Social Networking বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এর কথা বলতে গেলে প্রথমেই চলে আসে ফেসবুকের কথা। একথা স্বীকার না করলেই নয় যে, ফেসবুক আমাদের জীবনে যোগাযোগের সব ক্ষেত্রেই বিপ্লব নিয়ে এসেছে। প্রায় ১৫৯ কোটি ইউজারকে সংযুক্ত করেছে ফেসবুক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পথিকৃত বলা চলে ফেসবুককে। আগে যেখানে দিনের পর দিন মানুষ অন্যের চিঠির জন্য অপেক্ষায় থাকতো, সেখানে সেই অপেক্ষা আজ কিছু মুহূর্তের, আর এই অসাধ্য সাধন করেছে ফেসবুক। কিন্তু ফেসবুকেরও সীমাবদ্ধতা রয়েছে।
যেমন ফেসবুকে অনেক বেশি ডাটা ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে, যা ফেসবুকের অন্যতম একটি চ্যালেঞ্জ। মোবাইলে ফেসবুকের বাইরে আপনাকে তাদের মেসেঞ্জার অ্যাপ্লিকেশনটি আলাদাভাবে ব্যবহার করতে হবে, ছবি শেয়ার দেয়ার জন্য আপনি কখনো কখনো আলাদাভাবে ইনস্টাগ্রামকে বেছে নিবেন, এরকম আরও অনেক অতিরিক্ত অ্যাপ্লিকেশনের ওপর নির্ভর করে ফেসবুকের মাধ্যমে আমরা সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করি। এই পুরো চাপটি পড়ে আমাদের মোবাইল ফোনের ওপর, যার ফলে মোবাইলের ব্যাটারির চার্জ দ্রুত ক্ষয় হয়, আর অনেক অ্যাপ্লিকেশন চালু রাখায় ইন্টারনেটের খরচ বেড়ে যায় বহুগুণ।
তাই এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন যদি নির্মাণ করা যায় যা সামাজিক যোগাযোগের সকল ক্ষেত্রকে একই প্লাটফর্মের নিচে নিয়ে আসবে, তাহলে ব্যাটারির চার্জ এবং ইন্টারনেটের বাড়তি খরচ রোধ করা যাবে সহজেই। এই সময়ের দাবিকে মাথায় রেখেই যাত্রা শুরু করেছে সামাজিক যোগাযোগের নতুন মাধ্যম ‘রিং আইডি’ ringID ।
গুডলাক রিং আইডি, শুভ হোক তোমার পথচলা। তুমি বাংলাদেশকে পৃথিবীর দরবারে নতুন পরিচয়ে তুলে ধরেছ, জানিয়ে দাও বিশ্বকে আমরাও পারি।