালকে যখন কোয়ালকম স্নাপড্রাগন ৮৬৫ এবং কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৭৬৫ বা ৭৬৫G এই প্রসেসরগুলো লঞ্চ হল সেখানেও আমার মনে ছিল ঠিক একই রকম ব্যাপার উন্মাদনা তৈরি করা হচ্ছে এবং সত্যি তাই হচ্ছে কারণ বিভিন্ন ইউটিউবাররা আন্তর্জাতিক মানের বড় বড় ইউটিউবার রা এই বিষয়ে লাইন দিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে একই সময় একই সাথে একই বিষয়ের উপর ভালো ভালো ভালো ভালো বলে যাচ্ছেন এবং তাদের মধ্যে মাত্র দুই একজন আছেন যারা বলে দিচ্ছেন এই ভিডিওটা কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন স্পন্সর করেছেন আর বাকিরা তো সেটাও বলতে চাচ্ছে না।

যাইহোক আলটিমেটলি আমি দেখলাম স্টাডি করে এবং বিভিন্ন রকম এই ব্যাপারে পড়ে বা ভিডিও দেখে আমার মনে হল যেখানে সত্যিই একটা উল্লেখযোগ্য ব্যাপার আছে এবং সেটা নিয়ে আমার পোস্ট করা উচিত আজকের পোস্টটিতে আমরা আপনাদের সাথে সেটি নিয়েই আলোচনা করার চেষ্টা করব।

আজকে শুরুতেই জানাতে চাই যে স্যামসাং গ্যালাক্সি ইলেভেন স্মার্ট ফোন টা 2020 সালে আসবে এবং তার দুটো ভার্শন আসবেনা একটা 4G ভার্সন একটা 5G ভার্শন এরকম হবে না আচ্ছা ওটা ফ্লাগশিপ লেভেলের ফোন ওটার কথা ছেড়েই দিলাম। আমরা যদি দেখি ওয়ানপ্লাস ৮ যখন আসবে তাতে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫ প্রসেসর থাকবে এবং সেটা একটা ফোরজি ভার্সন এবং আরেকটা ফাইভ-জি ভার্সন এরকমও হবে না।

সব সব স্মার্টফোনি আসবে ফাইভ জি ভার্সনে কেন কিভাবে তাতে সুবিধা কি অসুবিধা কি আজকের পোস্টটিতে সেসব কথা ও আলোচনা করব আচ্ছা আমরা চলুন কয়েকটা পয়েন্ট ধরে কথা বলি যেখানে আমরা এক্সট্রা কি কি বেনিফিট পাচ্ছি প্রথম পয়েন্টে বলবো।

১। performance and battery
যেখানে সামান্য কিছু উন্নতি আমরা দেখছি টুয়েন্টি ফাইভ পার্সেন্ট পারফরম্যান্স আর ব্যাটারি লাইফ উন্নতি হবে যেটা একটা জেনারেশন এরপর পরের জেনারেশনের প্রসেসর আসলে এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার এটা বিশাল কিছু ব্যাপার নয়।

২। Graphics and GPU
গ্রাফিক্স মানে জিপিইউ এর ক্ষেত্রে গেমিং এর জন্য যে জিনিসটি লাগে অ্যাড্রিনো ৬৫০ এখানে দেয়া হয়েছে ইন্ট্রোডিউস করা হয়েছে এবং তার ফলে আমরা এখানে দেখছি গ্রাফিক্স এ ইফিসিয়েন্সি বেড়ে যাবে মানে স্পিড বেড়ে যাবে ২৫ পার্সেন্ট এবং ব্যাটারি কনজামশন কতটা ব্যাটারি খরচ পড়বে গেমিং এর সময় তার ইফিসিয়েন্সি বাড়বে থার্টি ফাইভ পার্সেন্ট মানে অনেক কম ব্যাটারি খরচা হবে এটা কিন্তু বিশাল বড় ব্যাপার না এটা খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার কারন একটা জেনারেশন আমরা এগিয়ে গেলাম কিন্তু এখানে যেটা ভালো হচ্ছে সেটা হচ্ছে রিফ্রেশ রেট বেড়ে যাচ্ছে।

আমরা এতদিন সিক্সটি গিগাহার্জ এ রিফ্রেশ রেট দেখেছি তারপর নাইনটি গিগাহার্জ তারপর ওয়ান টুয়েন্টি গিগাহার্জ এবং এবার দেখব আমরা ১৪৪ হার্জ এর রিফ্রেশিং রেট।

মানে এক সেকেন্ডে আপনার স্ক্রিনে আপনি যতগুলো ছবি দেখেন দ্রুত অনেকগুলো ছবি চলে যাই সেই রিফ্রেশ রেট আমরা এবার ১৪৪ খানা ছবি দেখব এক সেকেন্ডের মধ্যে ব্যাপারটা অবশ্যই ভালো এক্সপেরিয়েন্স দেবে এবং রীতিমত সেটা চোখে লাগার মতই চেঞ্জ হবে। এবং আরো যেটা ভালো ব্যাপার যেটা সবথেকে আমার ভালো লেগেছে গ্রাফিক্সের যে ড্রাইভার হয় কম্পিউটারে আমরা যখন গেম খেলি না তখন গ্রাফিক্স কার্ড টা কে মাদারবোর্ড টা কে প্রতিটা জিনিস কে চালানোর জন্য সফটওয়্যার থাকে ড্রাইভার থাকে এই ড্রাইভার নতুন নতুন গেম এর সাথে সাথে নতুন নতুন দিন যাওয়ার সাথে সাথে হার্ডওয়ারের চেঞ্জ হওয়ার সাথে সাথে সে গুলোকে আপডেট করতে হয়।

যেরকম আমরা সাধারন এপ্লিকেশনগুলোকে আপডেট করি ফোনের ক্ষেত্রে কিন্তু আমরা গ্রাফিক্স কার্ড কে তার ড্রাইভারকে তো আর আপডেট করতে পারিনা তার সফটওয়্যার টা সেই যে আমলে ছিল ঠিক সেই রকমই রয়ে যায়। এবার কিন্তু আমরা গ্রাফিক্স কার্ডের ড্রাইভারটা কেউ আপডেট করতে পারব তার ফলে নতুন গেম আসলে সেটার জন্য ও আমাদের ফোনটা একেবারে ঠিকঠাক অপটিমাইজ হয়ে যাবে লেগ করা ড্রপ করা এইসব ইস্যুগুলো অনেক কমে যাবে।


৩। AI performance
এখন বলব আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যাপারটা মানে আমরা যখন ক্যামেরা দিয়ে ধরুন একটা ফটো তুলতে চাই তাহলে ক্যামেরা নিজে নিজেই বুঝে নাই এটা রাত্রেবেলার ফটো নাকি দিনের বেলার আবার নিজেই বুঝে নাই এটা একটা মানুষের ছবি তুলছি নাকি এটা একটি প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবি তুলে নিচ্ছি সেই মতো। ক্যামেরার ওই শাটার স্পিড আইএসও যেসব জিনিস পত্র থাকে অনেক কিছু সেগুলো ফটোগ্রাফাররা ভালো বুঝেন আমি তো একদমই বুঝি না।

তো সেই সব জিনিসগুলোকে ক্যামেরা নিজে নিজেই একজাস্ট করে নেয় আমাদের কোন মাথা ঘামাতেই হয় না সেই ইয়াই সেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট প্রতিটা জিনিস এই কাজে লাগে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট বুঝে নেন আপনার ফোনটি ব্যবহার করার পদ্ধতি কিরকম সেইমতো ফোনটি নিজে থেকে নিজেকে চেঞ্জ করে নেন এবার যখন আমরা ফটো তুলব তার ইমেজ প্রসেসিং হবে দুর্ধর্ষ এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আমরা যখন কোন কথা বলবো না সেই কথাটাকে আমি ধরুন বাংলায় কথা বলছি সেই কথাটাকে আমার কথাটা কে বুঝে নিয়ে ফোনটা সেটা কে লিখে ফেলবে।

অটোমেটিক টাইপ হয়ে যাবে এবং সেটা হয়তো অন্য কোন ভাষায় চাইনিজ ভাষা ইংলিশ কিংবা অন্য কোনো ভাষায় টাইপ হয়ে যাবে এতটাই ইফিসিয়েন্ট হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট ফোনটার ব্যাকগ্রাউন্ডে সব সময় একটা মেশিন রান করবে যেটা ব্যাটারি খুব বেশি লাইফ নষ্ট করবেন না কিন্তু সেটা সারাক্ষণ আমাকে শুনবে আমাকে বুঝবে আমাকে দেখবে আপনি মেশিনের নজরদারিতে বন্দি থাকবেন।
এটা খারাপের দিকেও ধরতে পারেন আমার ভালোর দিকেও ধরতে পারেন এর ফলে আপনার ফোন ব্যবহার করার এক্সপেরিয়েন্স কিন্তু দুর্ধর্ষ বেড়ে যাবে।


৪। 5G

এবার আমরা যাব ফাইভ-জি মডেমের কথা যার নাম এক্স ৫৫ মডেমটা অদ্ভুত ব্যাপার প্রসেসর এর সাথে বা জি পি ইউ এর সাথে একসাথে লাগিয়ে দেওয়া হয়, যেটা লাগিয়ে দেওয়াতে আমরা এক্সপেক্ট করেছিলাম কারণ লাগে দিলে তার পাওয়ার কনজেকশন টা কম হতো এটা ঘটনা ব্যাটারি কম খরচা হত কিন্তু কেন লাগিয়ে দেয় নি সেটা বড় প্রশ্ন তবে আপনার এখানে জানিয়ে দিই এই এক্স ৫৫ যে মডেমটা সেটা এক্স ৫০ বা এক্স ৫২ এর চেয়ে অবশ্যই অনেক ফাস্টার এবং বেটার।

তবে এটা হুয়াওয়ের কিরিন 99T স্যামসাংয়ের এক্সিন্ন 99T এ সব যে ফ্ল্যাগশিপ লেভেলের SoC আছে তাদের থেকে ডাবল স্পিড দিবে আশাকরি আপনার অলরেডি জেনে গেছেন যেখানে ডাউনলোড স্পিড ৭.৬ গিগাবাইট,,,, এবং এই প্রসেসর টা আলাদা দেওয়ার কারণটাই হচ্ছে এটা যাতে স্পিড কোনরকম কম্প্রোমাইজ না হয়।
যাতে ওই কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫ এর স্পীড কোনো ভাবেই কমে না যায় দুটো কে আলাদা করে বসানো হবে সার্কিটে এক সাথে কম্বাইন করে এখানে কোয়ালকম বিক্রি করবে এবং তাদের প্রফিট ও বেশি হবে কিন্তু একটু বেশি ব্যাটারি হয়তো বেশি খরচা হবে ফাইভ-জি মডেম হিসেবে এটাকে যখন ব্যবহার করা হবে।

আলটিমেটলি এটাতে লাভই হবে কেন লাভ হবে কারণ এই ফাইভ-জি মডেমটা আসলেই ফাইভ-জি তে স্পিড ভালো দেবে অবশ্যই এবং এটা ফোরজি তেও সাপোর্ট করবে এবং সেখানে আপনি ফোরজিতে আগের থেকে স্পিড অনেক বেশি পাবেন মানে বুঝতেই পারছেন ফোরজি হিসাবে আপনি যখন ইউজ করবেন যেখানে যে দেশেই আমাদের দেশগুলোতে যেমন ফাইভ-জি নেই আমরা ফোরজি ইউজ করব ফোরজি হিসাবে এটা অনেক বেটার স্পিড দিবে একটু ব্যাটারি খরচা হবে ফাইভ জি র ক্ষেত্রে তবে সেটা আমাদেরকে অবশ্যই মেনে নিতে হবে।

এবং তাই জন্য যখন কল স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫ প্রসেসর টা দিয়ে কোন ফোন আসবে কোন ফোনেই আলাদা করে ফোরজি থাকবেনা আলাদা করে ফোরজি ভার্শন হবে না ওই এক্স ফিফটি ফাইভ মডেমই তারমধ্যে লাগানো থাকবে এবং সেটা যখন ফোরজি হিসাবে ইউজ হবে আমরা বেনিফিটেড হব অবশ্যই তার জন্য সম্ভবত একটু দামটা বেশি দিতে হবে।

এবার আসি সবথেকে ইম্পরট্যান্ট ব্যাপার ক্যামেরার ব্যাপারে

৫। Camara
ক্যামেরার ক্ষেত্রে আমরা দেখতে পারছি আমি বহুবার আপনাদেরকে এটা বলেছি যে ইমেজ প্রসেসিং টা সবথেকে ইম্পর্টেন্ট আপনার ফোনের সেন্সর হয়তো খুব ভালো আছে আপনার ফোনের মেগাপিক্সেলের খুব বেশি আছে কিন্তু তারপরও আপনার ফোনে প্রসেসর যদি কমজোরি হয় আপনি ফটোতে তেমন একটা আউটপুট পাবেন না।
যেমনটা এক্সপেক্টেড কারণ আপনার প্রসেসর ওই ফটোটা কে ঠিকঠাক প্রসেস করতে পারছে না এটা স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে খুবই ইম্পর্টেন্ট ব্যাপার এই কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮৬৫ এখানে ইমেজ প্রসেসিং এ কিছু যুগান্তকারী ব্যাপার থাকছে।

এখানে থাকছে ডলবি ভীষণ ইমেজ প্রসেসিং টেকনোলজি বা যেটা এমন একটা টেকনোলজি যখন ঐ হলিউডে মানে আমেরিকায় স্পাইডারম্যানের সিনেমা-টিনেমা দেখে থাকি ওইসব সিনেমা যখন তৈরি হয় তাঁতে র ফিল্মটাতে শুট করা হয় তারপর ডলবি ভিশন ইমেজ প্রসেসিং এর মাধ্যমে সেটাকে প্রসেস করা হয়।

এবং সেখানে আমরা ডাইরেক্ট ফোনে এবার সেই প্রসেসিং এর মাধ্যমে আমাদের ছবিগুলো কে প্রসেস করে নিতে পারব ভিডিও গুলোকে প্রসেস করে নিতে পারব এখানে দেখা যাচ্ছে প্রতি সেকেন্ড টু গিগাবাইট পিক্সেল কে প্রসেস করতে পারবে এই প্রসেসর টা যার ফলে অভাবীও উন্নতি হবে ইমেজ প্রসেসিং এ এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এর কথা যেটা বললাম সেটা আমাদের চুল কোনটা আমাদের মুখ কোনটা সেটা কি আলাদাভাবে প্রতিনিয়ত আইডেন্টিফাই করতে পারবে।

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্ট এতদিন শুধু মাত্র সিন দেখে আইডেন্টিফাই করতো টোটাল ফিল্মটাকে আইডেন্টিফাই করতো এবার সেই ফেমে যা যা জিনিসপত্র আছে কোথায় একটা টেবিল ল্যাম্প আছে কোথায় আমার চোখ আছে কোথায় আমার চুল আছে কোনটাকে কিভাবে প্রসেস করা উচিত এটা বুঝে প্রসেস করবে মানে আমার মুখটাকে সুন্দর দেখানোর জন্য এই জায়গাটাকে সফট করা দরকার আবার চুলটাকে ঠিকঠাক দেখানোর জন্য এই জায়গাতে তেল বাড়ানো দরকার সেই ব্যাপারটা বুঝে নিয়ে ঠিক সেইভাবে প্রসেস করবে।

এবং আমরা চিরকাল দেখে এসেছি যেকোনো জিনিসে যখন আমরা কোনো কিছু স্পিড বাড়াতে চাই গিগাহার্জ এই জিনিসটিকে বাড়িয়ে দিই টু গিগাহার্জ থেকে 2.5 গিগাহার্জ তার থেকেও থ্রি গিগাহার্জ বেশি এটা আমরা জেনে আসছি চিরকাল। এখানে কিন্তু সেটা করা হয়নি বেশি মানেই বেশি স্পিড এরকম নয় এখানে উল্টে ইমেজ প্রসেসিং এর স্পিড বাড়ানোর জন্য এই ক্লক স্পিড গিগাহার্টজের এই ব্যাপারটাকে কমিয়ে দেয়া হয়েছে।

ক্লক সাইকেল প্রতিটা ক্লক সাইকেল আগে একটা করে পিক্সেল প্রসেসিং হত এবার একটা ক্লক সাইকেলে চারটা পিক্সেল প্রসেসিং হবে এবং হ্যাঁ এই সবের সাথে আপনি পাবেন ২০০ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা সাপোর্ট, ক্যামেরা সেনসর এবার দুশো মেগাপিক্সেলের হতে যাচ্ছে দেখা যাক কোন কোম্পানি প্রথম এটা বার করে তবে যে কোম্পানি বার করুক বার করবে অবশ্যই ২০০ মেগা পিক্সেলের ক্যামেরা আমরা ২০২০ সালে পেতে চলেছি।

আর ভিডিওর খেত্রে এবারের ফোরকে নয় এইট ভিডিও রেকর্ডিং হবে থার্টি এফ পি এস এ এবং এতোদিন যেটা ফোরকে ভিডিও রেকর্ডিং করতাম আমরা সিক্সটি এফপিএস এ হলে করতে যেতাম সেটা এবার একশো কুড়ি এফ পি এস এ রেকর্ডিং হবে আর 720p মানে এইচডি কোয়ালিটির ভিডিও রেকর্ডিং হবে ৯৮০ এফপিএস এ মানে ভাবতে পারছেন ভিডিও কোয়ালিটি কোন পর্যায়ে যেতে চলেছে।

আরো বহু পয়েন্ট আছে লাস্ট পয়েন্ট টা একটু খানি শুয়ে যাই ওই এক স্টোর এর মত।

৬ । Fingerprint sensor
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর আল্ট্রাসনিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর আমরা এত কাল দেখে এসেছি এবং সেটা এবার থ্রি ডি যে সেন্সর টা হবে সেটার সাইজ টা বেড়ে যাবে আমাদেরকে আগে এক জায়গাতেই আঙ্গুল লাগাতে হত এখন আশেপাশে অন্য জায়গাতে আঙ্গুল লেগে গেলেও ফোনটা আনলক করতে পারব আমরা এবং দ্রুত পারব এবং তার সাথে আমরা দুইটা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে একসাথে লক করে রাখতে পারব যার ফলে দুটো আঙ্গুল একসাথে ছোয়ালে ও আমার ফোন আনলক হবে ফোন তো নয় এবার আমরা পকেট এ সিন্দুক নিয়ে ঘুরবো।

তবে তার আগে অবশ্যই পোস্টটিতে একটা লাইক করে দিবেন আর আগামী কোনদিন বহু জিনিস বলা বাকি থাকল সেগুলো কোন পোস্ট এ হবে।
আর পোস্টটি যদি সত্যি খুবই ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার বাটনে ক্লিক করে আপনার বন্ধুদের কাছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দিবেন। দেখা হচ্ছে আগামী কোন পোষ্টে ততক্ষণ পর্যন্ত ভাল থাকুন আজকের মত আল্লাহাফেজ।


LG G6 স্মার্টফোন কিনুন মাত্র ৭৬০০ টাকা দিয়ে অর্ডার করতে কল করুন +8801903394198 | এবং পেপাল, নেটেলার, স্ক্রিল, বিটকয়েন, সহ যেকোনো ধরনের ডলার কিনুন কিংবা বিক্রি করুন এই ফেসবুক পেজ থেকে ১০০% নিরাপদে।