যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে জিনগতভাবেপরিবর্তিত মশা ছাড়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।সেগুলো সাধারণ মশার সঙ্গে মিলিত হয়ে এর বৃদ্ধিঠেকাবে। এতে মশাবাহিত সংক্রামক অসুখ-বিসুখেরলাগামও টেনে ধরা সম্ভব হবে।জিনগত রূপান্তরিত ওই মশা অবমুক্ত করলেজনসাধারণ, পশুপাখি ও পরিবেশের কোনো ক্ষতিহবে না। যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন(এফডিএ) গত সপ্তাহে এ রকম নির্দেশনা জারিকরেছিল। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে এবিষয়ে মানুষের প্রতিক্রিয়া গ্রহণকরছে এফডিএ।ওই রূপান্তরিত মশা ও সাধারণ মশার প্রজননেজন্মানো মশা পূর্ণবয়স্ক হওয়ার আগেই মরে যাবে।প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠানঅক্সিটেকের প্রতিনিধি ম্যাথু ওয়ারেন বলেন,ফ্লোরিডার ম্যারাথনে মশা লালনপালনের একটিকেন্দ্র তৈরি করা হয়েছে। এটি শিগগিরই চালুহবে।জিনগতভাবে পরিবর্তিত মশা অবমুক্তকরণেরপরীক্ষা দক্ষিণ আমেরিকায় ইতিমধ্যে সফলভাবেসম্পন্ন হয়েছে। জিকা ও ডেঙ্গু ভাইরাস এবংইয়েলো ফিভার ছড়ানোর জন্য দায়ী অ্যাডিসইজিপ্টি প্রজাতির মশা দমনের লক্ষ্যে এ উদ্যোগনেওয়া হয়েছে। অবশ্য ফ্লোরিডায় এসব রোগেকোনোটিই জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় রকমের হুমকি নয়।তারপরও সেখানে মশাটির বিস্তার ঠেকানোরপরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।