. স্মার্টফোনের পর্দায় নাক গুঁজে রাস্তায় হাঁটা, কিংবা পেছনের পকেটে রেখে বেমালুম ভুলে গেলে সহজেই তা চুরি হয়ে যেতে পারে। দুর্ঘটনার আশঙ্কাও থাকে।
২. স্মার্টফোনের স্ক্রিন লক না থাকলে এটি কারও হাতে চলে গেলে সহজেই ফোনে থাকা তথ্য অন্য কেউ দেখতে পাবে। ‘টাচ আইডি’ থাকলে ভালো, না হলে অন্তত
পাসওয়ার্ড ঠিক করে দিন।
৩. ফোন হারিয়ে গেলে হা-হুতাশ না করে বরং তা ‘ট্র্যাক’ করার চেষ্টা করুন। বাংলাদেশে এ ক্ষেত্রে প্রথমেই থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে হবে।
৪. অ্যাপ স্টোরগুলোতে বিনা মূল্যের নিরাপত্তা সফটওয়্যার যেমন আছে, টাকা দিয়ে কেনার সুযোগও আছে। সুযোগ থাকা সত্ত্বেও স্মার্টফোনটি এভাবে অনিরাপদ রাখা কি ঠিক হচ্ছে?
৫. বিনা মূল্যে ওয়াই-ফাই পেয়েছেন, এতে খুশি হয়ে তা ব্যবহার করতে যাওয়া ঠিক হবে না। বিমানবন্দর কিংবা ক্যাফের ওয়াই-ফাই নিরাপদ হলেও অন্যান্য ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক আপনার ফোনের নিরাপত্তা নষ্ট করতে পারে।
৬. অপরিচিত কারও কাছ থেকে কোনো ই-মেইল, তাৎক্ষণিক বার্তা বা এসএমএসে লিংক পেলে তা যাচাই না করে ক্লিক করে খুলতে যাবেন না।
৭. স্মার্টফোনের অপারেটিং সিস্টেম সব সময় হালনাগাদ করে নিতে হবে। অ্যাপগুলোর ক্ষেত্রেও তাই। এ ব্যাপারটা ভুলে যাওয়া যাবে না
পোষ্টি ট্রথম প্রকাশিত হয়েছেঃ HamWap.Com এ